বিশাল করে নতুন এই এয়ারপোর্ট বানিয়েছে। ম্যানেজমেন্ট এখনো খুব একটা নিখুঁত হয়ে ওঠেনি। এক গেটে রেখে অনেক্ষন পরে চেকইন গেট পরিবর্তন করার ভোগান্তিটা কপালে ছিলো ঢাকা থেকে ব্যাংকক হয়ে সিংহপুরে ফিরে আসার সময়। বড় এয়ারপোর্টের ঝামেলা হলো হাটতে হাটতে জীবন কারবার। তার সাথে যদি সহযাত্রীর ব্যাগট্যাগ টানাটানি করতে হয়।
তবে যেটা ভালো লেগেছিলো তা হলো এয়ারপোর্টটার আর্কিটেকচার। আর্চ আকারের বিশাল হলওয়ে মতো, যেটা একটা বড় স্পেস দেয় দেখার চোখে। অনেকটা ফিউচারিস্টিক আমেজ। মজার বিষয় হলো আর্চগুলো তৈরী করতে চকচকে ক্যানভাস কাপড় ব্যবহার করেছে। দেখলে মনে হয় যেন ইস্পাত। খুব খেয়াল করলে বোঝা যায় টানটান করা ক্যানভাস।
আরেকটা যেটা চোখে পড়ার মতো সেটা হলো একেবারে এয়ারপোর্টের ভিতরে থাই ঐতিহ্য, রূপকথার প্রদর্শনী। মনে হবে যেন যাদুঘরের একটা অংশ তুলে এনে রাখা হয়েছে এয়ারপোর্টে। এতে এয়ারপোর্টটার একঘেয়েমী যান্ত্রিকতা যেমন ব্রেক হয়, তার সাথে সাথে ট্রানজিট যাত্রীদের আরো কৌতুহল করে থাইল্যান্ডকে ঘুরে ফিরে দেখতে। আমারই মনে হচ্ছিলো একটা ভিসা থাকলে মন্দ হতো না!
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে মে, ২০০৭ সকাল ১১:৪২