somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বইমেলা ২০১৯, বই ১৫,১৬,১৭

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



#বইমেলা২০১৯
#বই১৫

১৫.

আজকের যে লেখক, তার সাথে আমার পরিচয় গতবছরের বইমেলায়, ২০১৮ এর মেলায়।

এখন পর্যন্ত কোনো লেখক আমার পূর্ব পরিচিত ছিলো না, ফেসবুক এর মতো চমৎকার আর দৃষ্টিনন্দন সরবারহকারী দিয়ে আমার তাদের সাথে পরিচয় হলো, সম্পর্ক হলো।

আজকের এই লেখকের.... মাথায় প্রচুর সমস্যা আছে। সমস্যা মানে এক-আধটু না, বেশ ভালো।

লেখক পেশায় এক ইঞ্জিনিয়ার, যেই-সেই না কিন্তু!

শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে, একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করছেন।

আর, এখন?!!

বাঙালি সাহিত্যিকদের লেখালেখি নিয়ে সংগ্রাম করতে হচ্ছে সেই প্রথম থেকে।

মানিক বন্ধোপাধ্যায় বলেছিলেন, "দুটি ভাত কাপড়ের ব্যবস্থা না রেখে বাংলাদেশে কেউ যাতে সাহিত্য করতে না যায়।"

সাহিত্যের সাধনা করতে হলে ত্যাগ করতে হবে, করতে ইই হবে।

আর,

এজন্য, এখনো পর্যন্ত ক্যারিয়ারের অনেক উজ্জ্বল দিক সাহিত্যের কারণে ছেড়ে দিয়েছেন বাঙলা সাহিত্য পাগল, বাঙলা জাতিসত্ত্বা পাগল এক বাঙালি!

এইবছর নিজের #ছয় নাম্বার বই লিখছেন, লিখেছেন #অভিমন্যু।

অভিমন্যু, এই উপন্যাস এ পর্যন্ত লেখকের সবচেয়ে বেশি জীবনী শক্তি শুষে নিয়েছে।

এর অর্ধেক কলেবর আর ভাবনার লেখাও লেখক এর আগে লিখেন নি। এই বই সাধনায় শিশু থেকে বালকে উত্তরণের সিঁড়ি!!

"হয় নতুন কিছু লিখবো না হলে লিখবো না, এই নীতিতেই চলি আমি।"

- লেখক বলছিলেন!

সত্যি ইই তো, মিথ্যে তো বলেনি!

এই অমসৃণ পথে চলতে গিয়ে লেখককে বাজি ধরতে হয়েছে অনেক জৈবিক বিলাসিতা, তবে এ মাত্র শুরু।

লেখকের ইচ্ছে, তিনি আরো বেশি থেকে বেশি, অনেক অর্ঘ্য দিতে চান বাগদেবীর পায়ে।

বাগ দেবী আপনার মনোকামনা পূরণ করুক, ভাই।

বলছিলাম, NSI এর দুই জাঁদরেল ডিটেকটিভ সোহান আর সোহেলের সৃষ্টিকর্তা দিবাকর দাস ভাই এর কথা।

আপনার এই প্যাঁচানো, রহস্যময় আর জীবন-মরণের লোহার পাতের বই সবাইকে মুগ্ধ করেন।

আপনার পুরো একবছরের কষ্ট সার্থক হয়ে আসবে বইয়ের প্রাপ্তিতে।

#বইয়েরদুনিয়ায়স্বাগতম।





#বইমেলা২০১৯
#বই১৬

১৬.

আজকের লেখকের সাথে আমার পরিচয় হুটহাট করে, এবং সেই পরিচয়ে কেনো জানি লেখক আপ্না-আপনি অথবা জেনে শুনে (!!) নিজের মনের ব্যাকুলতা, নিজের অবস্থান আর নিজের কথাগুলো বলতে লাগলেন আমাকে।

আমিও বেশ 'মনযোগী' আর 'অবাক' হওয়া মানুষের জন্য চুপ করে শুনে যেতে লাগলাম।

লেখক 'লেখক' হিসেবে কেমন বলতে পারবো না, তবে মানুষ হিসেবে অন্তত আমার ভালো লেগেছে।

আমার ব্যক্তিগতভাবে লেখককে বেশ ভালো লেগেছে, পছন্দ হয়েছে।

উনার কথায়, কাজে, মননে, চিন্তায় এমনকি উনার ধৈর্য্য পরীক্ষা আমাকে সবচেয়ে বেশি অবাক করে দিয়েছে।

আমি ভেবে অবাক হচ্ছিলাম, এখন 'লেখক' এতো ধৈর্য্যশীল কিভাবে হতে পারেন?

