মাননীয় প্রধানমন্ত্রী,
প্রথমেই অভিনন্দন জানবেন, অনলাইনে দেশদ্রোহী রাজাকার গোষ্ঠীদের অপপ্রচার রোধ করতে ৫৭ ধারার মত বলিষ্ঠ একটি আইন পাস করে, অনলাইনে ঐ সব কুচক্রিদের বাক স্বাধীনতা
বন্ধ করে দিয়ে মানে বাক স্বাধীনতার অপ ব্যবহার রোধ করে দিয়ে আমাদের মত সাধারণ মানুষ কে বিভ্রান্ত হউয়া থেকে রক্ষা করার জন্য।
আমরা আনন্দিত এত বছর পরে, আপনার মন্ত্রি পরিষদের মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা ভার্সিটির পরিক্ষা ত্রুটিপূর্ণ - এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় টি জাতির সামনে তুলে ধরতে পেরেছেন।
অবশ্যই এর বিরোধিতা করে আমরা কুচক্রিদের খাতায় নাম লেখাব না। আমরা আনন্দ চিত্তে নীরব থেকে সমর্থন জানাই।
নিন্দুকেরা কিছুদিন আগে এইচ এস সি পরিক্ষার প্রশ্ন পত্র ফাঁসের মিথ্যা গুজব ছড়িয়েছে। আবার এবার বিভিন্ন সরকারি ভার্সিটিতে প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ তুলছে।
অবশ্যই এর সমর্থন করে আমরা ঐ সব কুচক্রিদের খাতায় নাম লেখাব না। আমরা নিন্দার সাথে নীরব থেকে এই মিথ্যা গুজবের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাই।
আপনার মন্ত্রি পরিষদের মাননীয় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী এদেশের ৯০ ভাগ মুসলমানের পবিত্র তীর্থ হজের অপকারী দিক জাতিকে জানিয়েছেন। আমরা জেনে যারপনাই মুগ্ধ হয়েছি।
ধর্মান্ধ দের মত অনুভুতিতে আঘাত লাগার অজুহাতে আমরা অবশ্যই ভারাক্রান্ত হব না। আমরা আনন্দ চিত্তে নীরব থেকে সমর্থন জানাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, আমরা মুক্তি যুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাস করি। আমরা তো আর রাজাকারের সমর্থক না। আমরা সবাই চুপ আছি। আপনি নিশ্চিন্তে আপনার সুযোগ্য মন্ত্রী পরিষদ সাথে নিয়ে আমাদের প্রিয় বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ কে ডিজিটাল বাংলাদেশে বাস্তবায়নের পথে এগিয়ে যান।
আমরা চুপ আছি, আপনি এগিয়ে যান।
আমাদের নীরবতাই আমাদের মুক্তি যুদ্ধের চেতনার পক্ষের প্রমান হিসেবে জানবেন। আপনি অনেক ভাল থাকুন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
শেষে অবশ্যই এক বাক্যে স্বীকার করি,
জয় বাংলা।
জয় বঙ্গবন্ধু।
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫৯