নিহত ফেলানীর চাচা আব্দুল মালেক জানায়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসার কথা শোনার পর নুরু বাড়ি থেকে চলে গেছে। কোথায় গেছে তাও বলে যায়নি। তার মোবাইল ফোনটিও বন্ধ।
রামখানা ইউনিয়নের মেম্বার আব্দুর রশিদ জানান, ফেলানীর বাবাকে নিরাপত্তা হেফাজতে নেয়া হয়েছে বলে শুনেছি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুনের সফরসূচি চূড়ান্ত হবার পর থেকে নিহত ফেলানীর বাড়িতে পুলিশ-বিজিবি ও গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন নিয়মিত আসছে। শুক্রবার জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান ও পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান নিহত ফেলানীর বাড়িতে এসেছিলেন।
এদিকে শনিবার দুপুরে কুড়িগ্রাম-১ আসনের সংসদ সদস্য এ. কে. এম. মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক ফেলানীর কবর জিয়ারত করেন। কবর জিয়ারত শেষে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের বলেন, বিএসএফ যেভাবে ফেলানীকে হত্যা করেছে তা অবশ্যই নিন্দনীয়। বিএসএফ সীমান্তে গুলি না করার শর্ত বার বার ভঙ্গ করছে বলেও জানান তিনি।