somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে খিদমতের আঞ্জাম দেয়া, তা’যীম-তাকরীম ও ছানা-ছিফত করা; যা অশেষ ফযীলত ও পরকালে নাজাত লাভ করার অন্যতম উসীলাও বটে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, ‘তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান আনো এবং হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান আনো ও উনার খিদমত করো, তা’যীম তাকরীম করো এবং উনার ছানা-ছিফত বা প্রশংসা করো সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে সদা-সর্বদা।’
সকল বান্দা-বান্দী ও উম্মতের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে,
নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যথাযথ খিদমত করা অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে খিদমতের আঞ্জাম দেয়া, তা’যীম-তাকরীম ও ছানা-ছিফত করা;
যা অশেষ ফযীলত ও পরকালে নাজাত লাভ করার অন্যতম উসীলাও বটে।
তাই কুল-কায়িনাতের জন্য ফরয ওয়াজিব হচ্ছে- সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম, রবীউল আউয়াল শরীফ মাস তো অবশ্যই বরং অনন্তকাল খিদমতের আঞ্জাম দেয়া, তা’যীম-তাকরীম ও ছানা-ছিফত করা।

মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষ্যদাতা, সুসংবাদদাতা ও ভয়প্রদর্শনকারীরূপে। তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি ঈমান আনো এবং হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ঈমান আনো ও উনার খিদমত করো, তা’যীম তাকরীম করো এবং উনার ছানা-ছিফত বা প্রশংসা করো সকাল-সন্ধ্যা অর্থাৎ দায়িমীভাবে সদা-সর্বদা।” এ আয়াত শরীফ দ্বারা বান্দা-বান্দি ও উম্মতের জন্য তিনটি বিষয় ফরয-ওয়াজিব সাব্যস্ত হয়- আর তাহলো, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমত, তা’যীম-তাকরীম ও ছানা-ছিফত।

প্রথম বিষয় হচ্ছে খিদমত। এখন উম্মত সরাসরি নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খিদমতে আঞ্জাম দিতে পারবে না যেহেতু তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেছেন। তবে বর্তমানে উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে সাধ্য-সামর্থ্য অনুযায়ী খরচ করে উনার খিদমতের আঞ্জাম দিতে হবে।

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে আর্থিক খিদমতের আঞ্জাম দেয়া সকলের জন্যই ফরয। সাথে সাথে তা অশেষ ফযীলতেরও কারণ। অর্থাৎ সাধারণভাবে কেউ যদি এক টাকা খরচ করে তবে সে দশ টাকা খরচ করার ফযীলত পাবে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “যে একটি নেকী করবে তাকে এর বিনিময়ে কমপক্ষে দশটি ছওয়াব দেয়া হবে।” আর জিহাদে বা মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় দান করলে সাত শতগুণ পর্যন্ত ফযীলত লাভ করবে। এ প্রসঙ্গে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, “তোমাদের সম্পদ আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় খরচ করার মেছাল হচ্ছে যেমন একটি বীজ থেকে সাতটি শীষযুক্ত গাছ উৎপন্ন হয়। প্রতিটি শীষে একশতটি করে বীজ বা দানা উৎপন্ন হলো। অর্থাৎ সাতটি শীষে সাতশতটি বীজ বা দানা উৎপন্ন হলো। মহান আল্লাহ পাক তিনি যাকে ইচ্ছা এর চেয়ে বহুগুণ বেশি দিয়ে থাকেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি প্রশস্তকারী অর্থাৎ পর্যাপ্ত দানকারী ও অধিক জ্ঞানী।”

ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে কেউ যদি এক মুদ (১৪ ছটাক) বা অর্ধমুদ (৭ ছটাক) গম দান করে তবে সে অন্যান্য নেক কাজে উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ দান করলে যেই ফযীলত তার চেয়ে বেশি ফযীলত লাভ করবে। সুবহানাল্লাহ! যে প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “আমার হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে তোমরা গালমন্দ, সমালোচনা বা দোষারোপ করো না। তোমাদের কেউ যদি উহুদ পাহাড় পরিমাণ স্বর্ণ মহান আল্লাহ পাক উনার রাস্তায় দান করো, তবুও হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা আমার খিদমতে এক মুদ (১৪ ছটাক) বা অর্ধ মুদ (৭ ছটাক) গম হাদিয়া করে যে ফযীলত অর্জন করেছেন তার সমপরিমাণ ফযীলত তোমরা অর্জন করতে পারবে না।” অর্থাৎ হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনারা নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্য হাদিয়া করে যে বেমেছাল ফযীলত হাছীল করেছেন পরবর্তী উম্মত যদি সেই ফযীলতের অনুরূপ ফযীলত হাছিল করতে চায় তাহলে তাদের কর্তব্য হলো, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে সর্বোচ্চ তাওফীক্ব বা সাধ্য অনুযায়ী ব্যয় করা। মূলত সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, পবিত্র ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে মাত্র এক দিরহাম খরচ করার অর্থ হচ্ছে নিশ্চিতরূপে জান্নাত লাভ করা। যেমন এ প্রসঙ্গে বিশ্ব সমাদৃত ও সুপ্রসিদ্ধ মীলাদ শরীফ-এর কিতাব “আন নি’য়ামাতুল কুবরা আলাল আলাম ফী মাওলিদি সাইয়্যিদি উলদি আদম”-এ বর্ণিত আছে, (নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদের পরে শ্রেষ্ঠ মানুষ) হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “যে ব্যক্তি হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে এক দিরহাম ব্যয় করবে, সে জান্নাতে আমার বন্ধু হয়ে থাকবে। অর্থাৎ সে নিশ্চিত জান্নাতী হবে।” সুবহানাল্লাহ!

দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিষয় হচ্ছে- তা’যীম-তাকরীম ও ছানা-ছিফত। এ প্রসঙ্গে হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ আছে, “হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত আছে যে, একদা তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে নিজ গৃহে হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদেরকে সমবেত করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এতে শ্রবণকারীগণ আনন্দ ও খুশিতে তাসবীহ-তাহলীল ও দুরূদ শরীফ পাঠ করতেছিলেন। ঠিক এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি উক্ত মজলিসে তাশরীফ আনলেন। তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের এমন মীলাদ শরীফ পাঠের মজলিস দেখে সন্তুষ্ট হয়ে উনাদের উদ্দেশ্য করে ইরশাদ করলেন- আপনাদের জন্য আমার শাফায়াত ওয়াজিব হয়ে গেলো।” সুবহানাল্লাহ!

অন্য হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে- “হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বর্ণনা করেন- একদা আমি হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে হযরত আমের আনছারী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার বাড়িতে গেলাম। সেখানে দেখলাম তিনি বিলাদত শরীফ উপলক্ষে খুশি প্রকাশ করে নিজ সন্তানাদি এবং আত্মীয়-স্বজন, জ্ঞাতি-গোষ্ঠী, পাড়া-প্রতিবেশীদেরকে সমবেত করে হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর ঘটনাসমূহ শুনাচ্ছিলেন। এমন সময় হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সেখানে তাশরীফ আনতে দেখে উপস্থিত সকলেই দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করতঃ আহলান সাহলান জানিয়ে আসন মুবারক-এ বসালেন। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি মীলাদুন নবী উদযাপনের এমন মজলিস দেখে সবাইকে উদ্দেশ্য করে ইরশাদ ফরমান, নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালা উনার রহমতের দরজা আপনাদের জন্য উন্মুক্ত করেছেন এবং সমস্ত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালামগণ উনারা আপনাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছেন। যে কেউ আপনাদের মতো মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপনের এমন আয়োজন করবে তারাও অনুরূপভাবে নাজাত লাভ করবে।” সুবহানাল্লাহ!

