somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজকে ব্লগে রাজনৈতিক ক্যাচালে যারা আমার মত অতিস্ট হয়ে আছেন, সেই সব "আম-ব্লগারদের" জন্য কিছু কমন জোকস।

২৫ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আপনার মুখে হাসি ফোটানোর জন্যে আম ব্লগারদের একটি ক্ষুদ্র প্রয়াস।

এক লোক মৃত্যুর পরে বেহেশতে গিয়ে দেখলো, বিশাল
একটা দেয়ালে অসংখ্য ঘড়ি লাগানো। সে এই ব্যাপারে ফেরেশতার
সাথে কথা বলার জন্য এগিয়ে গেলো।
লোক: আচ্ছা, এখানে এতো ঘড়ি কিসের জন্য একটু বলবেন??
ফেরেশতা: এগুলো হচ্ছে মিথ্যা কথার ঘড়ি। প্রত্যেকটা মানুষের জন্য
এখানে একটা করে ঘড়ি আছে। পৃথিবীতে যখনই কেউ মিথ্যা বলে,
এখানে তার জন্য যেই ঘড়ি আছে সেই ঘড়ির কাঁটা নড়তে থাকে।
লোকটা হাঁটতে হাঁটতে একটা ঘড়ির সামনে এসে জিজ্ঞেস করলো,
“এটা কার ঘড়ি??”
ফেরেশতা বললো, “এটা জাহানারা ইমামের ঘড়ি। এই ঘড়ির
কাঁটা কখনো নড়েনি। কারণ সে জীবনে কখনো মিথ্যা বলেনি।”
লোক: তাহলে বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধী-রাজাকার-জামায়েত-শিবিরদের
ঘড়ি কোনগুলো??

ফেরেশতা: ওই ঘড়িগুলো সব আমাদের অফিসে। আমরা ওগুলো টেবিল
ফ্যান হিসেবে ব্যবহার করি।
এইটা দিয়া দেন...


কে.জি স্কুলের এক ছেলে এক মেয়েকে বলতেছে-
ছেলে : আমি তোমারহাতে একটা কিস দিতে পারি????
মেয়ে : হাতে কেন????
আমার ঠোঁটে কি বিষ আছে নাকি????
ছেলে(মনে মনে বলতেছে) : বাপ রে বাপ!!!!!আমি POGO দেখি আর
এই মেয়ে তো HBO দেখে এসেছে!!!!!!!!!!



ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়েউঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতেপারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুরবয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’
পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’
টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’
পিচ্চি বললো, ‘আট।’
টিচার বললেন, ‘নাসোনা, তুমিপ্রেগন্যান্ ¬ট হতে পারবে না।’
এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই। :p :p :p


একদিন এক মাষ্টার আর এক ছাত্র
রাস্তা দিয়ে হাটতেছে
এই সময় ছাত্র দেখতে পেল একটি পুকুরের
মধ্যে একটি হাঁসের উপর অন্য এটি হাঁস উঠে আছে।
ছাত্র তখন স্যারকে বলল----
ছাত্রঃ স্যার হাঁস গুলো কি করছে।
স্যারঃ লজ্জায় কি বলবে বোঝতে না পেরে বলল
একটা হাঁস অন্য হাঁসকে সাহস দিচ্ছে।
একদিন প্রচন্ড বৃষ্টি হচ্ছে স্যারের
মেয়ে স্কুলে রয়েগেছে স্যার তার ছাত্রকে পাঠাল
মেয়ে কে নিয়ে আসার জন্য।
ছাত্রঃ চল তোমার
বাবা আমাকে পাঠিয়েছে তোমাকে নেয়ার জন্য।
মেয়েঃ আমার ভয় করে।
ছাত্রঃ আমি সাহস দিতে পারি দেব?
মেয়েঃ দাও!!
ছাত্র হাঁসের মত করে তাকে সাহস
দিয়ে বাড়িতে নিয়ে গেল।
স্যার তার মেয়েকে বাড়ি যাওয়ার পর জিঙ্গাস করল
আসার পথে ভয় করেছেকিনা???
মেয়ে বলল না বাবা তোমার ছাত্র আমাকে সাহস
দিয়ে এনেছে।


এক বয়স্ক স্বামী স্ত্রী তাদের
বিজ্ঞানী মেয়ের কাছ
থেকে একটা চিঠি পেল, যে বাইরে কাজ করে
“প্রিয় বাবা-মা,
আমি তোমাদের অনেক মিস করছি।
আমি একটা প্রোজেক্টে কাজ করছি যেটার কাজ
শেষ হতে অনেকদিন লাগবে। কিন্তু
আমি তোমাদের বয়স্ক দেখতে চাই না।
আমি তোমাদের ওরকমই দেখতে চাই, যেরকম
আমি দেখে গিয়েছি। আমি তোমাদের
একটা ওষুধ পাঠালাম যেটা আমি বানিয়েছি।
এটা খেলে তোমাদের বয়স কমে যাবে।
তোমরা দুইজন এটা এক ফোঁটা করে খেও।
যাতে বয়স কমে যায়। আর
আমি ফিরে এসে তোমাদের ওরকমই
দেখতে পারি, যেরকম আমি দেখে গিয়েছি।
তোমাদের অনেক ভালবাসি।
ইতি তোমাদের মেয়ে
চিঠির সাথে একটা ছোট বোতল।
স্বামী তখন স্ত্রীকে বলল তুমি আগে খাও।
স্ত্রী খেল ওষুধ এক ফোঁটা, তার বয়স৫ বছর
কমে গেল। এরপর স্বামী খেল এক ফোঁটা। সেও
কমবয়স্ক হয়ে গেলো।
যাই হোক এক বছর পর তাদের
মেয়ে ফিরে এল। সে এসে দেখল তার
বাবা যুবক আর হ্যান্ডসাম হয়ে গিয়েছে, আর
তার কোলে একটা বাচ্চা।
মেয়েতো মহাখুশি। সে ভাবল তার বাবা মার
বয়স কমে গিয়ে আরেকটা বাচ্চা নিয়েছে।
বাবা মেয়েকে দেখে খুশি হয়ে বলল “তোমার
ওষুধ অনেক কাজ করেছে”
মেয়ে জিজ্ঞেস করল তার মা কোথায়??
বাবা বলল “তোমারমা আমাকে কমবয়স্ক
দেখেআরও ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়েছিল। সে আরও
চাইত তার বয়স আরও কমে যাক। তাই
সে পুরো বোতল ওষুধ খেয়ে ফেলে।
যাতে আমি আর খেতে না পারি আর তার বয়সও
আরও কমে যায়
আর এখন সে আমার কোলে ।




