somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বিশ্বের বৃহত্তম দশটি মসজিদ

২৬ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



মসজিদ মুসলমানদের দলবদ্ধভাবে নামাজ পড়ার জন্য নির্মিত স্থাপনা। শব্দটির উৎপত্তি আরবি "মসজিদ" থেকে, যার আভিধানিক অর্থ শ্রদ্ধাভরে মাথা অবনত করা অর্থৎ সিজদাহ করা। মসজিদের মালিক হলেন স্বয়ং আল্লাহ। গণপ্রতিষ্ঠান হিসেবে মসজিদ মুসলমানদের চিন্তাদর্শ প্রকাশের একটি উত্তম স্থান। নবীজী সামাজিক কোনো স্খলন বা চিন্তার কোনো ত্রুটি দেখলে মসজিদে হাজির হতেন এবং বক্তৃতা প্রদানের মাধ্যমে সেগুলো জনগণের সামনে তুলে ধরতেন।এভাবে রাজনৈতিক, সামাজিক,সাংস্কৃতিক বিষয়ের বাইরেও সার্বিক ক্ষেত্রে মুসলমানদের সঠিক পথে পরিচালিত করার ব্যাপারে মসজিদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মুসলমানদের ধর্ম প্রসারের সাথে সাথে মসজিদ আরব উপদ্বীপের সীমা ছাড়িয়ে বিস্তারলাভ করতে থাকে। ৬৪০ খ্রিস্টাব্দের প্রথমদিকে মিসরে অনেক মুসলমানের সমাগম ঘটে। তখন এই দেশে এতো মসজিদ নির্মিত হয় যে, রাজধানী কায়রোকে ডাকা হত হাজার মিনারের শহর বলে।

আজ আমরা বিশ্বের দশটি বৃহতম মসজিদ নিয়ে আলোচনা করব এই মসজিদ গুলোর তালিকা করা হয়েছে বিশেষ করে মসজিদের আয়তন ও ধারন ক্ষমতার উপর ভিওি করে ।


শেখ জায়েদ মসজিদ: ১০ "আরব আমীরাত"


শেখ জায়েদ মসজিটটি সংযুক্ত আরব আমীরাতের আবুধাবীতে অবস্হিত।এটি বর্তমানে বিশ্বের দশম বৃহতম মসজিদ এবং আবুধাবীর সবচেয়ে বড় মসজিদ । এই মসজিদটি ২০০৭ সালে নির্মান কাজ সম্পন্ন হয়। মসজিদটির আয়তন ২২,০০০ স্কয়ার মিটার। এখানে এক সাথে ৪০,০০০ জনের নামাজ আদায় করার সুব্যাবস্হা রয়েছে।


বিভিন্ন আকারের ৮২টি গম্বুজ ও ৪টি মিনার রয়েছে এখানে। সবচেয়ে উচু মিনারটির উচ্চতা ১০৭ মিটার (৩৫১ ফুট)। অত্যন্ত দামী ও রেয়ার মার্বেল, গোল্ড প্লেটেড কপার, ক্রিস্টাল ব্যবহার করা হয়েছে মসজিদটির সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে। এই মসজিদের ব্যবহৃত ৫.৬২৭ স্কয়ার মিটার (৬০,৫৭০ স্কয়ারফুট) ক্ষেত্রের কার্পেটটি বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে বড় কার্পেট।



ফয়সাল মসজিদ: ০৯ "পাকিস্তান"


১৯৮৬ সালে নির্মিত ফয়সাল মসজিদটি পাকিস্তানের ইসলামাবাদে অবস্হিত যা দক্ষিন এশিযার বৃহত্তর ও পৃথিবীর নবম বৃহত্তর মসজিদ। তৎকালীন সৌদি বাদশা ফয়সাল বিন আব্দুল আজিজ পাকিস্তানে মসজিদটি নির্মানের ইচ্ছা পোষন ও সহযোগিতা করেন। তাঁর নামে নামকরন করা হয় মসজিদটি।


