somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মানবজীবনের সবচেয়ে বড় অভিশাপ হচ্ছে অসভ্য বর্বর প্যারেন্টস/পিতামাতা পাওয়া !!

২৪ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৩৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মানবজীবনের সবচেয়ে বড় অভিশাপ হচ্ছে অসভ্য বর্বর প্যারেন্টস/পিতামাতা পাওয়া !! " পিতা-মাতা মাত্রই সন্তানের ভালো চায় কিংবা, ভালো করে "এই ভাবনায় আমি বমি করি ।

জীবন সঙ্গী চুজ করার সুযোগ আছে, ভুল হয়ে থাকলে সেই সম্পর্ক সম্পূর্ণ ভেঙে ফেলাও সম্ভব । বন্ধুও চুজ করা যায়। সিবলিংস বাজে দিকে গেলেও কাট অফ করার সুযোগ আছে। হয়তো, এই একবিংশ শতাব্দী, ধর্ম ও চুজ করা যায়। কিন্তু, মানুষের তার বাবা-মা এর উপর কোন হাত নাই। মানুষ তার বাবা - মা চুজ করতে পারে না।

এইতোহ, কদিন আগেই দেখলাম এক বাবা তার ছেলের পারসোনাল ল্যাপটপ গুড়িয়ে দিয়েছে, কারন তার মনে হয়েছে, ছেলে অনলাইনে ক্লাস ঠিকঠাক করছেন না । সারাদিন অকাজ করছে ছেলে, এই ভাবনায় কেউ কারোর পার্সোনাল ল্যপটপ গুড়িয়ে ফেলতে পারে না, সেখানে থাকে বছরের পির বছরের স্মৃতি। আর ফোন তোহ বাবা-মা ভাঙবে, এটা যেন তাদের অধিকার, ছি। প্রাইভেসি কি জিনিস সেইটা ষাট ভাগ বাবা-মা হয়তো জানেই না, তারা ভাবে সন্তান আমার, আমি চাইলে সে তার বউ এর সাথে সেক্স করলেও সেইটা দেখার অধিকার আমি রাখি। ট্রাস্ট মি, আমি যাস্ট যা খুশি তাই বলে যাচ্ছি না, সন্তান কবে সন্তান নিবে সেই ব্যাপারে বাবা-মায়ের অতিরিক্ত উৎসাহ আর চাপ প্রয়োগ ও সেইটাই ইঙ্গিত করে।।

আপনারা হয়তো, বাবা মায়ের ঝাটার বাড়ি, স্যান্ডেলের মাইর, কিংবা খুন্তি দিয়ে বেদম প্রহারকে গ্লোরিফাই করতেই পারেন, ইললজিকাল অপ্রাসঙ্গিক গালাগালিকে খুব সুন্দর ভাবতেই পারে , কিন্তু সুস্থ সুন্দর প্যারেন্টিং এ এইসবের জায়গা নাই। আমাদের অনেকেই ছোট বেলায়, বাবা - মা এর সো কল্ড শাসনের জন্য ট্রমার ভেতর দিয়ে বড় হই । সেই ট্রমা এমন ভয়ানক, আপনি স্বপ্নে দেখবেন আপনার বাবা বিশাল একটা লাঠি নিয়ে মারতে আসছে। সেগুলা আপনার অবচেতন এবং, মনস্তাত্ত্বিক জায়গায় ভীষণ খারাপ প্রভাব ফেলে।

আজকেই, একজন মেয়ে আর্টিস্ট ফ্রেন্ডলিস্টের ভীষণ ভালো আঁকে সে । তার একটা কাজ হারিয়ে গেছে
এমন সুরের একটি পোস্টে আমি তাকে লিখেছিলাম, নিজের আর্টওয়ার্ক সবসময় যত্নে রাখতে, কারন সেগুলো প্রাইসলেস। সেগুলো অপূর্ব। ক্ষানিকবাদে সে ইনবক্সে জানালো তার অই আর্টওয়ার্কটার সাথে আরো অনেকগুলো আর্টওয়ার্ক তার আম্মা " মা " পুড়িয়ে ফেলেছেন, কোন একজন মানুষের কাছে তার নিজের আঁকা একটা ছবি স্বপ্ন আর ভীষণ পরিশ্রমের মিশেল।
মেয়েটা ইনবক্সে এসে আমাকে এসব ডিটেইলে বললো, কারন মেয়েটা চায় না তার মেয়ের ব্যাপারে কেউ জানুক। অই আর্টওয়ার্কগুলো অপূর্ব , যা আর ফিরে আসবে না, কখনো সম্ভব ও না। একজন আর্টিস্ট ও তার কোন আর্টওয়ার্কের সম্পূর্ণ পুঙ্খানুপুঙ্খ জেরক্স কপি বানাতে পারবেন না। আমার কান্না পেল ভীষণ , আমি বাইরের লোক, একটু আঁকিঝুঁকি তাতেই আমার কষ্ট। আমি মেয়েটার কথা ভাবছি ।
মেয়েটার বাবা - মায়ের ধর্মবিশ্বাস, এককথায়, ইসলাম ধর্মে ছবি আকাঁ হারাম, বা গুনাহ, এই বায়াজডনেস এই বর্বরতার দিক থেকে, তার বাবা -মা মেয়ের আঁকা সাপোর্ট করেন না। তাই এখন কোন ভাবে অল্প কিছু পেইন্টিং সে লুকিয়ে রাখছে। এইসব কথা মেয়েটাই আমাকে জানালো। এই উপমহাদেশের হিসেবে, বাবা-মায়ের কতৃক আরোপিত এই ধর্মবিশ্বাস অনেকের জীবনে স্রেফ অভিশাপ হয়ে নামে।

