somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কিয়ামতের আলামত - জুলকারনাইন ও ইয়াজুজ-মাজুজ জাতির প্রত্যাবর্তন

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

পবিত্র আল কুর'আন শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় গ্রন্থই নয়, এতে অনেক প্রাচীন ঘটনাবলির বর্ণনা রয়েছে। প্রতিটি আয়াতের যেমন রয়েছে ব্যাখ্যা তেমনি প্রতিটি ঘটনার রয়েছে যৌক্তিক পটভূমি। মানবজাতির জন্য কল্যাণময় এই গ্রন্থে সৃষ্টির আদি থেকে অন্ত পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার উল্লেখ রয়েছে।


কেয়ামত কখন সংগঠিত হবে বা কখন ঘটবে এই বিষয়ে একমাত্র আল্লাহ্‌-ই জানেন। তবে পবিত্র কুর'আন ও হাদিসে কিয়ামতের অনেকগুলো আলামত বর্ণনা করা হয়েছে।


কেয়ামতের কয়েকটি পূর্ব লক্ষণের মধ্যে রয়েছেঃ
১. ঈসা (আঃ)- এর প্রত্যাবর্তন
২. দাজ্জালের আত্মপ্রকাশ
৩. ইয়াজুজ-মাজুজের উত্থান
৪. ইমাম মাহাদির আগমন
৫. দাব্বাতুল আর্দ


আলামতগুলোর মধ্যে “ইয়াজুজ-মাজুজ”-এর উত্থান অন্যতম। কিন্ত আমাদের মাঝে হয়তো অনেকেই ইয়াজুজ-মাজুজ সম্পর্কে জানা তো দূরের কথা, এর নামই শোনেনি! এমনকি আমিই জানতে পেরেছি কিছুদিন আগে। তাই ইয়াজুজ-মাজুজ সম্পর্কে সংক্ষেপে জানানোর চেষ্টা করছি।


প্রথমেই আমরা জানবো ইয়াজুজ-মাজুজ কী বা কারা?
ইয়াজুজ মা’জুজ হল একটা খুবই উচ্ছৃঙ্খল প্রজাতির আদম সন্তানের মানবগোষ্ঠি, যারা সমগ্র পৃথিবীতে একসময় বিপর্যয় সৃষ্টি করেছিলো। এই জাতিগোষ্ঠী সুপ্রাচীন কাল থেকেই তাঁদের পার্শ্ববর্তী অঞ্চলের উপর হামলা করে লুটতরাজ চালাতো। মনে করা হয়, এরা নূহ (আঃ)-এর তৃতীয় সন্তান ইয়াফিজের বংশধর। খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থে এদের উল্লেখ আছে গগ ও ম্যাগগ (Gog and Magod) নামে। এরা হিংস্র জাতি, এরা সংখ্যায় অগণিত। হত্যা, ডাকাতি, অরাজকতা, লুট, দুর্নীতি, ধর্ষণের মতো পাপ তাঁদের কাছে স্বাভাবিক। এদের মূল লক্ষ্য পৃথিবীকে গ্রাস করে নেওয়া।


একসময় পৃথিবীতে এদের ছিলো অবাধ বিচরণ। আনুমানিক খ্রিস্টপূর্ব ২০০০ থেকে ৩০০০ বছর পূর্বে। ঐতিহাসিকগণের অনেকেই মনে করেন এদের ঘটনার সময়কাল হজরত মুসা (আঃ)-এর সময়ের আশেপাশে।


জুলকারনাইন কে?
সেসময় জুলকারনাইন নামের প্রচণ্ড ক্ষমতাবান একজন রাজা ছিলেন। তিনি ছিলেন তখনকার আমলে সারা বিশ্বের অধিপতি। কুরআন শরীফের সূরা কাহাফের আয়াত নম্বর ৮৩-১০১ অংশে জুলকারনাইন ও ঘটনা সম্পর্কিত বর্ণনা আছে। সূরা কাহাফ ৮৩-৮৬ নম্বর আয়াতে নিম্নরূপ বর্ণিত আছেঃ


"তারা আপনাকে যুলকারনাইন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। বলুনঃ আমি তোমাদের কাছে তাঁর কিছু অবস্থা বর্ণনা করব। আমি তাকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠিত করেছিলাম এবং প্রত্যেক বিষয়ের কার্যোপকরণ দান করেছিলাম। অতঃপর তিনি এক কার্যোপকরণ অবলম্বন করলেন।অবশেষে তিনি যখন সুর্যের অস্তাচলে পৌছলেন; তখন তিনি সুর্যকে এক পঙ্কিল জলাশয়ে অস্ত যেতে দেখলেন এবং তিনি সেখানে এক সম্প্রদায়কে দেখতে পেলেন। আমি বললাম, হে যুলকারনাইন! আপনি তাদেরকে শাস্তি দিতে পারেন অথবা তাদেরকে সদয়ভাবে গ্রহণ করতে পারেন।"


