গুলশান,শুলাকিয়া হামলার পর বাংলাদেশের গোটা জাতি আজ জঙ্গিবাদের বিরোদ্ধে সোচ্চার। প্রশাসনিক কর্মতৎপরতার কারনে আমরা লক্ষ করেছি কল্যানপুরে জঙ্গি আস্তানার একটি সফল অভিযান। সারা দেশের স্কুল,কলেজ ও মাদ্রাসা সমূহে জঙ্গি বিরোধী স্লোগানসহ মানব বন্ধন রেলী ও আলোচনা সভা আজ চোখে পরার মতো। বাংলার মানুষ আজ জঙ্গিদের বিরোদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। ইসলামের অপব্যাখ্যার বিরোদ্ধে আলেম সমাজ কথা বলতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে জঙ্গি আস্তানা থেকে বিপুল পরিমান জিহাদী বই, কিছু আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হয়েছে।
এই ফাকে বাংলাদেশ ছাত্রলিগ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কতৃক যে আগ্নেয়াস্ত্রের যে মহড়া লক্ষ করা গেছে এবং এতে খালিদ সাইফুল্লাহ নামের যে একজন ছাত্রের জীবন লিলা সাঙ্গ হওয়ার খবর। তল্লাশি অভিযানে প্রায় ৪০টি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধারে ঘটনা এই সব বিষয় নিয়ে মিডিয়ার নিরবতা, আমার কাছে পুরো অবাক কান্ড বলে মনে হয়।
জঙ্গি কেবল ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত নয়। জঙ্গি হলো সন্ত্রাস, সে ছাত্রলীগ, ছাত্রদলই , জামাত হউক যাই হউক না কেন। মিডিয়ার উচিত সন্ত্রাসকে সন্ত্রাসের মতোই দেখা, রাজনৈতিক লেবেল না লাগানো।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৭:৪৩