আর তোহ আছেই, ছেলে-মেয়েরা বড় হয়ে কি করবে, কি পেশায় জড়িত থাকবে, কি খাবে, কাকে বিয়ে করবে, এইসব ঠিক করে দেয়ার জায়গাটা,

অনেকেরই জীবনের সম্পূর্ণ কৈশর নষ্ট করে দেয় বাবা-মা - আর কেউ না। তারা তাদের জীবনের সকল না পারা, সকল আক্ষেপ, ফ্রাস্টেসন, তাদের ছেলেমেয়ের মধ্যে চাপিয়ে দিতে চান। তারা এই ব্যপারটাকে, এইভাবে গ্লোরিফাই করেন যেন " আমরা জীবনে যা করতে পারি নাই, সেইটাই তোমরা করতে পারবা এইটা চাই " । যা সম্পূর্ণ ভুল কন্সেপ্ট। নিশ্চয়, বাবা-মায়ের মিশ্র বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন একজন সম্পূর্ণ আলাদা মানবশিশু, যার চারদিকের সমাজ আলাদা, তার দেখার চোখ আলাদা, ভাবনা এবং মননের জায়গা আলাদা। তার কখনই সম্ভব না, তার বাবা কিংবা মায়ের মতন সম্পূর্ণ ভাবার, তাই এই পৃথিবীতে তারা তার বাবা-মা এর অসম্পূর্ণ বা না করা কাজ করতে আসছে, এই ভাবনাও সম্পূর্ণ ভুল। তারা হয়তো তার বাবা-মা'য়ের চেয়ে অনেক বেশি সু্যোগ সুবিধা বা, অনেক সহজেই সকল শিক্ষা হাতের নাগালই পাচ্ছে, কিন্তু এর মানে কখনই এটা না যে সুযোগ পেলেই তারা তার বাবা -মা ঠিক যেমন চান তেমন ভাবেই ছেলের পছন্দ নির্ধারন করতে পারবেন। কারো পছন্দই সম্পূর্ণ এক হওয়া সম্ভব না যে, কারন আপনার শিশু সম্পূর্ণ আলাদা একটা সত্তা, আলাদা একজন মানুষ। সে কোন ভাবেই আপনার শরীরেই অংশ নয়। দশমাস গর্ভধারন, সন্তান জন্মদেয়ার প্রক্রিয়া। কিন্তু এর মানে কখনই এমন না আপনার নীল আকাশ ভালো লাগলে আপনার শিশুর নীল সমুদ্র বেশি ভালো লাগবে না । সুস্থ প্যারেন্টিং কখনই আপনার নিজের না করতে পারা কাজগুলো আপনার স্বপ্নগুলো জোর করে চাপিয়ে দেয়া না । বাবা- মা তার সন্তানকে নিয়ে অনেক বড় স্বপ্ন দেখবে সে খুবই স্বাভাবিক, কিন্তু নিজের স্বপ্ন চাপিয়ে দেয়া অমূলক, দিনশেষে তার স্বপ্ন সে সত্যি করতে চেষ্টা করবে, এবং সেখানে তার পিতা মাতার সাহায্য করা বাঞ্চনীয়।