জুলকারনইন শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হল "দুই শিং বিশিষ্ট"। অর্থাৎ তাঁর মাথার মুকুটে খচিত ছিলো দুটো শিং। অনেকে আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট'কে যুলকারনাইন মনে করেন কিন্তু সেটা হওয়ার সম্ভাবনা নেই (আল্লাহ্‌ ভালো জানেন)। আল্লাহ তাঁকে সকল বিষয়ে পথনির্দেশ বা দিকনির্দেশ এবং কার্যপোকরণ দিয়েছেন। জুলকারনইন পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরে বেড়াতেন নির্যাতীত, বঞ্চিত, শাসকের হাতে শোসিত লোকদের মুক্তি দিতেন।


একবার তিনি বিশ্ব ভ্রমণে বেরলেন। মেরিটেডিয়ান হয়ে পূর্বদিকে যেতে লাগলেন। যেতে যেতে এক দুর্দশাগ্রস্ত জাতির দেখা পেলেন। জুলকারনাইনের আলোচনা করতে গিয়ে (সূরাঃ কাহফ, আয়াতঃ ৯২-৯৭) আল্লাহ্‌ পাক বলেন-

"আবার সে পথ চলতে লাগলো। অবশেষে যখন সে দুই পর্বত প্রাচীরের মধ্যস্থলে পৌঁছলো, তখন সেখানে এক জাতিকে পেলো, যারা তাঁর কথা একেবারেই বুঝতে পারছিলো না। তারা বললো: হে যুলকারনাইন! ইয়াজূজ ও মাজূজ দেশে অশান্তি সৃষ্টি করেছে। আপনি বললে আমরা আপনার জন্য কিছু কর ধার্য করবো এই শর্তে যে, আপনি আমাদের ও তাদের মধ্যে একটি প্রাচীর নির্মাণ করে দেবেন। সে বললঃ আমার পালনকর্তা আমাকে যে সামর্থ্য দিয়েছেন, তাই যথেষ্ট। অতএব, তোমরা আমাকে শ্রম দিয়ে সাহায্য করো। আমি তোমাদের ও তাদের মধ্যে একটি সুদৃঢ় প্রাচীর নির্মাণ করে দেবো। তোমরা লোহার পাত এনে দাও। অবশেষে যখন পাহাড়ের মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থান পূর্ণ হয়ে গেলো, তখন সে বললো: তোমরা হাঁপরে দম দিতে থাকো। অবশেষে যখন তা আগুনে পরিণত হল, তখন সে বললো: তোমরা গলিত তামা নিয়ে এসো, আমি তা এর উপর ঢেলে দেই। অতঃপর ইয়াজূজ ও মাজূজ তার উপরে আরোহণ করতে পারলো না এবং তা ভেদ করতেও সক্ষম হলো না।"


অর্থাৎ, পথ চলতে চলতে তিনি দুইটি পাহাড়ের পাদদেশে একটি জাতির দেখা পান যারা ইয়াজুজ-মাজুজ দ্বারা নির্যাতিত ছিলো। আল্লাহ্‌র রহমতে পাহাড়ের মাঝে তিনি লোহা ও তামার সমন্বয়ে একটি বিশালাকার 'রদমা' বা 'নিশ্ছিদ্র প্রাচির' তৈরি করে ইয়াজুজ-মাজুজদের বন্দী করে রাখেন। যা ইয়াজুজ-মাজুজ আরোহণ অর্থাৎ টপকাতে পারবে না এবং ভেদ করতেও পারবে না। আল্লাহ্‌র রহমতে তাঁদেরকে তিনি সেখানে আটকে রেখেছেন হাজার হাজার বছর ধরে। বের হওয়ার কোনো উপায় নেই। তাঁদের অস্তিত্ব এখনও রয়েছে কিন্তু সেটা একমাত্র আল্লাহ্‌ তা'আলা ছাড়া কেউই জানেন না।


হাজার হাজার বছর ধরে প্রতিদিনই ইয়াজুজ-মাজুজ জাতিরা প্রাচির ভেঙে বা ভেদ করে বের হয়ে আসার চেষ্টা করে যাচ্ছে। সারাদিন ধরে তাঁরা প্রাচির ভেদ করায় রত থাকে। প্রাচীরটি প্রতিদিন তাঁরা জিহ্বা দিয়ে চাটতে থাকে। রাত্রিবেলায় আর যখন সামান্য একটু বাকি থাকে তাঁদের নেতা বলে কালকে বাকিটা শেষ করবো। কিন্তু পরেরদিন কাজ করতে এসে দেখে প্রাচির আগের চেয়েও পুরু ও কঠিন হয়ে গেছে। আবার তাঁরা খোঁড়া শুরু করে, আবারো একই ঘটনা ঘটে। এভাবে চলতেই থাকে। আল্লাহ্‌র ইচ্ছায় যেদিন তাঁরা বের হয়ে আসবে সেদিনও তাঁরা কাজ করবে। তাঁদের নেতা বলবে, ''কাল বাকিটা শেষ করবো, ইন-শা-আল্লাহ''। ''ইন-শা-আল্লাহ'' বলার কারণে পরেরদিন তাঁরা কাজ শেষ করে বেরিয়ে আসবে হই-হুল্লোড় করে।


