somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অফেন্সিভ জুক্স ভলিউম টু ;) :-* B-)

০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অফেন্সিভ জুক্স - ভলিউম ওয়ান

[পোস্টে ঢোকার আগে একটা কথাই মনে রাখবেন, 'অফেন্সিভ' শব্দটা বিনা কারণে লাগান হয় নাই। এইটা ভাবী না :| ]

#১
ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে পুরুষ মানুষ তিন শ্রেণিতে ভাগ হয়া যায়।

কেউ চোখ মারে।
কেউ হাত মারে।
কেউ গো*া মারে।

আপনে কুন্টা? কমেন্টে জানান 8-|


#২
একদিন এক লোক আসছে দাঁতের ডাক্তারের কাছে - 'ভাই আক্কেল দাঁত উঠাইতে কত নেন?'
- 'দুইশ টাকা।'
'এতো ক্যা! কম হৈব না?'
- 'অবশ করার জন্য দাঁতে স্প্রে করা লাগে। ওইটা না নিলে একটু কমবো। দেড়শ দিয়েন।'
লোকটা দাড়ি চুলকায়, 'তাও তো বেশি মনে হয়।'
ডাক্তার বলল, 'আচ্ছা, আমি প্লাস দিয়া টাইনা উঠায়া দিমুনে। একশ টাকা লাগব।'
লোকটা মাথা নাড়ে, 'আরেকটু কমান ভাই।'
ডাক্তার এবারে দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, 'আচ্ছা, ইন্টার্নি ছাত্র আছে, ও প্লাস দিয়া টাইনা উঠাবে, পঞ্চাশ টাকা লাগবে। এর চে কমে পারব না।'

লোকটা উজ্জ্বলমুখে উত্তর দেয়, 'ঠিকাছে বুক কৈরা রাখেন তাইলে, আমার বউরে কালকে পাঠায়া দিবনে' :D


#৩
আমার এক বন্ধু আছে, সে বলতেছে একদিন, 'জানস আজকে সকালে ঘুম ভাইঙ্গা দেখি - আমার দরজার সামনে এক পুচকি মাইয়া দাঁড়াইয়া কানতাছে। দেইখা বোঝাই যাইতাছে ওরে পিটান হৈছে, রেপ-টেপ করছে কেউ। মুখে-কপালে-হাতে কালশিটে পইড়া গেছে, চুল আলুথালু, কাপড় ছিঁড়া। ভয়ানক অবস্থা। বারবার 'বাসায় যাব বাসায় যাব' বলে ফুঁপাইতাছে।'

আমি বললাম, 'তখন কি করলি তুই?'

বন্ধু বলে, 'কি আর করমু, খুব মায়া লাগল। দরজা খুইলা বাইরে যাইতে দিলাম।'

/:)

#৪
মৃত্যুর পর, নারীদেহে কোন অঙ্গটি উষ্ণ থাকে?
-আমার জননাঙ্গ।

:-&

#৫
এক মহিলা প্রেগন্যান্ট হৈছেন। আল্ট্রাসনো করাইতে গেছেন। করায়া দেখেন তাঁর পেটে তিন তিনটা বাচ্চা আসছে! আচ্ছা ভালো কথা, তারপর বাড়ি ফেরার জন্যে তিনি রাস্তায় নামলেন, ঠিক এই সময়ে এক ছিনতাইকারী আইসা আক্রমণ করল তারে। তিনি চিল্লানি দিলেন, ছিনতাইকারী চুপ করানোর জন্যে তার পেটে তিনবার গুলি করল, তারপর ভেগে গেল ব্যাগ নিয়ে।

মহিলার তো জান নিয়া টানাটানি। কয়েকবার সার্জারি হৈল, মাসখানেক মৃত্যুর সাথে যুদ্ধ কৈরা তিনি ফিরা আসলেন। এবং আল্লার কি খেয়াল, বাচ্চা তিনটাও বেঁচে গেল। ডাক্তার বললেন, তিনটা গুলি তিন বাচ্চার মূত্রথলিতে ঢুকে গেছে, এটা সার্জারি করে বের করা খুব রিস্কি। তারচে বাচ্চাগুলা জন্ম নেবার পর কিছুদিন ওয়েট করা হোক, তখন আস্তে আস্তে তাঁদের প্রস্রাবের সাথে একাই বের হয়ে যাবে গুলিগুলো।