বাবা-মা তার সন্তানের পছন্দ অপছন্দ ঠিক করে না দিয়েও , সুস্থ-স্বাভাবিক বিকাশের মাধ্যমে একজন স্বাধীন-সুস্থ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন। এবং যা করলে সেই সন্তান নিজেই ভালো এবং মন্দের বিভেদ বুঝতে পারে, এবং কোনটা তারজন্য বেশি উপযোগী সেইটা পছন্দ করবার বোধ তৈরি হয়, অন্যথায় স্বিদ্ধান্তের বেলায় তারা সারাজীবন পরঃনির্ভরশীল থেকে যায়।

গতবছরই , এক ১৭ বছরের কিশোরীর সাথে আমার কথা হচ্ছিল, তার লাইফে ট্রমাগুলো নিয়ে, সে বলতে গিয়েই কেঁদে ফেললো, এটা ভেবে নয় যে "তার প্রাপ্তবয়স্ক মামাতো ভাই, তার বাড়িতে এসে তার যখন বয়স ১১ , যখন তার মাসিক হয়তো শুরুও হয়নি
তখন তাকে কন্টিনিউয়াসলি এবিউজ , রেপ এবং মলেস্ট করতো। তাকে বলেছিল এইটা খুব দারুন খেলা, আরো বলা হয়েছিল, এইটা কাউকে না জানানো হয়, ইত্যাদি। এভাবেই কন্টিনিউয়াসলি, মেয়েটাকে মানসিকভাবে ম্যানুপুলেট করা হয় মাসের পর মাস, এবং অসুস্থ হয়ে পড়লে মেয়েটা তার মায়ের কাছে সব খুলে বলে।" এসবে মেয়েটার যে ব্যাথা যে কষ্টছিল, তারচেয়ে অনেক বেশি কষ্ট বা ব্যাথার ক্ষত মেয়েটার "মা" এই ব্যাপারে কোন স্টেপ নেননি, যাস্ট মেয়েটার কাজিন কে ওর কাছে যেতে নিষেধ করা হয়।
মেয়েটার বাবা এ ব্যাপারে এখনো অবগত নন, একজন "মা" তার মেয়ের ধর্ষণ এর ব্যাপারে এতটাই অসার , যখন ধর্ষক তার ভাইয়ের ছেলে। মেয়েটা এখন খুব পরিষ্কার জানে তাকে রেইপ করা হয়েছিল, এখনো সেই মামাতো ভাই তার সামনে দিয়ে ঘুরে বেড়ায়। ভাবুন আপনি আপনার ধর্ষকের সাথে স্বাভাবিক কুশল বিনিময় করছেন, যার সম্পূর্ণ দায় আপনার মা'য়ের। মেয়েটা তার সম্পূর্ণ জীবনে আর, কখনো সুস্থ-স্বাভাবিক সেক্সলাইফ বা, সাংসারিক শান্তি পাবে না । অথচো তার মা হয়তো, পারতো যা ঘটে যাওয়া থেকে সে তার মেয়েকে বাঁচাতে পারেনি, অন্তত সেই অপরাধীর কোন একটা বিচার করতে, যার ফলে মেয়েটি জানতো তার "মা" অন্তত তার পাশে ছিল। যে মা দশমাস তাকে গর্ভে ধারন করেছিল সেই মা তার মেয়ের রেপিস্টকে রেধে খাওয়ায় । এবং পারিবারিক সম্মান রক্ষা করে, কতই না তিক্ত এই সত্য। মেয়েটার বয়স ১৭, ও আর ঘুমাতে পারে না, প্রেমিক এর কাছে ঘিষতে পারে না, ট্রমা কি হয়তো জানবেন।
আর এসব ঘটনাও এখন সামনে আসছে প্রায়শই। এইতো কদিন আগের খবর, পিতা তার ১৩ বছরের মেয়েকে কন্টিনিয়াসলি রেপ করতেছে লক ডাউনের তিনমাস যাবত। এভাবে অনেকে ছেলেরাও তাদের শিশুকালে অনেক ভাবে এবিউজ হয়, কাজিন, আত্নীয়, কিংবা পরিবার। আর সেখানে একদম দর্শক কিংবা প্রত্যক্ষভাবে লিপ্ত থাকে তার বাবা-মা। যারজন্য ২২ বছর, ৩৫ বছর বয়সেও এইসব ট্রমা এইসব ক্ষোভ, অবচেতন থেকে এসে ভোররাতে ঘুম ভাঙিয়ে দেয়। কিছু কিছু মানুষ কখনই আর অপজিট জেন্ডারের কারোর সাথে আর কোন স্বাভাবিক যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে না। সারাজীবন তার কেটে যায় ট্রমা ও সেক্সুয়াল ফ্রাস্টেসানে । যেখানে সব দোষ দেয়া যায় তার বাবা- মায়ের।