হজরত ঈসা (আঃ)-এর সময়ে ইয়াজুজ-মাজুজ প্রাচির ভেদ করে বেরিয়ে আসবে। কেউ তাঁদের সামনে দাঁড়াতে পারবে না, কেউ থামাতে পারবে না। প্রাচীর ভেঙ্গে তারা সেদিন বেরিয়ে আসবে এবং সামনে যা পাবে সব খেয়ে ফেলবে। গরু-ছাগল-ভেড়া-হাঁস-মুরগী; এমনকি তাদের প্রথম দলটি নদীর পানি এমনভাবে খেয়ে শেষ করে ফেলবে যে শেষদলটি এসে বলবে ‘হয়তো এখানে কোন একসময় নদী ছিলো’।


এক সময় তারা বায়তুল মুক্বাদ্দাসের এক পাহাড়ে গিয়ে বলবে,”দুনিয়াতে যারা ছিল তাদের হত্যা করেছি। এখন আকাশে যারা আছে তাদের হত্যা করবো।” তারা আকাশের দিকে তীর নিক্ষেপ করবে। আল্লাহ তাদের তীরে রক্ত মাখিয়ে ফেরত পাঠাবেন। এটা দেখে তাঁরা নিজেদেরকে সমগ্র বিশ্বের অধিকর্তা দাবি করবে।


এমতাবস্থায় আল্লাহ্‌ তা'আলা ঈসা (আঃ)-কে নির্দেশ দেবেন সকল বিশ্বাসীদের নিয়ে আত-তুর পাহারে আরোহণ করার জন্য। ঈসা (আঃ) ও বিশ্বাসীরা আল্লাহ্‌র নিকট দোআ করবেন এবং আল্লাহ্‌ তা'আলা একপ্রকার কীট পাঠাবেন। কীটের আক্রমণে মহামারি লেগে ইয়াজুজ-মাজুজ মারা যাবে। এদের সংখ্যা এতো বেশি হবে যে পুরো পৃথিবী পঁচা-গলা লাশে ভরে যাবে। তারপর আল্লাহ্‌ বড় বড় পাখি পাঠাবেন এবং সেই পাখিগুলো লাশগুলোকে নিয়ে নাহবাল নামক স্থানে নিক্ষেপ করবে। তারপর আল্লাহ্‌ তা'আলা অঝোর ধারায় বৃষ্টি বর্ষণ করবেন এবং বৃষ্টিতে সব ময়লা ও দুর্গন্ধ দূর হয়ে যাবে।


আমরা যখন রাতে ঘুমাচ্ছি তখন একদল প্রাচীন হিংস্র আদম সম্প্রদায় শাবল-হাতুড়ি দিয়ে প্রাচীর ভেদ করার চেষ্টা করছে। বিশাল লৌহখণ্ড দিয়ে দেয়ালে ঠুকছে। মশালের উষ্ণ আলো প্রতিফলিত হচ্ছে তাঁদের ঘর্মাক্ত গায়ে। বন্দীদশা থেকে বের হতে হবে এটাই তাঁদের একমাত্রা চিন্তা।


মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা পবিত্র কুর'আনে এই ঘটনা বর্ণনা করেছেন যেন আমরা এটা থেকে শিক্ষা লাভ করতে পারি। পবিত্র কুর'আনে উল্লেখিত ঘটনা হিসেবে এ সম্পর্কে জানা ও বিশ্বাস করা এবং শিক্ষা লাভ করা প্রতিটি মুসলমানের জন্য অত্যন্ত জরুরী। আল্লাহ্‌ আমাদেরকে হেদায়েত দান করুন। আল্লাহ্‌ আমাদেরকে এই ঘটনা থেকে শিক্ষা লাভ করার তৌফিক দান করুন। আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদেরকে ইয়াজুজ-মাজুজ জাতির ফেতনা থেকে বাঁচার তৌফিক দান করুন। আমীন।

সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
৯টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অধুনা পাল্টে যাওয়া গ্রাম বা মফঃস্বল আর ভ্যাবাচ্যাকা খাওয়া শহুরে মানুষ!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০০


দেশের দ্রব্যমুল্যের বাজারে আগুন। মধ্যবিত্তরা তো বটেই উচ্চবিত্তরা পর্যন্ত বাজারে গিয়ে আয়ের সাথে ব্যায়ের তাল মেলাতে হিমসিম খাচ্ছে- - একদিকে বাইরে সুর্য আগুনে উত্তাপ ছড়াচ্ছে অন্যদিকে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমুল্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৪১

সাম্প্রতিক দুইটা বিষয় ভাইরাল হতে দেখলাম।
১. এফডিসিতে মারামারি
২. ঘরোয়া ক্রিকেটে নারী আম্পায়ারের আম্পায়ারিং নিয়ে বিতর্ক

১. বাংলা সিনেমাকে আমরা সাধারণ দর্শকরা এখন কার্টুনের মতন ট্রিট করি। মাহিয়া মাহির... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×