মসজিদটির আয়তন ৪৩,২৯৫.৮ স্কয়ার মিটার এবং লোক ধারন ক্ষমতা ৭৪,০০০ জন। মসজিদটির চারি কোনে চারটি মিনার রয়েছে যার উচ্চতা ৮০ মিটার (২৬০ফুট)। মসজিদটির ভেতরের ডিজাইন(আর্কিটেকচার) বিশ্বে সবচেয়ে আধুনিকতার দাবী রাখে।


ফয়সাল মসজিদের ভেতরের একাংশ।

দিল্লি জামে মসজিদ: ০৮ "ভারত"


পুরাতন দিল্লিতে অবস্হিত Masjid-i Jahān-Numā দিল্লি জামে মসজিদ নামে পরিচিত।দিল্লি জামে মসজিদ বর্তমানে বিশ্বের অষ্টম বৃহত্তর মসজিদ। মুঘল সম্রাট শাহজাহান ১৬৫৬ সালে মসজিদটি নির্মান করেন। মসজিদটি ২৬১ ফুট (৮০ মিটার) দৈর্ঘ্য এবং ৯০ ফুট (২৭ মিটার) প্রস্হ বিশিষ্ট।


মসজিদটিতে এক সাথে ৮৫,০০০ জন নামাজ আদায় করতে পারেন। মসজিদটিতে তিনটি গম্বুজ ও দুইটি মিনার রয়েছে। মিনার দুইটির উচ্চতা ৪১ মিটার (১৩০ ফুট)। মিনারে সিড়ি বেয়ে উঠার ব্যাবস্হা রয়েছে। মসজিদটি নির্মানে পাথর, পোড়া মাটি/লাল ইট ব্যবহার করা হয়।



বাদশাহী মসজিদ: ০৭ "পাকিস্তান"


মুঘল সম্রাট আওরাঙ্গজেব ১৬৭৩ সালে পাকিস্তানের লাহোরে মসজিদটি নির্মান করেন। এটি বর্তমানে বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তর মসজিদ। মসজিদটির আয়তন ২৯৮৬৭.২ স্কয়ার মিটার এবং লোক ধারন ক্ষমতা ১,১০,০০০ জন।


মসজিদটিতে সর্বমোট ৮টি মিনার ও ৩টি গম্বুজ রয়েছে। চার কোনে অবস্হিত উঁচু মিনার চারটির উচ্চতা ১৭৬.৪ ফুট (৫৩.৭৫ মিটার)। ঐতিহাসিক মসজিটির নামাজ কক্ষ সাতটি সেকশনে ভাগ করা। মসজিদটি নির্মানে পাথর, পোড়া মাটি/লাল ইট ব্যবহার করা হয়েছিল। পরে মার্বেল ও টাইলস সংযোজন করা হয়।



হাসান II মসজিদ: ০৬ "মরোক্কো"


হাসান II মসজিদটি মরোক্কোর সর্ববৃহৎ এবং বিশ্বের ৬ষ্ঠ বৃহত্তর মসজিদ। ১৯৯৩ সালে স্হাপিত মসজিদটি মরক্কোর কাসাবলংকায় আবস্হিত। মসজিদটি আটলান্টিক মহাসাগরের তীর ঘেষে নির্মান করা হয়েছে।


মসজিদটির আয়তন ৯০,০০০ স্কয়ার মিটার। এখানে এক সাথে ১,০৫,০০০ জন নামাজ আদায় করতে পারেন। বিশ্বের (মসজিদের) সবচেয়ে উচ্চ মিনারটি এই মসজিদে রয়েছে যার উচ্চতা ২১০ মিটার (৬৮৯ফুট)। অত্যন্ত দামী ও রেয়ার মার্বেল, গ্রানাইড, পাথর, কাঠ ব্যবহার করা হয়েছে মসজিদটিতে যা মরোক্কোর ছয় হাজার আর্টিস্টের প্রায় পাঁচ বছর লেগেছিল স্হাপন করতে। মসজিদটিতে নিখুঁতভাবে ফুঁটিয়ে তোলা হয়েছে নয়নাভিরাম কারুকার্য।



