somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গ্রামীনফোনের ৫% বানরের ভাগ???

১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানির বাৎসরিক কামাই কত হইতে পারে, আপনেরা কেউ জানেন? অনেকেই জানেন আবার অনেকেই না, আসলে বেশির ভাগই না, খালি জানে মে্লা---আর সেইটা যদি হয় গ্রামীনফোনের মত কোম্পানি, তাইলে? আমিও মুর্খ মানুষ, তেমন কিছুই জানিনা। খালি জানি হেরা বোলে মেলাআআ টাকা কামায় আর হেগো কর্মচারীগরে মেলাআআ টেকা বেতন দেয়। আমি যদি আরেকটু শিক্ষিত হইতাম, হেগ কোম্পানির বুটকি তনিমা হামিদের (বড় অপিসার) মত, তাইলে আমিও চেষ্টা করতাম হেগ অইখানে ভর্তি হওয়ার লেইজ্ঞা। মাগার আমিত অশিক্ষিত, ভর্তি হমু কেমনে? যোগ্যতার বাইরে আরেকটা উপায় অবশ্য আছে সেটা হইছে চোষা পদ্ধতি, যা করতে আরো বেশী যোগ্যতা লাগে। অত যোগ্যতা আবার আমার নাই। তয় থাকলে চান্স নেয়া যাইতে পারত। বেশ কয়েক বছর আগে বিদ্যুৎ কুমার বসু নামে একজন আছিল, তার আবার একটা চোষা চেলা আছিল, নামটা মনে হয় আমোদ রঞ্জন কর্মকার, হেরা নাকি কিছু লোক নিয়োগ দিছিল, উলটা পাল্টা পোলাপান নিছিল। তখন নাকি মেট্রিক পাস করা পোলাপাইনো নকল সার্টিফিকেট দেখায়া ঢুইকা গেছিল। তখন একটা চান্স নেওন যাইত অবশ্য। যাউগগা, ওইসময় নাকি কোম্পানির মেলা কাস্টমার বাড়াইছিল ওই কাইল্যা বেডায় আর লাভ-ও মেলা করছিল। কত টাকা কামাইছিল ওই ডাটা আর বরবটি না দিলে আপনেরা কইবেন মুর্খ হালায় কি লেখছে? তাই কইতাছি ডাটা ইন্টারনেট থিকা খুইজা বাইর কইরা দেখেন, আমি হাছা কইলাম কিনা? আমি তো মুর্খ-ই। অস্বীকার তো করি নাই।

মাগার এইযে এই কোম্পানির কামাই বাড়লো, এতো টাকা সব কি দেশে আছে? না বড় একটা অংশ দেশের বাইরে চইলা গেছে? কেউকি কখনো খুজছে? খুজলে সে নিশ্চয়-ই লাভবান হইত, হইছেও কেউ কেউ। তার মুখটা তো বন্ধ করতে হইত অথবা হইছে? লেন দেনের একটা ছুতা পাওয়া যাইত। ইসসঃ কামাই করার একটা চান্স আছিল, আফসোস!!!!!

থাক, ওইসব অতীত কথা টাইনা লাভ নাই। বর্তমান নিয়া একটু পুন্দা পুন্দি করি। ইদানিং শুনতাছি গ্রামীনফোনে নাকি কর্মচারীরা ট্রেড ইউনিয়ন করছে। আমি এইডা কিছুটা বুঝি। আপনা স্বার্থের ব্যপার তো? তাছাড়া আমাগো মত দিন মজুরেরা অথবা কোম্পানির কামলা শ্রেনীর লোকেরা এইটা ভালোই বুঝে। তবে বিস্তারিত তথ্য দিতে গেলে লেখাটা এত বড় হইব যে কেউ পইড়া মজাই পাইব না। কারন এইখানে কোড অফ কন্ডাক্ট, আইনের ধারা/ উপধারা, দেনা-পাওনা, প্রাপ্তি-যোগ্যতা, অধিকার বিভিন্ন বোরিং ব্যাপার আছে, যার ফ্যাচর ফ্যাচর শুনতে ভালও লাগব না। তাই ব্যাপারটার জাগরন যেইভাবে ঘটে সেইটা সংক্ষেপে ছিল এইরকম -
"Following GP’s unilateral announcement of 250 job cuts in May 2012 where retrenchment laws were infringed, GPEU launched a campaign, “Break the silence, get organised and form a union.”

