ইভটিজিং এখন আমাদের সমাজের একটি বড় সমস্যা। ইভটিজিং-এর ল্যঙ্গুয়েজ গুলি এখন এমন পর্যায়ে পৌছে গেছে যে কোমলমতি কিশোরীরা একে সেক্সুয়াল হেরেজমেন্ট বলে মনে করে। এবং সেক্সুয়াল হেরেজমেন্টটা তাদের কাছে এমনই অপমানজনক এবং অসন্মানের যে তারা এর জন্য আত্মহননের পথ বেছে নিতেও দ্বিধা করে না।
অশিক্ষিত লোক যাদের সিভিক সেন্স নেই তাদের সাথে সাথে বর্তমানে শিক্ষিত সমাজও এর সাথে জড়িত। এই সম্পর্কে আমি কিছু তথ্য পেলাম ঢাকা নিউজ ডট ইনফোতে।
কিন্তু এর প্রতিকার কি? আমার মনে হয় অভিভাবকদের সচেতনতাই এখানে বিরাট ভুমিকা পালন করতে পারেন। তারা তাদের সন্তানদের আরো সময় দিতে পারেন। এবং সন্তানদের প্রতি বন্ধুসুলভ আচরন করতে পারেন। সর্বপরো যৌনশিক্ষাও এই ব্যাপারে কিছুটা সহজ ভুমিকা পালন করতে পারে। তারা যেন সেক্স বিষয় টা সাধারন জীবনের একটি সাধারন বিষয় হিসেবে গ্রহন করতে পারে।
আর কিশোরীদেরকেও এই সাধারন ব্যাপারে শুধু শুধু আত্মহত্যার মত জঘন্য পথ বেছে নেওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। একটা কথা মনে রাখবেন আপনি যদি আপেল খাওয়ার সময় এতে কোন পোকা পান তাহলে কি চিরদিনের জন্য আপেল খাওয়া চেড়ে দিবেন? নিশ্বচই না। আপনি তখন বেছে বেছে ভাল আপেল খাবেন। তেমনি সমাজের কিছু পোকার জন্য কি আপনি আপনার জিবন হনন করবেন। মোটেই উচিত না।
সবাইকে ধন্যবাদ।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৬