ইস্তিকলাল মসজিদ: ০৫ "ইন্দেনেশিয়া"


ইস্তিকলাল মসজিদটি ইন্দেনেশিয়ার জাকার্তায় অবস্হিত। দক্ষিন-পূর্ব এশিযার বৃহত্তর ও বিশ্বের ৫ম বৃহত্তর মসজিদ এটি। ১৯৭৮ সালে নির্মান করা মসজিদটির আয়তন ৯৫,০০০ স্কয়ার মিটার এবং লোক ধারন ক্ষমতা ১,২০,০০০ জন। নামাজের মূলস্হান অর্থাৎ মসজিদের মধ্য স্হানে রয়েছে বিশাল আকৃতির গম্বুজ যা বারটি বৃত্তাকার পিলারের উপর তৈরী(বসানো)।


বড় গম্বুজটি ছাড়াও রয়েছে আরও একটি ছোট গম্বুজ আর একটি মিনার (উচ্চতা ৯০ মিটার)। চার স্তরের বেলকনীবিশিষ্ট মসজিদটিতে আয়োজন করা হয় ইসলামিক লেকচার, এক্সিবিশন, সেমিনার কন্ফারেন্স সহ আলাদাভাবে মহিলা ও শিশুদের ইসলাম শিক্ষা ব্যাবস্হা।


মসজিদটি নির্মান ইতিহাস: "ইস্তিকলাল" আরবী শব্দ যার বাংলা অর্থ স্বাধীনতা। ইন্দোনেশিয়া ১৯৪৯ সালে স্বাধীনতা লাভ করার পর থেকেই সেখানে "ইস্তিকলাল" নামে জাতীয় মসজিদ নির্মানের উদ্দ্যোগ নেয়া হয়। ডিজাইন ও অন্যান্য ব্যাবস্হাপনা ঠিক করে ১৯৬১ সালে মসজিদটির ফাউন্ডেশন দেয়া হয় এবং ১৯৭৮ সালে মসজিদটির নির্মান কাজ শেষ হয়। মসজিদটির ভিত্তি স্হাপন থেকে সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত মোট ১৭ বছর সময় লেগেছে।



তাজ উল মসজিদ: ০৪ "ভারত"


তাজ উল মসজিদ ভারতের ভোপালে অবস্থিত এটি বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তর মসজিদ । ১৯০১ সালে এই মসজিদটি নির্মান করা হয়।মসজিদটির আয়তন ৪,০০,০০০ স্কয়ার মিটার বা ৯৮ একর । এই মসজিদে ১,৭৫,০০০ জন মানুষ একসাথে এই মসজিদে নামাজ আদায় করতে পারে।


মসজিদে নববী: ০৩ "সৌদি আরব"


পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তর মসজিদ হচ্ছে মসজিদে নববী। মসজিদে নববী র শাব্দিক অর্থ হলো নবীর মসজিদ, মদীনায় হিজরতের পর নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কর্তৃক নির্মিত মদিনা মসজিদ কে বোঝানো হয়ে থাকে। হিজরতের পর মুসলমানদের নামাজের জন্য নবী মুহাম্মদ (সাঃ) "মদীনা মসজিদ" অর্থাৎ "মসজিদে নববী" নির্মাণ করেন। মসজিদটি নির্মান করতে ৭ মাস সময় লেগেছিল। ৬২২ খ্রিস্টাব্দের সেপ্টেম্বরের পর থেকে শুরু হয়ে ৬২৩ খ্রিস্টাব্দের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত মদিনা মসজিদের নির্মান কাল নির্ধারন করা হয়।


এই মসজিদের অভ্যন্তরে নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর রওজা সমাধিস্থল অবস্থিত। মহানবীর (সাঃ) র রওজার দু’পাশে রয়েছে হযরত আবুবকর (রাঃ) ও হযরত ওসমান (রাঃ)-এর কবর। বিশেষ করে হজ্জ সম্পাদনের আগে বা পরে হাজ্জ্বীরা মসজিদে নববীতে এক নাগাড়ে কমপক্ষে ৮ দিন অবস্থান করে নাগাড়ে ৪০ রাক্বাত নামাজ আদায় করেন। মসজিদটির আয়তন ৪০০৫০০ স্কয়ার মিটার এবং ধারন ক্ষমতা ৬,৫০,০০০ জন।

