ব্লগে অনেক লেখক চুল ছিড়া লাইছে।লেইখা লেইখা।তো তাদের লেখায় কয়জন প্রভাবিত হইছে?কোন কিছু কি বদলাইছে?বদলানের মত ক্ষেমতা ব্লগ লেখকদের আছে বইলা ই তো মনে হয়না।কিন্তুক তারা একটা কাম ঠিকই করবার পারছে।আমাদের জাতিয় নেতাদের নিয়ে পরশ্ন।
কয়েকজনরে দখা যায় জিয়া মুজিব দেশের কি করছে বইলা ও লাফায়।লীগের কেউ যদি জিয়ার কর্মকান্ড নিয়া উলটা পালটা কিছু কয় তাইলে বেশি কিছু মনে করার নাই।কারন তাদের কে দুই চাইরটা মুজিব বিরোধি উদাহরন দিয়া দিলে খোশ হয়া যাইবেক।
আমি সেটা রাজনৈতিক তর্ক হিসেবেই দেখতে চাই।সেখানে মুজিববাদিরা রাফ শব্দ ইউজ করলে জিয়াবাদিদের ও রাফ শব্দ ইউজ করার পক্ষে আমি।
যাদের কথা বলতেছি তারা নিজেরা কখনোই সিধা দাঁড়াইতে পারেনা।একবার এর কান্ধে তো আরেকবার তার কান্ধে ভর দিয়া থাকে।তাদের কিছু সমর্থক আশাকরি তাদের দুইচাইরটা কমেন্ট পরলেই বুঝবার পারবেন তারা কারা।তারা যখন বিএনপির পিছে থাইকা মুজিবের বদনাম চালায় তখন কেমন লাগে?তাদের কারনে বিএনপির পোলাপানগুলারেও ছাগু উপাধি লাভ করতে হয়।কিছু আবাল হুদাই ছাগু ছাগু করে।অথচ এলাকায় ছাগুর সাথে নিয়মিত উঠবস।
তখন তারা ছাগু পোন্দাইতে ভুইলা যায়।ব্লগে ব্লগে ছাগু পোন্দাইলে কি লাভ ভাহে?রাস্তায় নেমে ২৮ অক্টোবর আরেকটা বানাওনা কেন?
২৮ অক্টোবর যারা বানাইছিল তারা তোমাদের মত ভার্চুয়াল যোদ্ধা আছিলনা।কাকরাইলে কিছুদিন আগে ছাগুদের এতবড় ম্যাতকার হইল,টিভিতে আমরা দেখলাম।ব্লগে আপডেট হইল প্রতিমূহুর্তের খবর।কিন্তু কাউরে যাইতে দেখলামনা।কাউরে পোষ্ট দিতে দেখলামনা আইজকা ২ছাগুরে পিডাইছি শিরোনামে পোষ্টাইতে।
কোন সাহসে চুতমারানির পুতেগো লাইগা তারা রাস্তায় নামবার সাহস পায়?পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগাইবার সাহস পায়?কেন পুলিশ বাহিনী তাদের কাছে অসহায় হইয়া পরে?কাক্কুরা এইসব নিয়া ভাইব।যদি দেশরে তাদের হাত থেকে বাচাইতে চাও।
তারা মুক্তিযুদ্ধে শহিদের সংখ্যা নিয়ে সন্দিহান হয়ে পোষ্ট দেয় কেমবে?
ভার্চুয়াল দুইনায় ই তাগোরে থামাইতে পারতাছোনা।বাস্তবের দুনিয়ায় কেমবায় সামলাইবা?লেখনির শক্তি দিয়া তাগোরে তোমরা থামাইবার পারবানা।এর জন্য এমনিতেই কয়েকজন আছে।তাদের হাতরে শক্তিশালি কর।তারা জাফর ইকবালের নাম শুইনা হুদাই লাফায়না।তারা জানে আর দুইচারজন জাফর ইকবাল থাকলে ভবিষ্যত রাজনীতিতে তাদের রাস্তা পুরাই অন্ধকার।
জাফর ইকবালের প্রেমে অন্ধ হইয়া তাদের বিরোধিতায় কোন ফায়দা নাই।যেই বিষয়ে তাদের জ্বলে সেই বিষয় নিয়ে তাদের মোকাবেলা কর।
ব্যাক্তি জাফর ইকবালের চেয়ে লেখক ইকবাল অনেক শক্তিশালি।তাই তার লেখনিতে তাদের এই জ্বলুনি।লেখনি দিয়ে তার মোকাবেলা তারা কখনোই করতে পারবোনা সেটা তারা জেনে গেছে বহুত আগেই।তাই এখন বিকল্প রাস্তা দিয়া নামছে। এর জবাব শুধু ছাগু ডাকলেই হয়ে যায়না।
সবশেষে,বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামাত থাকলে সমস্যা নাই।সব দলের ই রাজনীতির ময়দানে থাকার অধিকার আছে।শর্ত হইল সেই দেশের প্রতি তাদের ভালোবাসা।৭১ এ তাদের এই দেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করছে। কিন্তু একটা দেশের প্রতি যাদের ভালোবাসা ই নাই তারা এই দেশে রাজনীতি কইরা এই দেশকে কি দিব?এখন পর্যন্ত কিছু দিছে এরকম কোন আলামত ও কি আছে? এককথায় জবাব হইল কিচ্ছু না।
গতকিছুদিনের ব্লগের ভয়াবহ অবস্থা দেখে তাদের কাছে প্রশ্ন একটা করতেই মন চাচ্ছে,জাফর ইকবাল রাজনীতি করেনা।সে কিচ্ছু দিতে পারেনাই।ওকে।কিন্তু জামাত গত ৩০ বছরে জামাত দেশেরে কি দিছে সেইটা একবার বর্ণনা কইরা যাও চান্দু।