যারা শিক্ষিত তারা পইড়া বুইজা নেন। না বুজলে কষ্ট না করলেও চলব। আবার মত ফ্যাল ফ্যাল কইরা চাইয়া থাহেন। তয় এইটুকু বুঝতে পারবেন, এইটা হইল শুরু।

২০১০ সালে এই গ্রামীনফোন নথিবদ্ধ হয় সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনে। তার মানে হইতাছে হেরা শেয়ার বেচতে পারব আর পাবলিকের কাছ থিকা টাকা আসল হিসাবে খাটায়া আসল নকল মিলাইন্যা মুনাফা দেখায়া ইধার কা মাল উধার করতে পারব। ওগো দোষ দিয়া লাভ নাই, এইটা বেবাকে করে। অন্যে করলে হয়ত অল্প যায় আর এরা করলে বানের পানির মত দেশের টাকা বাইরে চইলা যায়। বুইঝা দেখেন এরা হইতাছে দেশের এক নাম্বার করদাতা। কতলা টাহা জানি খালি দিয়ালায়------ আল্লাগো ! যাউজ্ঞা কথা হইল ওই সময় থিকা এইটাও কন্ডিশন যে মুনাফার ৫% ইমপ্লয়ি অর্থাৎ কর্মচারীদের মধ্যে বিতরন করতে হইব। আমার কাহিনী আসলে এইখানে।

(কর্পোরেট বাঁশা) X((, ২০১১ এর শেষে আর ২০১২ এর শেষের দিকে মুনাফার ৫% এর ব্যাপারটা নিয়ে নব উদ্যেগে ঝাপিয়ে পরে গ্রামীন ফোনের ইমপ্লয়ি এসোসিয়েশন জিপিইউ। আজ অব্দি এই জিপিইউ কিন্তু বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক স্বীকৃত নয়। অথচ ২০১২ তে ম্যানেজমেন্ট চালু করে দিল জিপিপিসি। চাকুরী বাচানো, বদান্যতা প্রদর্শন, নতজানু মনোবৃত্তি ইত্যাদি কারনে সবাই মেনেও নিল। যদিও সবাই জানে এইটা ম্যনেজমেন্টের হারামকে হালাল করারি আরেকটা কৌশল। ২০১০ থেকে ২০১২ এর মধ্যে যে পরিমান এমপ্লয়ি ছাতাই হয়েছে, কষ্ট কাটিঙের নামে যে এইচ আর এন্ড ইমপ্লয়ি ফরমুলাগুলো এপ্লাই করা হয়েছে তা হালাল করার সর্বাত্বক প্রচেষ্টা করেছে ম্যানেজমেন্ট আর তার চামুচেরা। ছাগলের বাচ্চা ভাট্টী আর তৎকাল-ইন সিইও যে আকাম কুকাম করেছে তার ফল খালি এমপ্লয়িদের না, তার ফল ভোগ করতে হয়েছে পুরো প্রতিষ্ঠানকে যদিও প্রতিষ্ঠানের অনেক বড় নাম আর অঘাত আর্থিক ক্ষমতা বলে সব-ই শুদ্ধ হয়ে গেছে। যাই হোক ওইযে ৫% এর কথা বললাম, সেটা কিন্তু গিয়েছিল চুলোয়। কিন্তু ২০১০ থেকে ২০১২ পর্যন্ত মুনাফার ভাগ কোর্টে স্টে অর্ডার দিয়ে আটকে রাখা হয়। প্রচন্ড চাপ ও তাপের মুখে হঠাৎ বর্তমান সিইও বিবেকে সুদের বিবেক জাগ্রত হয়ে গেল। তিনি ডিক্লেয়ার করে বসলেন ৫% মুনাফার ভাগ দেয়া হবে, স্টে অর্ডার তুলে নেয়া হল। দেয়া হয়েও গেল ২০১৩ সালেরটা। সবাই খুশী। যারা জিপিইউ সদস্য তারা যেমন খুশী, তেমনি চামুচরাও খুশী, মুটকি তনিমা খুশী, যারা অতি পুংশকতার অথবা নপুংশকতার কারনে চুপ ছিল, তারাও খুশী। কারন প্রত্যেকে পেয়ে গেল ১ লাখ ৯১ হাজার + টাকা। খুশী হওয়ারি কথা :D । কিন্তু এর কিছুদিনের মধ্যে প্যাচ খেয়ে গেল আরেক জায়গায়। একটা ঘোষনা এল জিপিইউ- পক্ষ থেকে, সেটা এইরকম-

