কোন একটা জায়গায় দেখলাম তারা চাচ্ছে ধর্ষণকারীদের এখন থেকে জনগণের হাতে ছেড়ে দেয়া হোক। এসব বন্ধ কিভাবে হয় তা উদাহরণসহ দেখিয়ে দিতে পারবে। কস্মিনকালেও কি পারবে?? জনগণ তাদের কি শাস্তি দিবে?? খুব জোর পিটিয়ে মারবে। মেরে ফেলবে। কিন্তু এই অপরাধ কিন্তু থামবে না। ভারতেই তো কয়েকদিন আগে এই কাজই হলো। তারপরও কি থেমেছে?? না থামেনি।
আসল কথা হলো যে দেশে নারী নেতৃত্ব দিচ্ছে,যেখানে ধর্ষণের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড থেকে কমানো হয়েছে,সেখানে এসব চলবে বৈকি! ইসলামী শরীয়তের বিধান রাষ্ট্রে কায়েম হলে অপরাধকারী এই জঘন্য কাজ করার আগে দশ বার ভাববে।
কেউ কেউ বলবে ইসলাম যদি শান্তির ধর্মই হয় তবে চুরি করার শাস্তি হাত কাটা কেন? ব্যভিচারের শাস্তি মৃত্যুদণ্ড কেন? কথা হচ্ছে ইসলাম যে বিধান দিয়েছে সেগুলো রাষ্ট্রে কায়েম থাকলে এই রজম (পাথর মেরে হত্যা) এর শাস্তি দেখে কোন ধর্ষণকারীরও শরীর কেঁপে উঠবে। হাত কাটা দেখে চোরও চুরি করতে ভয় পাবে। যতই ব্যানার নিয়ে ঘুরেন আর মিছিল করেন,পরিণামে অপদস্থই হতে হবে। আর এগুলোই প্রতিষ্ঠিত সত্য। আপনি মানেন বা না মানেন।
ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করতে দরকার ইসলামী নেতৃত্ব। খিলাফাহ ভিত্তিক শাসন ব্যবস্থা। যেমনটা জাহিলিয়াত যুগের সব কাফির মুশরিক নেতৃত্ব সরিয়ে রাসূল (সাঃ) রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করেছিলেন সেই আদর্শের শাসন। আল্লাহর আইন নিরাপত্তার আইন,শান্তির আইন। মানুষের বানানো আইনে কোনো কল্যাণ নেই।