পায়রা ঝাকবাঁধা রোদ্দুরে
আমিও দূর্দানত্দ ছিলাম।
বর্ষার জলে কাগজের নৌকা ছেড়ে
উজ্জ্বল শৈশব, স্কুল পালানো,
কুলফি মালাই আর মায়ের গন্ধ মাখানো
ছিলাম।
কোন কুনে, আশ্চর্য
কতটা সময় বয়ে গেল.....
লোকালয় হয়ে গেল বনভূমি....
মৃত্তিকা জুড়ে ;
কেন যে ছিঁড়তে গেলাম
এমন গোপন শিল্পকলা !!!
রক্তকনিকার আলস্যে
রক্ত ঢালতে ঢালতে.....
কোন স্রোতস্বিনীর গ্রীবা দেখে
অমন অসভ্য হয়ে গেলাম..
য়িষ্ঞুতার সরল স্পর্শে
সকাল পেরিয়ে...
বিকেল পেরিয়ে...
রাত্রি অবধি
কি সহজেই অবাঞ্চিত হয়ে গেলাম।
রক্ত কনিকা পাথুরে মখরতা
হাওয়ায় মিশে গিয়ে
যৌবনের য়তি সবটুকু এখন
মৃত্তিকাময় ছিটায় জল,
একেকটি দিন বৃষ্টির মতন
কাগজের নৌকা কোথায়?
কোথায় হারায় সরল নদী
ফেরীওয়ালা পোষ্টম্যান, বেদের বহর!!!
আত্নার ভেতর আজ অনাতি্নয়ের
ডাকাডাকি শুধু মুহুর্তের জন্য
বিস্মিৃত হই, কি হতে চেয়েছিলাম
কি হলাম; বহুদিন পর যখন ফিরে চাইলাম
পাইলট হওয়ার আশা মিলেয়ে গেছে.......
যখন জেনেছি
সাদা ফুলগুলি নীল
আর লালফুলগুলি
চুরি গ্যাছে অনুশোচনার আগের দিন।
আজ ফড়িং ধরার চেয়ে
সত্দনেই বেশী সুখ পাই ;
ঠাকুমার ঝুলি'র চেয়ে
ঝোলাটাকেই বেশী ইম্পর্টেন্ট
মনে হয় কেন যে ???
তবে নিতানত্দ গোপনীয়তায় বলে যাই
যখন ধূসর যকৃতে, নিমজ্জিত হৃদয়ে,
অলিন্দে-নিলয়ে
ভীষন কাতর হয়ে পড়ি..
আমি, আমিও চিৎকার করে উঠি..
"নিশ্চই শুনতে পাবে জলরাশি;
নিশ্চয়ই অস্থির হবে পজিাতি;
বৃ আর সূর্য আমার জন্য কষ্ট পাবে;
চন্দ হবে আহত।
হোক................................
আর আমি ?
বৈরাগ্য আর অহংকার নিয়ে অপো করে থাকি....
তুমি আসবে নাকি ????
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