আমি অন্তত আমার নিজের বইয়ের জন্য এভাবে, এতো সময় দিয়ে কাজ করতে পারবো না মনে হয়!

এতোটা শ্রম আর তিতিক্ষা আমিও হয়তো আমার বইয়ের জন্য দিতে পারবো না!

কিন্তু, আমার আজকের লেখক ঠিক ই নিজেকে দমিয়ে রেখেছে অস্থিরতার কাছে।

লেখক পরিচয় কিন্তু শুধু লেখক হিসেবে নয়, #এম্বিগ্রাম আঁকার ক্ষেত্রেও উনি বিশেষ কাতারে আছেন।

বাংলাদেশে এই কাজটা খুব কম মানুষে পারে, জানে।

আর, আমার আজকের লেখক হাতের পাঁচ আঙুলের মধ্যে একজন।

লেখক সাহসী, ধৈর্য্যশীল এবং শিল্পী!

লেখকের নিঃশব্দ শিকারি বইটা বেশ আগে লেখা। সেই ২০০৯ সালে।

ওই সময় কোন কারনে লেখকের খানিকটা মন খারাপ থাকায়, হাতে কলম তুলে নিয়েছিলেন।

আর, সেই দিনের ঐ খারাপ সময়ের জন্য আমরা আজকে পেলাম আপনাকে!
বি.দ্রঃ

মাথায় প্রশ্ন ঘুরছিলো, কি এমন ঘটেছিলো সেদিন?

প্রেমের বিরহ!!!!

লেখকের কাছে উত্তরের অপেক্ষায় থাকলাম।

এরপর, একদিন হুট করেই প্লটটা মাথায় আসে। সেদিন রাতেই বসে পড়েন লিখতে।

তিনদিনে লিখে শেষ করে, মাঝের বছরগুলোতে মাঝে মাঝে এই বইয়ের সংশোধন আর পরিবর্ধন করেছেন অন্যান্য গল্প-উপন্যাসের পাশাপাশি।

আজো, লেখক...

ফ্যান্টাসি ঘরানায়ও লিখতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

ফিয়ান:এক অবগুণ্ঠিত সত্য নামে একটা মেডিয়াভাল-এপিক ফ্যান্টাসি,

আশিয়ানী নামের একটা আরবান ফ্যান্টাসি

এবং,

আরিয়ান নামের একটা মিথোপিয়া লিখছেন এখন।

পাশাপাশি থ্রিলার, হরর গল্প লেখা হয়েছে। ইনশাআল্লাহ সেগুলো সামনে বেরুবে লেখকের।

সিরিয়াসলি???

আই মিন, লাইক সিরিয়াসলি জুলিয়ান ভাই????!!!!

এতো কাজ কিভাবে????

আই মিন হাঊ, আমি তো ভাও!!!

যাই হোক, ভাইয়ের রহস্য ভাই কাউকে বলবে না। তবে, আসছে বইমেলায় ভাইয়ের #নিঃশব্দশিকারী এর কিছু কথা বলা নিচে, পড়ে নিনঃ

বই: নিঃশব্দ শিকারি
লেখক: জুলিয়ান
প্রকাশনী: নন্দন (বইমেলা পরিবেশক: আনন্দম, স্টল- ৩৮২)
জনরা: মার্ডার মিস্ট্রি, ডিটেকটিভ
গায়ের মুল্য: ২০০ টাকা

