কি কাজ করবেন?ঘর সংসার তো তার নাই ই।পুলাগুলাও টেঙ্গরি ভাইঙ্গা দূরদেশে পইরা রইছে।আন্দোলন করতেছে জামাত রে নিয়ে।মুক্তি চাইতাছে জেলে বন্দী রাজনৈতিক নেতাদের।এটা তিনি করতে পারেন না।কারন কোন অপরাধে আসামি গেরেফতার হইলে তার জন্য কেউ আন্দোলন করার অধিকার রাখেনা।এইটা একটা ক্রাইম।এই দেশের আইন এত নিম্ন পর্যায়ে পৌছায়নায় যে এরকম ক্রাইম কে প্রশ্রয় দিব। শেখের বেটির রাজত্বকালে এমন অপরাধ কল্পনা করা ই যায়না। সেখানে এই সাজুগুজু রমনী যুদ্দাপরাধীদের মুক্তি চাইতাছে।
কত্তবড় সাহস।আমরা বিচার করি আর না করি সেটা আমাদের ব্যাপার।এই মহিলা কি করে তাদের মুক্তি চায়।
এখন খালেদা জিয়া একটি কাজ ই করতে পারেন।বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে যোগদান।
তখন লক্ষ বীরাঙ্গনার একজন হিসেবে তার প্রাপ্য পাইলেও পাইতে পারেন।অশ্লিল ইঙ্গিত থেকে মুক্তিও মিলতে পারে তখন।
চেতনার নাম নিয়া মুক্তিযুদ্ধের কথা বইলা মুক্তিযুদ্ধের কোন অংশকে কেউ যদি হেয় করে তাদের মুখে আমি পেশাব কৈরা দিলাম।এখন কেউ ইচ্ছা করলে তার মুখ সরাইয়া নেবার পারে কেউ ইচ্ছা করলা হা কৈরা ও থাকবার পারে।