somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দয়া বাবুরা সবখানেই আছেন

২৫ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


মাহবুব মিঠু।।

একটা কথিত ঘটনা যেটা সত্য না হবার সম্ভাবনাই বেশী। বেশীর ভাগ প্রচলিত গল্পই কথিত, যার কোন ঐতিহাসিক সত্যতা নেই। তবে বাস্তব ঘটনাকে সহজ করে বুঝানোর জন্য এর জুড়ি মেলা ভার। সে রকমই গল্প হবে এটা। দয়া বাবু প্রতিদিন তার বউকে পেটাতো। একদিন বউয়ের চিতকারে পাড়া প্রতিবেশী জড়ো হয়ে জিজ্ঞেস করলো, মশাই, দয়া নাম নিয়ে কিভাবে বউকে এমন করে নিদ©য়ভাবে পেটাও। সে উত্তরে বলেছিল, আমিতো নামে দয়া, কামেতো না। গল্পের কথায় পড়ে আসি।

এবার একটা বাগধারা নিয়ে কথা চলুক। ’ধামাচাপা’ কথাটা কে যে চালু করেছিল। ছোট বেলায় বাগধারা মুখস্ত করতে করতে বিরক্ত হয়ে তাকে গালি দিতাম। ঘটনা চাপা দেবার সাথে ধামাচাপার মিলটা কোথায় খুজে পাইনি। তবে এর অর্থের সাথে আমাদের জাতীয়ভাবে রয়েছে ভীষণ রকম মিল। এই দেখুন না, পারসোনার ঘটনার পরে কেএফসির আলোচিত ঘটনাও শেষ হয়ে যাচ্ছে, মানে ধামাচাপা পড়ে পড়ে ভাব। ফাকে আবার আশিয়ান সিটির ঝামেলা এসে গোল বাধিয়েছে। এটাও একদিন ধামার নিচে চাপা পড়ে যাবে। আমাদের মতো দেশে সমস্যার এতো পাহাড় যে, একটা শুরু হলে কয়েকদিন উট পাখির মতো মাথা গুজে সহ্য করে টিকে থাকতে পারলেই ধামার নিচে ঘটনা পাচার করে দিয়ে হাফ ছেড়ে বাচা যায়। একটা শেষ না হতেই আরেকটা সমস্যার সুনামী পুরানোটাকে দমিয়ে দেয়। বলতে পারেন এটাও একটা সমাধান।
Click This Link


কি! আমার কথায় রাগ করলেন? এমনইতো দেখছি যুগে যুগে। পারসোনার নোংড়ামীর শিকার যারা, ঘটনার প্রকৃতির কারনে কেউ কেউ লজ্জায় চেপে যাবেন, কেউ হয়তো কথিক ২০ লাখ টাকা এবং পারিপার্শ্বিক হুমকীতে দমে যাবে। কেএফসির বিষয়টাও সে রকম! তেলাপোকা খেয়ে দুই চারবার ছোট ঘরে যাতায়াতের ফাকে কয়েকটা ট্যাবলেট গিলে ফেললেই হলো। তাছাড়া মনে নেই? অতিকায় ডাইনোসরের বিলুপ্তি ঘটলেও ছোট তেলাপোকাগুলো বেচে গিয়েছে! তাই তেলাপোকা খেয়ে কেউ হয়তো দীর্ঘজীবী হলেও হতে পারেন।