এক সেক্রেটারী বার্থডেতে তার বসের কাছ থেকে একটা এক্সপেন্সিভ PEN গিফট পেল।
সে বাসায় এসে রাতের বেলা PEN দিয়ে লিখে খুব মজা পেল। পরদিন সকালে সে চিন্তা করল, বস কে ধন্যবাদ জানিয়ে একটা SMS করি। SMS টি যখন আসলো তখন বস ঘুমিয়ে ছিল। SMS টি পড়লো তার বউ।
পড়েই সে বাপের বাড়ী চলে গেল।
…SMS টি ছিল এইরকম… ↓↓↓









→ → → “Your penis wonderful ,I enjoyed using it last night.Thanks.” ►

শপিং মলের সামনে দাঁড়িয়ে এক মেয়ে ফোনেকথা বলছে...
কাছেই দাঁড়ানো এক ছেলে বলে উঠল: " আহা, যদি আমি মোবাইল হতাম,
তবে এভাবেই গালের সাথে লেগে থাকতাম. .."
মেয়ে কথা শেষ করে ছেলেটির দিকে তাকাল আর বলল: "হ্যাঁ , তার আগে এইটা চিন্তা কর আমি বাড়িতে গিয়ে চার্জারটা কোথায় লাগাতাম!? :P
•জোকস বুঝে মজা পাইলে লাইক দেন :D



নাপিতের দোকানে ঢুকেই এক লোক বললেন, ‘ভাই, আমার চুলটা মাইকেল জ্যাকসনের মতো করে দিন তো।’
নাপিত কাটতে শুরু করলেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘুমিয়ে পড়লেন ভদ্রলোক। হঠাৎ ঘুম ভেঙে উঠে দেখলেন, চুলের যাচ্ছেতাই অবস্থা।
রেগেমেগে ভদ্রলোক বললেন, ‘সে কী! আমি না বললাম মাইকেল জ্যাকসনের মতো করে দিতে। আপনি এ কী হাল করেছেন!’
নাপিত বললেন, ‘ভাই, মাইকেল জ্যাকসন তো আর আমাদের এখানে চুল কাটান না। কাটালে ওনার চুলেরও এমন স্টাইলই হতো!



মাথা শেভ
পল্টু: এখানে চুল কাটাতে কত টাকা লাগে?
নাপিত: ৪০ টাকা।
পল্টু: আর শেভ করতে?
নাপিত: ২০ টাকা।
পল্টু: আমার মাথাটা একটু শেভ করে দিন!
দাড়ি কামানো শেষে জলিল বললেন, ‘আমাকে এক গ্লাস পানি দিন তো।’
নাপিত বললেন, ‘খুব পিপাসা পেয়েছে বুঝি?’
জলিল: না। মুখে পানি নিয়ে দেখব, গালে কোথাও ফুটো হয়ে গেল কি না!


মতিন সাহেবের মাথায় চুল নেই বললেই চলে। বেচারা চুল কাটানোর পর দোকানদার তাঁর কাছে ৫০ টাকা দাবি করে বসলেন। মতিন সাহেব বললেন, ‘আমি তো প্রায় টাক। আমার চুল কাটার মজুরি ৫০ টাকা চাইছেন কেন?’
নাপিত: ‘স্যার, চুল কাটার জন্য তো ৩০ টাকা। বাকি ২০ টাকা আপনার চুল খুঁজে বের করার মজুরি!’

________________________
কি করুম কন? ক্যাচালের হাত থেকে রক্ষা পাবার জন্যে অনুমতি না নিয়েই ফেবু ও অন্যান্য ওয়েব সাইট থেকে কপি পেস্ট করলাম। মাফ কইরা দেন
১৫টি মন্তব্য ৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুখ গুজে রাখা সুশীল সমাজের তরে ,,,,,,,,

লিখেছেন ডঃ এম এ আলী, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৫


দুর্যোগ যখন নামে আকাশে বাতাশে আগুনের ধোঁয়া জমে
রাস্তা জুড়ে কখনো নীরবতা কখনো উত্তাল প্রতিবাদের ঢেউ
এই শহরের শিক্ষিত হৃদয়গুলো কি তখনও নিশ্চুপ থাকে
নাকি জ্বলে ওঠে তাদের চোখের ভেতর নাগরিক বজ্র
কেউ কেও... ...বাকিটুকু পড়ুন

পেচ্ছাপ করি আপনাদের মূর্খ চেতনায়

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৮

আপনারা হাদি হতে চেয়েছিলেন, অথচ হয়ে গেলেন নিরীহ হিন্দু গার্মেন্টস কর্মীর হত্যাকারী।
আপনারা আবাবিল হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়াতে চেয়েছিলেন, অথচ রাক্ষস হয়ে বিএনপি নেতার ফুটফুটে মেয়েটাকে পুড়িয়ে মারলেন!
আপনারা ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

×