দিন যত যাচ্ছে সংঘাত তত
নিশ্চিত হয়ে পরছে ।এর জন্য
আমি বাংলাদেশের রাজনৈতিক
দলগুলোকেই দায়ি করব ।
আমরা সাধারন জনগন চাইনা দেশে অসান্তি হউক তাই
আমি ও সবার মত সংলাপের কথা বলব কিন্তু দুঃখের ব্যাপার দেশের
জনগন,বুদ্ধিজিবি সমাজ এবং ভিবিন্ন দেশ সংলাপের কথা জোর দিয়ে বল্লে ও আমরা বাস্তবে তা দেখিনি আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর সত মনোভাবের আভাবে ।আমরা
স্বাধীন হওয়ার পর
প্রতি নির্বাচেই সংঘাত
দেখিছি নির্বাচন কালিন সরকার
নিয়ে এবং বাংলাদেশে যতগুলো
হরতাল হয়েছে তার বেশির ভাগই
নির্বাচন কালিন সরকার নিয়ে ।তাই
আমরা এর সুষ্ট
সমাদা না করতে পারলে দেশের উন্নয়ন মখ থুবরে পরবে ।
আমার মতে নির্বাচন কালিন সরকার
হতে পারে এগার সদস্যের
যার মধ্যে ৫ জন সরকারি দলের ৫ জন বিরদি দলের ।আর এক জন্য প্রদান যে প্রধানমন্ত্রির মর্যাদা সম্পন্ন হবে ।বেশির ভাগ সময়ই এই প্রধান নিয়ে বিতর্ক শুরু হয় ।আমি মনেকরি এই প্রদান নিয়োগ দিবে দুই দল আলোচনা করে
প্রদান নিয়োগ দিতে অগ্রাদিকার
দেওয়া যেতে পারে ।বর্তমান
স্পিকার,বর্তমান রাষ্টপতি,সদ্য বিদায়
নেওয়া তিন জন প্রদান
বিচারপতি,বাংলাদেশ ব্যাংকের
সদ্যবিদায় নেওয়া গভর্নর,সদ্য বিদায়
নেওয়া নির্বাচন কমিশনার ।
যদি দু দল অলোচনা করে প্রদান
নির্বাচনে ব্যার্থ হয় তবে ঐ দশ সদস্য
ভোট দিয়ে এক জন কে নির্বাচন করবে ।যদি তাতেও ব্যর্থতা পাওয়া যার তবে প্রদান নির্বাচনের দ্বায়িত্ব
জনগনের হাতে ছেরে দেওয়া হবে গনভোটের মাধ্যমে (জেখানে দুজন লোকের মধ্যে ভোট হবে সরকারি ও বিরোধী দল জাদের নাম দিবে জদিও এটা জটিল ও সর্বোশেস পন্থা)।
এখন আসা যাক ঐ দশ জনের হ্মমতা নিয়ে ।যেহুতু স্বরাষ্ট ও পরাষ্ট দুটি গুরুত্বপূর্ন মন্ত্রনালয় তাই এক জন সরকার দলিয় সদস্যকে স্বরাষ্ট ও বিরধি দলের সদস্যকে পরাষ্ট মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব
দেওয়া যেতে পারে বা দুই দল
আলোচনায় বসতে পারে কে কোন
মন্ত্রনালয় নিবে ।আর বাকি আট জন
গুরুত্বপূ আটটি মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব
পাবে (সরকারি ও বিরোধি দল
চারটি চারটি করে) যা নিয়োগ
দিবে প্রদান উপদেষ্টা (নির্বাচন কালিন সরকারের প্রধান) ।
আমি মনেকরি এভাবে হলে সংঘাত
অনেকটা কমানো যাবে ।
আপনার মতামত কমেন্ট করুন ।আমি আমার মত দিছি আমার মত করে। আপনি আপনার মত
দিতে পারেন ।যদি ও এটা সরকারের
নজরে আসবে কিনা আমি জানি না। তার পরও সচেতন নাগরিক
হিসাবে আমি আমার মত উপস্তাপন করছি