তবে কিছু কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাকে এভাবে পাশ কাটিয়ে চলার কোন উপায় থাকে না। এইতো গেল তিস্তা চুক্তি নিয়ে একটা বিশাল হুলস্থুল! সেটা কাটতে না কাটতে এখন পত্রিকার পাতা টিপাইমুখী বাধের বাধ ভাঙ্গা তুমুল স্রোতে ভেসে যাবার উপক্রম। এতো বড় ধামা পাবে কোথায় যে চাপা দিবে এই ঘটনাগুলো?
টিপাইমুখী নামটা নিরীহ হলেও বাধ নির্মাণ হলে যে বিপয©য়গুলো ঘটবে তা একটা যুদ্ধের চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে। যুদ্ধ যেভাবে একটা জাতিকে ধ্বংশ করে দেয়, প্রাকৃতিক বিপর্যয় তার চেয়েও নিম©ম এবং নিষ্ঠুর। প্রকৃতিকে বিগড়ে দিলে সে মানুষসহ পরিবেশকে তিলে তিলে শেষ করে ছাড়ে। বাঙালী জাতি একবার গণ হত্যার শিকার হয়েছিল ১৯৭১ সালে। আরেকবার হতে চলেছে এই টিপাইমুখী বাধ নির্মাণ হলে। কিভাবে সেটা? প্রসংগে যাবার আগে গণ হত্যার সংজ্ঞায় একটু চোখ বুলানো যাক।
উইকিপিডিয়ার সংজ্ঞা মতে, গণ হত্যা হচ্ছে ইচ্ছাকৃতভাবে, পরিকল্পনামতো কোন জাতি অথবা এথনিক গোষ্ঠী অথবা রেসিয়াল কিংবা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে পুরোপুরিভাবে কিংবা আংশিকভাবে হত্যা করা। জাতিসংঘের ১৯৪৮সালের প্রণীত সিপিপিসিজি রেজুলেশনের ২৬০(৩) ধারার অনুচ্ছেদ ২ এ বর্ণিত গণ হত্যার সংজ্ঞায় শুধু হত্যাকেই প্রাধান্য না দিয়ে আরো কিছু অপরাধকে গণহত্যা হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এই সংজ্ঞা অনুযায়ী গণহত্যা হচ্ছে-
1. পরিকল্পিতভাবে কোন জাতি, এথনিক/রেসিয়াল গোষ্ঠী অথবা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে পুরোপুরিভাবে অথবা আংশিকভাবে হত্যা বা ধ্বংশ সাধন করা;
2. একই উদ্দেশ্যে মানসিক বা শারীরিক ক্ষতি সাধন;
3. এমন পরিবেশ তৈরী করা যাতে তারা পরিপূর্ণভাবে অথবা আংশিকভাবে ধ্বংশ হয়ে যায়;
4. জন্ম নিয়ন্ত্রণ করে কিংবা অন্য কোন উপায়ে এমন বিরূপ পরিবেশ তৈরী করা যাতে তাদের জীবন ধারণ কস্টকর হয়ে পড়ে এবং ধীরে ধীরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায় অথবা
5. শিশুদেরকে অন্যত্র সরিয়ে তাদের জাতি সত্ত্বা নিশ্চিহ্ন করে ফেলা।
আমাদের দেশে ১৯৭৩ সালের আইনের ৩ (২) (সি) ধারায় গণহত্যার সংজ্ঞা দিয়ে বলা হয়েছে, কোনো জাতি, গোষ্ঠী, বর্ণ, ধর্মীয় সম্প্রদায় এবং রাজনৈতিক গ্রুপকে আংশিক বা পুরোপুরিভাবে ধ্বংস করার জন্য ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ পরিচালনা করা।
জাতি সংঘের সংজ্ঞায় অপরাধের প্রক্রিয়া এবং এর ফলাফল কি হলে তাকে গণ হত্যা বলা হবে সেটা পরিস্কার। প্রক্রিয়াটা হতে হবে ইচ্ছাকৃত, সংঘটিত এবং পরিকল্পনা মাফিক (এবং ফলাফল হচ্ছে) হত্যা অথবা সেই উদ্দেশ্যে শারীরিক অথবা মানসিক ক্ষতি সাধন করা। সংজ্ঞা অনুযায়ী আমাদের টিপাইমুখী বাধ নির্মাণ হলে যে ক্ষতিগুলো হতে পারে তা গণ হত্যার মধ্যে পড়ে কিনা আলোচনা করা যেতে পারে।

