সাগরের কথা মত সাচ্চু ভাইকে আমি প্রথম দেখি ১৯৯৭ সালে, সিনেমা হলে ঘুমাচ্ছিল। সিনেমা আর কবে শেষ হল, কেউ পর্দা আর প্রোজেক্টর সিনতাই করে টিভি রেখে গেল, পার্সপেকটিভ বিচারে সাচ্চুভাই মসিহা। সিমলায় খুব বরফ পড়ল, সাচ্চু ভাই ঘুরতে গেলেন সিমলাকে নিয়ে, অ্যাসিড টেস্ট।
তানিশা ছিল প্রথমে একপ্রকার কলাগাছ, পরে কৈমাছ। শাড়ি দেখলে হাসবেন্ড চেনে, জুতা দেখলে নিউজ এডিটর। সব দরজার বাইরে। ওডিশনের পর বাপ্পি লাহিড়ি, ঘাস থেকে বাংলা রক সব খেয়ে বাঁচতে পারে, জুতা ছাড়া সেন্সলেস। সে তানিশাকে বলল, শোএর শেষে, সুয়াপোকা।
বিশ্বনাথের কথা বলার নেই, সব হট্টজলসা, একটা টাটা সুমো দৌড়াচ্ছে ম্যাপ বরাবর। পেট্রোল পাম্পে ঋতু গ খাচ্ছে, অনিন্দ্যদের ধরতে হট্টপরীরা সারা রাত দৌড়াচ্ছে রায়গণ্জে। আমি ফোনে কাব্যি করে দস্যি মানব রত্নে আছি, ম্যাগ্গিসাইসাইতে নাই। লালদা হারবার্ট করেনি, বকুল ঝরেনি গোলাববাগে।
ব্যাটাবেটির দেবাশিস? ইমন ধমক খেল, ৮/১০টা লেয়ার গ্রাফিক্স চাপার পারও পরাগ বলছে একবার ছেড়ে দে মা ঘুরে আসি। কে জুতো ছুড়ে মারল আর বানে ভাসার পরও বে হল , তিন কণ্যা দান। রঙ্গনদা কালো হতে হতে পুড়ে গেল ছাপা কালিতে তাই বুলবুলভাজা হল মাঝরাতে দময়ন্তি সহ, কেয়াবাত, পরবর্তি কিছু ঘন্টা র্যাবের নম্বরে ফোন করবেন না, লোকাল কেবলে ওটা এমনি এমনি যাচ্ছে
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ১০:৩১