কয়দিন পর বাচ্চাগণ পয়দা হৈল। দুই মেয়ে এক পোলা, সবাই সুস্থ সবল। এরা আস্তে আস্তে বড় হৈতে লাগল।

দুই বছর গেল, গুলি বেরোয় না, মা গিয়া ডাক্তাররে জিগায়, ডাক্তার কয়, ওয়েট।
পাঁচ বছর গেল, একই অবস্থা, ডাক্তার কয় - ওয়েট।
দশ বছর গেল, কোন খবর নাই, ডাক্তার কয় - ওয়েট।

অবশেষে, তিনজনের বয়স যখন ষোলো বছর, সেই সময় - বড় মেয়ে মায়ের কাছে খুব হন্তদন্ত হয়া বলতেছে, 'মা মা ডাক্তার ডাকো!'
মা জিগায়, 'কি হৈছে?'
-'আমি না, টয়লেটে গেছিলাম, তখন একটা বুলেট...'

মা বুঝতে পারল কি কাহিনি, মেয়েরে ব্যাখ্যা করে বুঝায়ে দিল। মেয়ে স্বস্তি ফিরা পায়া রুমে চলে গেল।

ঘন্টাখানেক পরে, মেজ মেয়ে এসে বলতেছে, 'মা মা ডাক্তার ডাকো!'
- 'কি হৈছে?'
- 'আমি না, টয়লেটে গেছিলাম, তখন একটা বুলেট...'

মা ব্যাখ্যা করে বুঝায়ে দিল, মেয়ে ফিরে গেল রুমে।

আবার ঘন্টাখানেক পরে ছেলে আসছে দৌড়াইতে দৌড়াইতে, এসে বলতাছে, 'মা মা ডাক্তার ডাকো!'

মা তারে থামায়া দিয়া বলতেছে, 'জানি, তুমি টয়লেটে গেছিলা, হিসুর সাথে একটা বুলেট বের হৈছে, এই তো?'

পোলা চোখ বড় বড় কৈরা কয়, 'আরে না! খোলা জানালার কাছে দাঁড়াইয়া হাত মারতাসিলাম, হঠাৎ শুনি আমার োন থিকা চিউউ কৈরা সাউন্ড হৈল, তারপর রাস্তায় এক আঙ্কেল পেট ধইরা পইড়া গেল ধুপ কৈরা। ডাক্তার ডাকো তাড়াতাড়ি!! :(( :((


#৬
'আহ! ওহ!' আর 'আউ, ওরে বাবা রে' এর মাঝে পার্থক্য কত?

- তিন আঙুল ;)

[একই জোক] আনন্দ আর আতঙ্কের মধ্যে পার্থক্য কত?

- তিন আঙুল। ;)


#৭
সকালে বাইরে বের হৈছি, দেখি রাস্তার পাশে বিশাল ব্যানার টানায়া হৈ-চৈ কান্ড চলতাছে, স্বেচ্ছাসেবী দৌড়াইতাছে চারিদিকে। আমারে দেইখা এক স্বেচ্ছাসেবী কাছে আসলো, আমি জিগাইলাম - কাহিনি কি??

সে কয় - জানেন না? আজকে সংসদে জাতীয় অধিবেশন চলতেছিল, এই প্রথম বিএনপি আর আওয়ামি লীগের সব নেতারা একসাথে হইছিল আলোচনা করতে। আলোচনার মাঝখানে হঠাৎ একদল জঙ্গি সংসদে ঢুইকা সবাইরে জিম্মি কৈরা নিছে। তারা থ্রেট দিতেছে- দুইদিনের মধ্যে ১০০ কোটি টাকা দিতে হইব তাঁদেরকে, নইলে তারা সব নেতা-নেত্রীর উপ্রে পেট্রোল স্প্রে কৈরা পুড়ায়া মারব!

আমি কইলাম, 'আপ্নেরা তার মানে তাঁদের লিগা ডোনেশন নিতাছেন পাব্লিকের কাছ থিকা?'
- 'হ ভাই। দেশের জন্য দশের জন্যে আপনিও কিছু ডোনেট করেন।'
'মানুষ জনপ্রতি কিরকম দিতাছে?'