বিভিন্ন পত্রিকায় বাঙলাদেশী বিশেষজ্ঞদের মতামত পড়ে যা সারসংক্ষেপ দাড়ায় তাহলো, বরাক নদীর উপরে এই বাধ নির্মিত হলে সুরমা ও কুশিয়ারার প্রাকৃতিক জল প্রবাহ কমে গিয়ে বৃহত্তর সিলেট এবং আশপাশ অঞ্চলে ফসল আর আগের মতো ফলবে না। বন্ধ হয়ে যাবে হাওড় অঞ্চলের এক ফসলী ধান। বর্ষায় জলমগ্ন হয়ে পড়বে বিশাল এলাকা। ইনষ্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং ২০০৫ সালের এক গবেষনায় দেখিয়েছে, এর ফলে প্লাবন ভূমির প্লাবনের ধরন, পরিমাণ এবং ঋতুই বদলে যাবে। বাধের ফলে পানি প্রবাহের প্রকৃতি পরিবর্তনের ফলে ঐ অঞ্চলের জনজীবন, মতস সম্পদ, কৃষি সব কিছুর উপরেই বিরূপ প্রবাহ পড়বে। ভূ বিজ্ঞানীরা বলেন, এর ফলে ঘটে যেতে পারে প্রলয়ংকারী ভূমিকম্পের মতো ঘটনা। বাধ নির্মাণের ফলে ভূমিকম্পের ঘটনা প্রথম চোখে পড়ে ১৯৩২ সালে আলজেরিয়ার কুঢে ফড্ডা বাধ নির্মাণের পরে। এ রকম ৭০টিরও বেশী নজীর জানা আছে। (সূত্রঃ কালের কন্ঠ, ২৩শে নভেম্বর, ২০১১)।
উপরোক্ত সমূহ ক্ষতির কথা বিবেচনা করলে ভারত বন্ধুবেশী আততায়ী বলেই মনে হয়। ধীরে ধীরে তাদের বিভিন্ন পদক্ষেপে বাঙলাদেশের একটা বিশাল অংশের অধিবাসীর জন্য দীর্ঘমেয়াদী সর্বনাশের কারণ হয়ে দাড়াচ্ছে এবং দাড়াবে। পরিবেশের জন্য যেটা অপূরণীয় ক্ষতি। এবার দয়া করে গণ হত্যার উপরোক্ত সংজ্ঞার ছকে ফেলে দেখুনতো, টিপাইমুখী বাধের প্রতিক্রিয়ায় যে প্রাকৃতিক সুনামীগুলো ঘটার সম্ভাবনা আছে এবং সেই অঞ্চলের জনগণের যে মানসিক বিপয©য়গুলো ঘটতে যাচ্ছে, তার আলোকে আমরা আরেকটি গণহত্যার শিকার হতে যাচ্ছি কিনা।
এখন প্রশ্ন, ভারত কি পারে অভিন্ন নদীর উপরে বাধ নির্মান করতে? দু্ই দেশের মধ্যে বিভিন্ন চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক নদী আইনের আওতায় ভারতের কোনভাবেই এককভাবে অভিন্ন নদীর উপরে বাধ নির্মানের আইনগত এক্তিয়ার নেই। ১৯৬৬ সালের হেলসিংকী নদী ব্যবস্থাপনার নীতিমালায় যা বলা হয়েছে তা সংক্ষেপ করলে দাড়ায় কোন রাষ্ট্ নদী অববাহিকার যেখানেই অবস্থান করুক না কেন সেখানে কোন অবকাঠামো নির্মাণের আগে নদী অববাহিকায় অবস্থিত অন্য রাস্ট্রগুলোর কোনভাবে স্বার্থহানি ঘটার সম্ভাবনা থাকলে তাদেরকে অবহিত করতে হবে। ঐ একই সূত্রে নদী বিশেষজ্ঞ আসিফ নজরুলের বরাত দিয়ে লিখেছে যে, টিপাইমুখীসহ অভিন্ন নদীতে যে কোন উদ্যোগ গ্রহণের বেলায় ১৯৯৬ সালের গঙ্গা চুক্তিটি হচ্ছে বিবেচ্য। চুক্তির ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে অভিন্ন নদী বিষয়ক কোন স্বিদ্ধান্ত হতে হবে ন্যায়পরায়নতা, ন্যায্যতা এবং কারো ক্ষতি যাতে না হয় সেই নীতির ভিত্তিতে। তিনি ওখানে আরো কিছু চুক্তির বর্ণনা দিয়েছেন যেগুলো প্রমাণ করে ভারতের এই এক তরফা উদ্যোগ কতোটা আইন বিরুদ্ধ।