এভাবে বলতে থাকলে আমি শেষ করতে পারবো না আদৌতে , কান্না বাড়বে, মানুষের আদৌ কোন হাত নাই তার পিতামাতার ওপর।

মানুষ সব বদলে ফেলতে পারলেও তার বাবা-মা বদলাতে পারেন না। এই, বাবা-মা একদিন নিয়ম মাফিক চলেও যায় দুনিয়া থেকে, কিন্তু সেই সাফার করা সেই শিশু একদিন বৃদ্ধ হয় সাফার করতে করতে। এবং যার প্রভাব পড়ে তার সন্তানের উপর । সঙ্গে ন্তাব সেই অভিশাপের বোঝা আমৃত্যু বহন করে। অসভ্য এই পিতা-মাতা হচ্ছে জন্মাবার আগে থেকে শিশুর উপর আরোপিত অভিশাপ , বিশ্বাস করুন। তাই শখ করে যাস্ট দম্পতি থেকে বাবা-মা যখন হন তখন, আপনার সন্তানের সুন্দর জীবন নিশ্চিত করুন । পৃথিবীতে অলরেডি ৭০০ কোটি মানুষ, জন্মদিতে হয় তাই জন্মদিয়েন না শুধুই , সেক্স আর ১০ মাস গর্ভধারন করার আগে প্যারেন্টিং নিয়ে বই পড়ুন, জ্ঞানার্জন করুন । সিম্পাঞ্জিও কিংবা, যেকোন পশু সেক্স করলে তাদের সন্তান হয়, আপনার সেইদিক থেকে সক্ষমতা আছে কিনা কিংবা, আপনি জীবনে কিছু করতে চেয়েও করতে না পেরে সন্তানকে দিয়ে তা করাতে চান,, এইসব ভেবে মানবশিশু আর পৃথিবীতে আনবেন না। আপনার কাছে সে জন্ম দেয়ার জন্য এসে অনুনয় বিনয় করেনাই , " আমাকে জন্ম দাও " বলে । ওর জন্ম নেয়াটা আপনাদের বাবা-মায়ের ইচ্ছা, ওর ইচ্ছা না। তাই বাবা-মায়েরা সুস্থ প্যারেন্টিং নিশ্চিত না করতে পারলে সন্তান জন্ম দিবেন না, খবরদার দিবেন না।

© Derril Audri Roy (আ‌দি রায়)
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে জুলাই, ২০২০ সকাল ১১:৩৮
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত যেসব বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে…

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:০৭




মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত যেসব বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে…
১. প্রথমে বলেছেন মৃতদের পেটে কাটাছেড়ার ডাহা মিথ্যা। পরে স্বীকার করেছেন দাগ থাকে।
২. আশ্রমে বৃদ্ধদের চিকিৎসা দেয়া হয় না। কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের (সা.) পক্ষ নিলে আল্লাহ হেদায়াত প্রদান করেন

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪২



সূরা: ৩৯ যুমার, ২৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৩। আল্লাহ নাযিল করেছেন উত্তম হাদিস, যা সুসমঞ্জস্য, পুন: পুন: আবৃত। এতে যারা তাদের রবকে ভয় করে তাদের শরির রোমাঞ্চিত হয়।অত:পর তাদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগটা তো ছ্যাড়াব্যাড়া হয়ে গেলো :(

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭



আমি আমার ব্লগিং শুরু করি প্রথম আলো ব্লগে লেখালেখির মাধ্যমে। ব্লগটির প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। কারণ প্রথম আলো ব্লগ আমায় লেখালেখিতে মনোযোগী হতে শিখিয়েছে । সে এক যুগ আগের কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

লুঙ্গিসুট

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:২৪



ছোটবেলায় হরেক রঙের খেলা খেলেছি। লাটিম,চেঙ্গু পান্টি, ঘুড়ি,মার্বেল,আরো কত কি। আমার মতো আপনারাও খেলেছেন এগুলো।রোদ ঝড় বৃষ্টি কোনো বাধাই মানতাম না। আগে খেলা তারপর সব কিছু।
ছোটবেলায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

লিখেছেন নতুন নকিব, ৩০ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

স্বর্ণাক্ষরে লিখে রাখার মত মুফতি তাকি উসমানী সাহেবের কিছু কথা

ছবি কৃতজ্ঞতা: অন্তর্জাল।

একবার শাইখুল হাদিস মুফতি তাকি উসমানী দামাত বারাকাতুহুম সাহেবকে জিজ্ঞেস করা হল, জীবনের সারকথা কী? উত্তরে তিনি এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×