অপয়া দিখন্ডিত
তার সাথে ঘূর্ণিয়মান লাল উৎসাহ ব্যাং ব্যাং
তরল তাড়না দেহের ভাজে ভাজে কুর্নিশ করে রঙ
তোমার হাতে দেয়া ঘুড়ি উড়ে উড়ে নিরুদ্দেশে সওয়ার
সেখানে মার্জনা হচ্ছিল সকল পাপের, বিধাতার সিংহাসনে
রাজদূত হেয়ালী ফরমান দেয়, হুশিয়ার ভালোবাসা!
কোন আধলা খেয়ালী বাসনায় তরতর করে বুকের জমিনে
তার আসন জরিয়ে বসে থাকা নির্ঘুম প্রহর, প্রহারত যন্ত্রমানবের হুইসেল, হাউডি!
উচ্ছাসে সমাধানের রোডম্যাপ দেখিয়ে দিয়ে অবসন্ন শতরঞ্জিতে
শরীরের শৈথিল্যে খসে পড়া অংগের হাহাকার
ভালো থাকতেই হবে এমন গণিতের শেষে, হু, হা নির্বিকার ফলাফল
সবটুকু পান করে ফেললে জলাধার, কি বাকী থাকে বিতরণের ফসল
কেহ অপেক্ষার সোনালী দূর্বাঘাসে বসে থাকে পায়ের মাড়াই নিয়ে
সেখানে আড়াই হাত দূরে ছিটকে আসে মহাশূণ্যের বঞ্চিত হৃদয়ের পিন্ডি
বড় শক্ত কঠিন শিলাভূমে তাতে উৎরানোর গল্প শোনো
আমার হাতে দাও এক পেয়ালা জলপাই রঙের রক্তিম জিঘাংষার সরবত
আর তোমার পরিধেয় যৌণতার গল্প
শিফটিং ডিউটি করি উরুসন্ধির ডরমিটরিতে
মানুষের মানুষ হয়ে ওঠার জঘন্য ইতিহাস ঘেটে
ফুরফুরে এক ভোরে, শীতের জানালা খুলে, পুরোটাই শান্তি বলে
বেঁচে থাকছি বলে ভুলে যাই আর সব আদান-প্রদান
হিসাবের গরমিল!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