------Update on 5% (2010-2012)---------
As you all know, earlier, management has declared to disburse 5% ( 2010-2013) among all eligible employees.

Now they think 5% is payable only for year 2013 not for 2010-2012. Still out of good spirit they wanted to disburse 5% of profit 2010-2013.

But they had to change their decision as employees are claiming 5% with interest for year 2010-2012.

In this situation, they have decided to settle this issue again in court whether they should disburse the 5% among employees or not, then the question of interest will come.

(অশিক্ষিতের বাঁশা)X(( এই কতার মাজেজা হইল, বেডারা খালি ২০১৩-র টা দিবার চাইছিল মাগার আগেরগুলা দিব না। কিন্তু দয়া পরবশ হইয়া যদিও দেয়, ইন্টারেষ্ট চাইলে দৌড়ের ওপর রাখব। হেরা ৩/৪ বছর ধইরা কোটি কোটি টাকা আটকায়া রাইখা মধু খাইছে, আর অহন দেওনের টাইমে কয় কেক দিব, মাগার কেকের উপরের ক্রীম দিব না। হইল নি কতা? এই কথা শুইনা, কিছু ভাইয়েরা আবার কওয়া শুরু করল, আমাগ ইন্টারেষ্ট লাগবোনা, যা পাইতাছি তাই দেও। আসলে কাওরে দোষ-ও দেওন যায় না। কারো মেলা টাকা লোন, কারো বাপ অসুস্থ, কেউ বিয়া করব, কেউ মাংস দিয়া ভাত খাইতে চায়, অনেকে আবার ধইরাই নিছে গ্রামীনফোনের যেমন পকেটের আর মামার জোর, সেই হিসাবে প্রধানমন্ত্রী থেইকা সাংবাদিক, উকিল, হুজুর, ঘরের কুত্তা, রাস্তার কুত্তা সব-ই কিনতে পারব, তাই যা পাই তাই লইয়া লওন বালা, নইলে কহন কইব দিতাম না, আমার খুশী। আসলে এক একজনের একেক সমস্যা। আবার অন্য দিকে কর্মচারীগ একটা অংশ সুদ ছাড়ব না, হেগ মইধ্যে চাকরী যারা করতাছে, যারা ছাড়ছে, ছাড়াইছে, দৌড়ের ওপরে, এইরকম অনেকেই আছে। হেগ দাবী, তোমরা আমাগো টাকা খাটায়া এতদিন মেলা কামাইছ, আমাগ টাকা আটকায়া রাখছ, আইনত ওই টাকা সুদ সহ আমাগ, তাইলে দিবা না কেন? এইডি বুইঝা কোম্পানি এর মধ্যেই আবার গেছিল কোর্টে। পুলিশে ধরলে কয় ঘা, তাতো শুনছিলাম, মাগার কেস কোর্টে উঠলে কয় বছর আর কয় ঘা, সেইটা না শুনলেও, টের ঠিক-ই পাওয়া যায়। যাই হোক এইসব মাইর প্যাচে ঝুইলা আছে এখনো ব্যাপারটা। যারা মনে করছিল সুদ ছাইড়া দিলেই তেনারা আব্বা আব্বা কইরা টেকা ঘরে আইনা দিয়া যাইব, তাগ আশায় মনে হয় গুড়াবালি। এর মইধ্যে আরো কত কায়দা-কৌশল, সময় আর আইনের মাইর প্যাচ। আন্দোলনের আর হুমকির পাতলা চলনে দিনকে দিন নিজেগরে বিলুপ্ত প্রায় দেশের বিরোধী দলের মত মাইরালামু খাইয়ালামু হুংকারেই গলা পরিষ্কার হইতাছে।

