কেইভ এবং ষ্টোন ফরেষ্ট দেখার পর এবার সাফারী পার্ক। হোটেল থেকে প্রায় এক ঘন্টার রাস্তা।পাহারের উপর সাফারী পার্ক ।পরিস্কার পরিচ্ছন্ন পরিবেশ।টিকিটের দাম ৮০ আরএমবি বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১০৪০ টাকা।৪০ আরএমবি দিয়েও টিকেট কাটা যায় তবে আপনাকে হেটে হেটে দেখতে হবে।সেটা অনেক পরিশ্রমের ব্যাপার ।কিন্তু চায়নিজরা অনায়েসে হেটে ঘুরে দেখছে। আমরা সাফারী পার্কে ঢোকার কিছুক্ষন পরই ইলেকট্রিক চালিত গাড়ি পাই। সেই গাড়িতে চেপে আমাদেরকে পাহাড়ের অনেক উপরে উঠিয়ে নামিয়ে দেয় । রাস্তায় জেব্রা,জিরাফ,হরিণএ প্রণিী গুলো নিজেদের মত চড়ছে। গাড়ী থেকে নেমে আমরা রাজহাসের লেক,গিরগিটি,সাপ,ময়ুর,কচ্ছপ এবং শিশুদের জন্য নানা রকম রাইডএ চরলাম। তারপর আবার গাড়ী আমাদেরকে নিয়ে গেল পান্ডার খাচার স্টপজে।সেখান থেকে পান্ডা দেখে বাঘের খাচা অনেকখানী পথ পাহাড়ের উপর চড়তে হয়।বাঘ দেখা শেষ হলে সেখান থেকে আবার গাড়ী ,রাস্তায় বিভিন্ন পশু,পাখি বিচরণ করছে।চায়নিজরা পাহাড়ের উচুনিচু টাল বেয়ে হেটে হেটে উপভোগ করছে।তারপর আমাদেরকে নামিয়ে দেয়া হল গন্ডার এর খাচার সামনে।এখানে প্রচুর পরিমান ময়ুর ছাড়া অবস্থায় আছে।পর্যটকরা তাদের সাথে খুব ক্লোজ ছবি তুলছে।তারপর বের হবার পালা কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারে না কোনদিক দিয়ে বের হব।অবশেষে অনেক খোজাখুজি করার পর রাস্তা পেলাম এবং আমাদের সাফারী পার্ক পরিক্রমা শেষ হয়।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