১. টস বলে কিছু থাকবেনা। প্রত্যেকটা ম্যাচেই ভারত অটো টস জয়ী।
২. ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা যখন ব্যাট করবে তখন এলবিডব্লিই নাই।
৩. ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের জোরে বল করা যাবেনা, হাঁটুর উপ্রে ফুলটস দেয়া যাবেনা। দিলে নো বল বলে গণ্য হবে।
৪. ওদের ফিল্ডারদের জন্য কোন নির্দিষ্ট বাউন্ডারী থাকবেনা। ওরা যদি দর্শক গ্যালারীতে গিয়েই একটা ক্যাচ ধরে তাহলেও বিপক্ষ দলের ব্যাটসম্যান আউট বলে গণ্য হবে।
৫. ওদের বোলারদের বল বিপক্ষ দল বাউন্ডারী মারতে পারবেনা। বাউন্ডারী মারলে সেই ব্যাটসম্যানের জরিমানা করবে আইসিসি।
৬. ব্যাটিংয়ের সময় দড়ি টেনে এনে মাঠ ছোট করা যেতে পারে। এতে কোহলি, ধোনীরা সহজেই বেশি রান তুলতে পারবে।
৭. ওদের ব্যাটসম্যানরা টায়ার্ড হয়ে গেলে তাদের জন্য রেস্টের ব্যবস্থা করবে আইসিসি। সেই সময়টা বিপক্ষ দলের বোলাররা রোদে দাড়িয়েঁ থাকবে কিংবা আইসিসি বললে বিপক্ষ দলকে ভারতীয়দের হাত পা টিপে দিয়ে খেদমতও করবে।
৮. ভারতরে ব্যাটিংয়ের সময় আম্পায়ার নামক অদ্ভূত প্রাণীটি বিলুপ্ত হয়ে যাবে। তারা দেখেও দেখেনা তারা বুঝেও বোঝেনা ফিরে নাহি চায়।
৯. ভারতীয় ফিল্ডাররা কোন ড্রপ ক্যাচ ধরলে সেটা অবশ্যই আউট হবে। তাদের ফিল্ডিংয়ের সময় কোন ড্রপ ক্যাচ থাকবেনা। ড্রপ ক্যাচ তখন মিডিয়ার সৃষ্টি।
১০. ভারতের জন্য এমন নিয়ম করা যেতে পারে তারা মাঠে নামলেই রান করুক অঅর নাই করুক ওভার প্রতি ১৫ রান তাদের স্কোর বোর্ডে জমা হয়ে যাবে।
১১. ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের জন্য একাধিক লাইফ থাকবে। তারা যতবার ইচ্ছা আউট হবে কিন্তু ব্যাট ছাড়বেনা।
১২. ভারতীয় ব্যাটম্যানরা রান না পেলে পিচের উপর টুল বসিয়ে সেখানে একটা লুডু দেয়া যেতে পারে। ব্যাটসম্যানরা লুডুর মধ্যে চার-ছক্কা মারবে অনায়াসে। আর সেই চার-ছক্কা রানগুলো যোগ হবে তাদের স্কোর বোর্ডে।