B-)
আমরা অশিক্ষীত মুর্খ, এত বুইঝা কি কাম কন? আমরা তো কর্পোরেট না, আমরা হইছি দুরবীন। দুই পায়ের চিপায় প্যান্টের সুতা খোলা থাকলে জাইঙ্গার কালার ধইরা ফালাই। তাই অত বুইঝা কাম নাই। কালার বোঝানোটাই এইখানে উদ্দেশ্য।

খালি মনে হয় এই দেশে ক্ষমতাবান বেইন্যাগরি আইন চলে, যহন যেই পার্টি ক্ষমতায় আসে সেই পার্টিরে মেলা টাকার ক্ষমতা দিয়া পালা কুত্তার মত বশ কইরা রাখে, টাকার জোরে রফিক সাবের মত বড় উকিলরেও বশ করে, তকমার (বেরেন্ড) জোরে পরথম আলুর মত পত্রিকা আর বড় বড় চেলিব্রেটিরেও বশে রাখে, বশে রাখে মানুষের আবেগ, নৈতিকতা আর আধুনিকতা। দেশের টাকা দেশের মাটিত থাহে কয় টাকা আর বাইরে যায় কয় টাকা? হের হিসাব কারো দরকার আছে, নাই? মাস শেষে বেতন আসে, ভালা ভালা জায়গায় খাওন আর চিকিৎসার ওপর ডিস্কাউন্ট দেয়। পড়ালেখা খুব একটা না করলেও চোষার অভ্যাস থাকলে ভালা করন যায়, আরো কর ফ্যাসিলিটি-------;)?

অনেক তথ্য ডাটা পটল ভ্যান্ডি আর উইস্তা দিতে পারলে মনে হয় ভাল হইত। মাগার দিয়া কি লাভ? বরং পরতে বোড় লাগত। চাইলে চোখ মেইলা তাকান, পাইয়া যাইবেন। আমরা আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর লইয়া কাম কি? মাগার জাহাজ যখন ছোট্ট নাও গুলানরে ডুবায়া দিয়া যায় অথবা নাও ডিরে তোয়াক্কাই করে না, তখন ইচ্ছা করে দুরবীনের মধ্য দিয়াই জুতা ছুইরা মারি। ছোট বেলায় গার্ল ফ্রেন্ডরে দুরবীন দিয়া দূর থিকা দেইখাই যেমন ছুইতে ইচ্ছা করত তেমনে। বান্দরের লগে বান্দরের পিডা ভাগ। আমরা খাঁচার সামনের দর্শক, দুরেত্বে হয় বাদাম দিমু নইলে দিমু ঢিলা। কতক্ষন দেইখা, চিড়িয়াখানার ১০১ নম্বর খাঁচা থেইক্কা অন্য দিকে রওনা দিমু, চেষ্টা কইরা দেহি কুমিররে দুইডা ঢিল মারন যায় কিনা!

সর্বশেষ এডিট : ১২ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:১৭
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:০২



ইউটিউব হুজুর বললেন, মৃত্যুর আগে ইবলিশ ঈমান নিয়ে টানাটানি করে। তখন নাকি নিজ যোগ্যতায় ঈমান রক্ষা করতে হয়। আল্লাহ নাকি তখন মুমিনের সহায়তায় এগিয়ে আসেন না। তাই শুনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×