স্বেচ্ছাসেবী কিছুক্ষণ চিন্তা করল, তারপর উত্তর দিল, 'এইতো, কমবেশি হইতাছে, তবে এখনো হাফ লিটারের কম দেয় নাই কেউ।'

!:#P !:#P

#৮
মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, আমার দাদাও তাঁদের একজন। তিনি বীরত্বের সাথে লড়তে লড়তে গ্রেনেডের শ্র্যাপনেলের আঘাতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন। তবু শত্রুদের বিন্দুমাত্র জমি বিনা লড়াইয়ে ছেড়ে দেন নাই। একজন সত্যিকারের অপরাজেয় যোদ্ধা।

মৃত্যুর সময় তিনি বাঙ্কারে বইসা চারপাশের এরিয়া পর্যবেক্ষণ করতেছিলেন। তখনি পাকা ডালিমের মতো একটা গ্রেনেড এসে পড়ে বাঙ্কারের ভিতরে। সহযোদ্ধাদের কাছে শুনেছি, তার শেষ কথাটা নাকি ছিল - ''ভাআআআআগোওওও হারামজাদো, জান লেকে ভাগো, মুক্তি আয়া হে!!''

#:-S

#৯
গ্রাম থেকে এক লোক আসছে, সে চিন্তা করল একদিন দামি রেস্টুরেন্টে খায়া দেখবে। যে ভাবনা সেই কাজ। অনেক টাকার খাবার অর্ডার দিয়া সে বসছে, শুরু করবে খাওয়া, ঠিক এই মুহূর্তে তার হিসু পেয়ে গেল।

লোকটার চিন্তা হৈতে লাগল - আমি হিসু করতে গেলে, কেউ আমার খাবার খায়া নিবে না তো! এত টেকার খাবার, চারপাশে কত্ত মানুষ! যদি এইভাবে ঠকানোর বুদ্ধি কৈরা থাকে?

কি করা যায়, কি করা যায়! অবশেষে, সে ভালো একটা বুদ্ধি করল। এক টুকরা কাগজ নিয়া, সেখানে লিখল - 'খাইবার চাইলে খাও, ছ্যাপ দিয়া গেলাম', তারপর গ্লাসের নিচে সেটা রেখে মোটামুটি নিশ্চিন্ত হয়ে গেল টয়লেটে।

হিসু টিসু সেরে শিস দিতে দিতে ফিরল সে নিজের টেবিলে, দেখে গ্লাসের নিচে আরেকটা নোট চাপা দেওয়া!
সেখানে লেখা - 'আমরাও ছ্যাপ দিয়া দিসি, চিন্তা কৈরেন না' =p~


#১০
পরিসংখ্যান বলে, প্রতি দশজনে নয় জন গ্যাংরেপ উপভোগ করে।

[ক্ষেত্রবিশেষে আটজন। কিছু সময় যাওয়ার পর একটু অস্বস্তি বোধ করতে শুরু করে মেয়ের বাপ :| ]


#১১
পাকিদের হাগতে কতক্ষণ সময় লাগে?

- দশ মাস দশ দিন :P


#১২
পোলারে সাথে নিয়া ছবি দেখতাসিলাম। পোলা মুখ ভার করে বিষণ্ণ গলায় জিজ্ঞেস করল, 'আব্বু, ছবির মেয়েটা ওরকম করছে, ইস কি হাঁপাচ্ছে, মুখ লাল করে চিৎকার করছে! মেয়েটা কি মরে যাবে?'

আমি সন্দেহের সাথে উত্তর দিলাম, 'মরতেও পারে। সাথের পোলাডার যে অতিকায় োন, কওন যায় না।'

:-/

#১৩
[প্রিয় বন্ধুকে বলা জোক]

চিন্তা কৈরা দেখলাম বুঝলি, তর বৌ, মানে ভাবি, আর ভাবির রান্না - দুইটার মধ্যে মিল আছে একটা।
-কি মিল?

