বিশুদ্ধতম কস্তুরি আঘ্রাণে মাতাল হোক এ নিশি,
জলকমলের সজীবতায় তুমি আবেশীত পরাগ শশী।
তুমি বহমান রাইন থেকে মিসিসিপি সময়ের বুক চিরে
শরতের মৌরি বাতাসে তুমি আসিছো ফিরে ফিরে।
কোলাহলমুখর মুখরিত সময়ের তুমি প্রেমময় তিল
মরুর উনুনের সজীবতা তুমি বহমান ঝরণা ঝিল।
তুমি উচ্ছ্বাস,নীলান্জনীর নীলিমায় মিশা ছায়া
ভ্রান্ত পথিকের ধ্যান তুমি,তুমি সবুজের পেলবিত মায়া।
নিথর সময় বড় মায়াময়,তোমার বিরাগ বসন
মথিত তৃষ্না কামনায় বাড়ায় ললাটে তুমার চুম্বন।
হে চন্দ্রাশোভিত নারী, তুমি কেন আজ অন্য কারো-
জীবনের জলকণার রোদন দেখনি,ডাকোনি কোনো প্রাতে-
কেন তুমি এই মাতাল নিশীতে
এক উম্মাদ প্রেমিকের হৃদয় দহন করো ।
আটলান্টা,
১০/০৭/২০১০