somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজ পরিদর্শন করতে গিয়েছিলাম সিঙ্গাপুরের HP high Tech প্রোডাকশন অফিস। মাথার ভিতর এখন হাই-টেক।

২০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:০৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশের মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের জন্য যে সকল হার্ডওয়্যার যেমন সার্ভার, ষ্টোরেজ, ইনক্লোজার সবকিছুউ দেয়া হচ্ছে এইচপি ব্যান্ডের। যদিও মেশিন রিডেবল পাসপোর্ড বাংলাদেশ সরকার যথারীতি জনগনের জন্য দেয়া শুরু করেছে কিন্তু এটা শুধুমাত্র এখন ঢাকায় প্রোডাকশন হচ্ছে। তার মানে সারা বাংলাদেশের পাসপোর্ড প্রোকাশন হয় এখন ঢাকা থেকে। তবে আশা করা যায় সকল আঞ্চলিক অফিস থেকে খুব তাড়াতাড়ি এমআরপি দেয়া হবে।

সবার জানা দরকার এই কাজটা করছে মালয়েশিয়ার আইরিশ কোম্পানি এবং বাংলাদেশের ডাটা এজ লিমিটেড। আর সরাকারে পক্ষ থেকে তদারকি করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এই কাজের জন্যই চার সদস্য বিশিষ্ট একটা টিম(সেনাবাহিনীর একজন লেঃ কর্নেল, একজন মেজর, বিসিসির একজন সিনিয়র সিস্টেম এনালিষ্ট, আইরিশের পিএম) গতকাল এসেছে সিংগাপুরে এইচপির ইন্সপেকশনে। তাদের সাথে আমি এবং আমার বস (ডাটা এজ) আজ গিয়েছিলাম এশিয়ার এইচপির প্রধান কার্যালয় ও তাদের প্রোডাকশন অফিসে। আমাদের সাথে প্রথম পরিচয় করিয়ে দেয়া মিঃ সুদার্শন, কানট্রি ম্যানেজার। তিনি আমাদের সর্ক্ষন সময় দিয়েছে। খুব ইচ্ছা ছিল ভিতর থেকে কিছু ছবি নেয়ার কিন্তু বিধি বাম। ক্যামেরা --------------নিষেধ।


আমাদেরকে নেয়ার আগে সবাইকে মাস্ক, অভার কোর্ট, সেন্সর পায়ের কাভার পরানো হল। তারপর প্রথমে নিয়ে যাওয়া হল হাই টেক সার্ভার প্রোডাশন রুমে। ওখানে গিয়ে আমারতো চোখ ছানাবড়া হয়ে গেল। বিভিন্ন মডেলের সার্ভার দেখলাম(ডিএল, এমএল, ব্লেড)। এ রকম টেকনোলজি দেখে আমার মাথার ভিতর খুরপাক খেতে লাগলো। মনে হল না এটা পৃথিবী না অন্য কোথাও এসেছি। যাই হোক পরে নিয়ে যাওয়া হল সার্ভার ও ডিস্ক এনক্লোজার প্রোকাশন এরিয়ায় সেখানে গিয়ে অবস্থা আমার আরো কাহিল। আমি ভাষায় প্রকাশ করতে পারছি না এ কোন টেকনোলজি! যাই হোক পরিদর্ষন শেষে আমরা ফিরে আসলাম আমাদের কনফারেন্স রুমে। আমাদের সাথে পরিচয় করে দেয়া হল এইচপির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও এমডি নারিন্দা কাপুরের সাথে তিনি আমাদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিলেন।

সবশেষে আমাদেরকে কিছু সুন্দর সুন্দর উপহার দেয়া হল। তারপর আমরা ফিরে আসলাম হোটেলে এক সুন্দর টেক মাথার ভিতর নিয়ে।
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৩৭
১৩টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লবণ্যময়ী হাসি দিয়ে ভাইরাল হওয়া পিয়া জান্নাতুল কে নিয়ে কিছু কথা

লিখেছেন সম্রাট সাদ্দাম, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১:৫৪

ব্যারিস্টার সুমনের পেছনে দাঁড়িয়ে কয়েকদিন আগে মুচকি হাসি দিয়ে রাতারাতি ভাইরাল হয়েছিল শোবিজ অঙ্গনে আলোচিত মুখ পিয়া জান্নাতুল। যিনি একাধারে একজন আইনজীবি, অভিনেত্রী, মডেল ও একজন মা।



মুচকি হাসি ভাইরাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৩:০৬

অবশেষে মিল্টন সমাদ্দারকে গ্রেফতার করেছে ডিবি। এবং প্রেস ব্রিফিংয়ে ডিবি জানিয়েছে সে ছোটবেলা থেকেই বদমাইশ ছিল। নিজের বাপকে পিটিয়েছে, এবং যে ওষুধের দোকানে কাজ করতো, সেখানেই ওষুধ চুরি করে ধরা... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×