প্লট সামারি:
মারা গেছে বাংলাদেশের এক বিশিষ্ট শিল্পপতি। একজন পুলিশ অফিসারের কারণে তার বাড়িতে ঢোকার সুযোগ পায় গোয়েন্দা জুটি শৈবাল-সীমান্ত। মৃতের বাড়িতে গিয়ে তারা একেরপর এক অবাক করা ব্যাপার দেখতে থাকে।

মধ্যযুগীয় কায়দায় গড়া বিশাল সীমানাপ্রাচীর, বিশালাকার বাড়ি আর অদ্ভুতধরনের গাছপালা। ইনকা, মায়ান, আজটেক, ইজিপশিয়ান, সুমেরীয় সহ আরও কিছু প্রাচীন সভ্যতার দামী দামী এন্টিকসে বোঝাই বাড়িটাতে রহস্যময় চরিত্রদের উপস্থিতিও কোন অংশে কম নয়।

এর সাথে ল্যাটিন আমেরিকার এক দেশে চালানো হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর এক্সপিডিশন এর সম্পর্ক কি! কিংবা লন্ডনের আন্ডারওয়ার্ল্ড এর সাথেই বা এর সম্পর্ক কোথায়!! শৈবাল-সীমান্ত কি পেরেছিল রহস্যের জট উন্মোচন করতে? নাকি পুলিশের ময়নাতদন্ত অনুযায়ী মৃত্যুকে স্বাভাবিক বলে ফিরে এসেছিল?

তারই উত্তর আছে এতে!

কে জানে, হয়ত পৃথিবীর সব গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাগুলোই ঘটে নিঃশব্দে!

আর, এতোক্ষণ বলছিলাম, হঠাৎ করে বেশ প্রিয় হয়ে যাওয়া সাথী ভাই Riajul Islam Xulian ভাই এর!

ভাইয়ের বানানো এম্বিগ্রাম এর ছবি আমাকে ভাই গিফট দিয়েছে, আপনাদের জন্য দিয়ে দিলাম।

আপনার এই এতো বছরের ধৈর্য্য আপনাকে সামনে নিয়ে যাক, আপনি উড়ে চলুক নিঃশব্দ শিকারী মতো।

ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা আপনার জন্য ভাই।

#বইয়েরদুনিয়ায়স্বাগতম।





#বইমেলা২০১৯
#বই১৭

১৭.

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়জয়গান চারদিকে হবে, এটা নিয়তির যেন খেলা!

আইন বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র নতুন করে নেমেছেন সাহিত্যের মাঠে।

সাথে আমাদের থাকা উচিত, আমি আছি, আপনি আছেন তো?

কারণ... নতুন প্রকাশনী নতুন নতুন জন্ম দেয়।

আপনাদের স্বাগতম!

সেই প্রথম থেকে আমি চলচ্চিত্রে হোক আর বইয়ের পাতায় ই হোক, ভালোবেসে আসছি এক জনরাকে।

নিজে যখন ঠিক করলাম সাহিত্যিক হবো, তখন যে জনরার ঠিক করলাম, দুর্ভাগ্য বশত তখন মৌলিক বই ছিলো না!

এবং,

অতঃপর,

আবহ সৃষ্টির মতো করে বেরিয়ে এলেন এই দুইজন সাহিত্যিক, সৃষ্টিকর্মী!

আর, জন্ম হলো নতুন ইতিহাসের।

তবে, নাবিল মুহতামিম ভাই এর বাজিকর, বাজি, বাজিমাত... খুব খুব ভালো মৌলিক বই হিসেবে আমার মন কেড়ে নিয়েছে।

মৌলিক স্পাই-এস্পিওনাজ-থ্রিলার এ এই তিনজন এগিয়ে।

একদম এগিয়ে।

এবং, এখন পর্যন্ত উনাদের বাইরে কারো স্পাই-এস্পিওনাজ-থ্রিলার আমি পাই নি।

আর, আজ বলবো তাদের ই DUO লেখক এর কথা!

ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে স্পাই-এস্পিওনাজ-থ্রিলার এর ভক্ত।

এবং,

ভক্ত মানে যেই-সেই ভক্ত না, বেশ কঠিন রূপের ভক্ত।

সাহিত্য জগতে পা দেওয়া জন্যও আমি এই জনরাকে বেছে নিয়েছি।

যাই হোক, কথাটা আমার না।

আমাদের বহুল পরিচিত, টানটান উত্তেজনার স্পাই থ্রিলার নিয়ে আবারো নতুন করে উপস্থিত হয়েছে DUO WRITER জুটির ফুয়াদ ভাই।

ফুয়াদ ভাই আর জাবেদ ভাইকে কে না চিনে!!

বাংলা সাহিত্যে থ্রিলার জগতে DUO WRITER এর জন্মদাতা মনে হচ্ছে উনারা ইই।

সেই জাবেদ ভাইয়ের 'ঈহা প্রকাশনী' থেকে বের হচ্ছে উনাদের সহযোগী, সহকর্মী..... ফুয়াদ ভাইয়ের বই।

নামটাও পুরাপুরি কোপা হইছে, একদম কোপ।

বইয়ের নামঃ ইনিগমা
লেখকঃ তাকরীম ফুয়াদ
জনরাঃ স্পাই থ্রিলার
প্রকাশনাঃ ঈহা প্রকাশ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ১৮০
গায়ের মূল্যঃ ২০০ টাকা (ঈহা প্রকাশের ফেইসবুক পেইজে অর্ডার করতে পারবেন ৫০% ছাড়ে)

সার সংক্ষেপঃ
ইনিগমা কি একটা রহস্যের নাম, একটা কিংবদন্তী, নাকি শুধুই গুজব?

পাকিস্তানী ইন্টেলিজেন্স সংস্থা আইএসআই-এর কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স ব্যুরোর প্রধান পারভেজ আলী এবং তার ডেপুটি হামিদ খান হন্যে হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছে একজন বাংলাদেশী স্পাইকে - যে কিনা তাদের মাঝেই ঘুরে বেড়াচ্ছে, একেবারে লোকচক্ষুর সামনে।

ডিজিএফআই-এর বিলুপ্তপ্রায় ডিপার্টমেন্ট সেক্টর আলফার সাথে এর সম্পর্ক কী? আর ইনিগমার রহস্য, সেটা?

সেই রহস্যের সমাধান করতে প্রস্তুত হলো শাফাত রায়হান।

এই গল্প শাফাতের কিংবদন্তী হয়ে ওঠারও আগের।

যখন তার কোডনেম ছিলো স্কারলেট!!

প্রি অর্ডার চলছে বইয়ের।

জাবেদ ভাইয়ের #ঈহাপ্রকাশনী এইবার জন্ম নিলো, আমরা যারা সাহিত্য প্রেমী অথা থ্রিলার প্রেমী, ভাইয়ের প্রকাশনীকে উঠিয়ে তোলার দায়িত্ব আমাদের।

এর উপর, ভাই নিজেও একজন লেখক, সাথে আইনজীবী!

কেইস-টেইস এর ঝামেলায় পড়লে ভালো করেল লড়ে দিতে পারবেন!!

আর, বইমেলা থেকে নিলে কিনতে পারবেন "গ্রন্থরাজ্য প্রকাশনী, স্টল ৬০৫।"


#বইয়েরদুনিয়ায়স্বাগতম



সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪০
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে...

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯

ছিঁচকাঁদুনে ছেলে আর চোখ মোছানো মেয়ে,
পড়তো তারা প্লে গ্রুপে এক প্রিপারেটরি স্কুলে।
রোজ সকালে মা তাদের বিছানা থেকে তুলে,
টেনে টুনে রেডি করাতেন মহা হুলস্থূলে।

মেয়ের মুখে থাকতো হাসি, ছেলের চোখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহমিকা পাগলা

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১৪


এক আবেগ অনুভূতি আর
উপলব্ধির গন্ধ নিলো না
কি পাষাণ ধর্মলয় মানুষ;
আশপাশ কবর দেখে না
কি মাটির প্রণয় ভাবে না-
এই হলো বাস্তবতা আর
আবেগ, তাই না শুধু বাতাস
গায়ে লাগে না, মন জুড়ায় না;
বলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩




তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×