প্রথমবার দেখা হবার পর, ভাবির রান্না একটু খায়া ফালায়া দিছিলাম।
অনুরূপভাবে, প্রথমবার দেখা হবার পর, ভাবিরেও...
.
.
.
.
...পিলিজ রাগ করিস না।

B-)

#১৪
এক লোক হোটেলে উঠছে। সে ফ্রন্ট ডেস্কে গেছে কিছু একটা জিজ্ঞেস করতে। যাওয়ার সময় হঠাৎ এক মহিলার বুকে তার কনুই লেগে গেছে। দুইজনেই অপ্রস্তুত, কি বলবে খুঁজে পাচ্ছে না। একসময় লোকটা কাশি দিয়া বলল, 'জনাবা, আপনার দিল যদি আপনার স্তনের মতই নরম হয়, তবে নিশ্চয়ই আমাকে ক্ষমা করে দিবেন।'

মহিলা কিছুক্ষণ ভেবে উত্তরে বলল, 'জনাব, আপনার লিঙ্গ যদি আপনার কনুইয়ের মতই শক্ত হয়, তবে নিশ্চয়ই আমাকে এসে খুঁজে নিবেন। আমি পাঁচশ বারো নম্বর রুমে আছি :``>>


#১৫
এবং সবশেষে, আমার জানা সবচে নির্মম জোকটা বলি।

জোকের শুরুটা এরকম, 'এবং ঈশ্বর বলিলেন - হও, এবং সমস্ত ব্রহ্মাণ্ড অস্তিত্ব পাইল। তিনি স্বর্গ মর্ত্য নরক তৈরি করিয়া মানবজাতি সৃষ্টি করিলেন। শুরু হইল মানব জীবন।'

জোকটা অনেক বড়, এবং তারপরের অংশ এখানে লিখে শেষ করতে পারব না মনে হয়, কিন্তু যত দিন যাচ্ছে তত বেশি পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে যে-- এর চেয়ে বড় স্যাডিস্টিক কৌতুক আর হয় না।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০৭
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মুসলিম কি সাহাবায়ে কেরামের (রা.) অনুরূপ মতভেদে লিপ্ত হয়ে পরস্পর যুদ্ধ করবে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ৯:৪৯




সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদে মসজিদে মোল্লা,ও কমিটি নতুন আইনে চালাচ্ছে সমাজ.

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৩

গত সপ্তাহে ভোলার জাহানপুর ইউনিয়নের চরফ্যাশন ওমরাবাজ গ্রামের এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। লোকটি নিয়মিত মসজিদে যেত না, মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়েনি, জানা গেল সে আল্লাহর প্রতি বিশ্বাসী ছিল, স্বীকারোক্তিতে সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গল্পঃ অনাকাঙ্ক্ষিত অতিথি

লিখেছেন ইসিয়াক, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১২

(১)
মাছ বাজারে ঢোকার মুখে "মায়া" মাছগুলোর উপর আমার  চোখ আটকে গেল।বেশ তাজা মাছ। মনে পড়লো আব্বা "মায়া" মাছ চচ্চড়ি দারুণ পছন্দ করেন। মাসের শেষ যদিও হাতটানাটানি চলছে তবুও একশো কুড়ি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগে বিরোধী মতের কাউকে নীতি মালায় নিলে কি সত্যি আনন্দ পাওয়া যায়।

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮

ব্লগ এমন এক স্থান, যেখানে মতের অমিলের কারণে, চকলেটের কারণে, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শের কারণে অনেক তর্কাতর্কি বিতর্ক কাটা কাটি মারামারি মন্তব্যে প্রতিমন্তব্যে আঘাত এগুলো যেনো নিত্য নৈমিত্তিক বিষয়। ব্লগটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্লগার'স ইন্টারভিউঃ আজকের অতিথি ব্লগার শায়মা

লিখেছেন অপু তানভীর, ০৪ ঠা মে, ২০২৪ রাত ১১:০৫



সামুতে ব্লগারদের ইন্টারভিউ নেওয়াটা নতুন না । অনেক ব্লগারই সিরিজ আকারে এই ধরণের পোস্ট করেছেন । যদিও সেগুলো বেশ আগের ঘটনা । ইন্টারভিউ মূলক পোস্ট অনেক দিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×