মহান আল্লাহ পাক তিনি কুরআন শরীফ-এর সূরা মারইয়াম-এর ১৫ নম্বর আয়াত পাক-এ হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার শানে ইরশাদ ফরমান-“উনার প্রতি শান্তি সালাম অবারিত ধারায় বর্ষিত হোক যেদিন তিনি দুনিয়ায় আগমন করেন অর্থাৎ বিলাদত শরীফ লাভ করেন ও যেদিন তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেন আবার যেদিন তিনি জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবেন।” সুবহানাল্লাহ!
অনুরূপ হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম উনার নিজের বক্তব্য উল্লেখ করে কালামুল্লাহ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে- “আমার প্রতি সালাম (অবারিত শান্তি) যেদিন আমি বিলাদত শরীফ লাভ করি, যেদিন আমি বিছাল শরীফ লাভ করবো এবং যেদিন আমি জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবো।” সুবহানাল্লাহ! (সূরা মারইয়াম : আয়াত শরীফ ৩৩)
এ আয়াত শরীফদ্বয় দ্বারা অকাট্যভাবে প্রমাণিত হয় যে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ ও বিছাল শরীফ দিবস বান্দা-বান্দী ও উম্মতের জন্য অশেষ রহমত, বরকত ও সাকীনার কারণ।

মূলকথা হলো- সকল বান্দা-বান্দী ও উম্মতের জন্য ফরয-ওয়াজিব হচ্ছে- নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যথাযথ খিদমত করা অর্থাৎ ঈদে মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে খিদমতের আঞ্জাম দেয়া, তা’যীম-তাকরীম ও ছানা-ছিফত করা; যা অশেষ ফযীলত ও পরকালে নাজাত লাভ করার অন্যতম উসীলাও বটে। তাই কুল-কায়িনাতের জন্য ফরয ওয়াজিব হচ্ছে- সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম, রবীউল আউয়াল শরীফ মাস তো অবশ্যই বরং অনন্তকাল খিদমতের আঞ্জাম দেয়া, তা’যীম-তাকরীম ও ছানা-ছিফত করা। বিশেষ করে পবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাসে সর্বপ্রকার হারাম-নাজায়িয কাজ থেকে বিরত থেকে সম্পূর্ণ মাসব্যাপী নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার ছানা-ছিফত বর্ণনায় মশগুল থাকা


০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পেচ্ছাপ করি আপনাদের মূর্খ চেতনায়

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ২০ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩৮

আপনারা হাদি হতে চেয়েছিলেন, অথচ হয়ে গেলেন নিরীহ হিন্দু গার্মেন্টস কর্মীর হত্যাকারী।
আপনারা আবাবিল হয়ে অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়াতে চেয়েছিলেন, অথচ রাক্ষস হয়ে বিএনপি নেতার ফুটফুটে মেয়েটাকে পুড়িয়ে মারলেন!
আপনারা ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নজরুল পরিবারের প্রশ্ন: উগ্রবাদী হাদির কবর নজরুলের পাশে কেন?

লিখেছেন মাথা পাগলা, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৩:০১



প্রায় অর্ধশতাব্দী আগে কাজী নজরুল ইসলামের দেহ সমাধিস্থ করা হয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদের পাশে। শনিবার বাংলাদেশের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টে নাগাদ সেখানেই দাফন করা হল ভারতবিদ্বেষী বলে পরিচিত ইনকিলাব মঞ্চের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির আসল হত্যাকারি জামাত শিবির কেন আলোচনার বাহিরে?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৪


গত মাসের শেষের দিকে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পারওয়ারের ছেলে সালমান, উসমান হাদির সঙ্গে খু*নি ফয়সালের পরিচয় করিয়ে দেন। সেই সময় হাদিকে আশ্বস্ত করা হয়—নির্বাচন পরিচালনা ও ক্যাম্পেইনে তারা... ...বাকিটুকু পড়ুন

দিপুকে হত্যা ও পোড়ানো বনাম তৌহিদী জনতা!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৫


পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড (Pioneer Knitwears (BD) Ltd.) হলো বাদশা গ্রুপের (Badsha Group) একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান। বাদশা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান কর্ণধার হলেন জনাব বাদশা মিয়া, যিনি একইসাথে এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

×