ইমাম রেজা শ্রাইন: ০২ "ইরান"


বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তর মসজিদ হচ্ছে Imām Reza shrine. মসজিদটি ইরানের মাসহাদে অবস্হিত। ইতিহাসে জানা যায় ৮১৮ সালে মসজিদটি নির্মান করা হয়। ইমাম রিধঅ সহ আট ইমামের সমাধি রয়েছে এখানে। মসজিদের মূল অংশ ৫৯৮৬৫৭ স্কয়ার মিটার সহ সর্বমোট আয়তন ৬৪৪৩৮৯০ স্কয়ার ফুট এবং ধারন ক্ষমতা ৭,০০,০০০ জন। মসজিদটির সাথে একটা মিউজিয়াম, লাইব্রেরী, চারটা সেমিনার কক্ষ, ডাইনিং হল ও একটি ইসলামিক ইউনিভার্সিটি রয়েছে। এখানে সুবিশাল বেশ কয়েকটি নামাজ ও ইবাদত কক্ষ রয়েছে যেখানে লাখো লাখো মুসলমান একসাথে অবস্হান করতে পারেন।



মসজিদ আল-হারাম: ০১ "সৌদি আরব"


বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও প্রধান মসজিদ হচ্ছে মসজিদ আল-হারাম। ৬৩৮ সালে স্হাপিত মসজিদটি সৌদি আরবের মক্কা নগরীতে অবস্হিত। মসজিদটি পবিত্র ক্কাবা ঘরের চতুর্বেষ্টিত। ৩৫৬৮০০ স্কয়ার মিটার আয়তন (৮৮.২ একর) বিশিষ্ট মসজিদটির লোক ধারন ক্ষমতা ৮,২০,০০০ জন।


এখানে সর্বমোট ৯টি মিনার রয়েছে। ইতিহাসে জানা যায়, আল্লাহ র হুকুমে হযরত ইব্রাহিম (আঃ) ক্কাবা ঘর ও তদ্বসংলগ্ন এই মসজিদ নির্মান করেন। ক্কাবা ঘরের দিকে নির্দেশনা করেই পৃথিবীর যেকোন প্রান্ত থেকে নামাজ আদায় করা হয়। ক্কাবা ঘরের পূর্ব পাশে রয়েছে (বর্তমান রং) কালো একটা পাথর। পবিত্র ক্কাবা ঘর তাওয়াফ করা হজ্জ্বের অপরিহার্য একটা আঙ্গিক।



তথ্য: ইন্টারনেট।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:৫৪
১৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

বারবাজারে মাটির নিচ থেকে উঠে আসা মসজিদ

লিখেছেন কামরুল ইসলাম মান্না, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪০

ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারবাজার ইউনিয়নে মাটির নিচ থেকে মসজিদ পাওয়া গেছে। এরকম গল্প অনেকের কাছেই শুনেছিলাম। তারপর মনে হলো একদিন যেয়ে দেখি কি ঘটনা। চলে গেলাম বারবাজার। জানলাম আসল... ...বাকিটুকু পড়ুন

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

পরিবর্তন অপরিহার্য গত দেড়যুগের যন্ত্রণা জাতির ঘাড়ে,ব্যবসায়ীরা কোথায় কোথায় অসহায় জানেন কি?

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৩:৫৭


রমজানে বেশিরভাগ ব্যবসায়ীকে বেপরোয়া হতে দেখা যায়। সবাই গালমন্দ ব্যবসায়ীকেই করেন। আপনি জানেন কি তাতে কোন ব্যবসায়ীই আপনার মুখের দিকেও তাকায় না? বরং মনে মনে একটা চরম গালিই দেয়! আপনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯

মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা বলতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

×