ভারত বারবার দুই দেশের মধ্যকার চুক্তি এবং আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে একটার পর একটা সমস্যা তৈরী করে চললেও বাঙলাদেশের পক্ষ থেকে মুখ ফুটে একবারও বলা হচ্ছে না যে, এগুলো ভারতের করার অধিকার নেই। যখন কোন সমস্যা দুই দেশের পারস্পরিক শ্রদ্ধার ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক আইন এবং বিভিন্ন চুক্তির আলোকে না হবে তখন আন্তর্জাতিক আদালত এবং জাতিসংঘের কাছে না যাওয়া ছাড়াতো উপায় থাকে না। সেটাতো দূরের কথা। একবারও ভারতকে এই সব আইন এবং চুক্তির কথা প্রকাশ্যে জোড়ালোভাবে স্মরণ করিয়ে দেয়া হচ্ছে না কেন, সেটাই প্রশ্ন।
ভারতের বিভিন্ন আগ্রাসী পদক্ষেপ বন্ধে আমাদের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা বারবার ব্যর্থ হয়েছে। মনমোহনের রাষ্ট্রিয় সফর শেষমেষ আত্নীয়ের বাড়ীতে বেড়ানো ছাড়া কোন কাজে দেয়নি। দীপু মণি মমতার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েও কোন ফল হোল না। ট্রানজিট, তিস্তা এবং ভারতের সাথে দ্বিপাক্ষিক অন্যান্য ইস্যুতে সরকারকে যে পরিমাণে গোপনীয়তা লক্ষ্য করে চলেছে তাতে মনে হয় ঘরের চেয়ে পরই তাদের কাছে বেশী আপন। জাতীয় স্বার্থ বিষয়ে এ ধরনের গোপনীয়তা মোটেও কাঙ্খিত নয়। ওদিকে সরকারের দুই উপদেষ্টাকে মনে হয়েছে তারা ভারতের হয়ে বাঙলাদেশকে ম্যানেজ করতে এসেছে।
বড় বড় কয়েকটি কূটনৈতিক ব্যথ©তার পরে এই সমস্যা মোকাবেলা করতে এখন প্রয়োজন দলীয় পরিচয়ের উর্ধ্বে উঠে একটা জাতীয় ঐক্যমত গঠন করা। খালেদা জিয়া একটা ভাল কথা বলেছেন। তিনি সরকারকে ভয় না পেয়ে ভারতের এই অন্যায় সিদ্বান্তের প্রতিবাদ জানাতে বলে নিজেরাও সাথে থাকার প্রস্তাব করেছেন। উনি সম্প্রতি মনমোহন বরাবর একটা চিঠিও পাঠিয়েছেন। সেটাতেও সমালোচনা করতে দেখলাম কাউকে কাউকে। সরকার গঠন করলেই কিন্তু দেশটা সেই দলের হয়ে যায় না। বিরোধী দলেরও দেশের ভাল মন্দ দেখভালের একটা দায়িত্ব আছে। খালেদা জিয়ার কথায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য থাকতেই পারে। এটাইতো রাজনীতির খেলা। শেখ হাসিনার কথায় কি সেটা নেই? খালেদা জিয়া জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়েছেন, সরকারের উচিত তাতে সাড়া দেওয়া। যুক্তির ভারে নুইয়ে পড়া কোন কোন বিজ্ঞ ব্যক্তি বিরোধী নেত্রীর আহবানে বেশ সন্দেহ প্রকাশ করেছে। কিন্তু সেই একই মহলের আস্থা আছে নারায়নগঞ্জের বিচ্ছিন্ন এবং ভিন্নধর্মী নিরপেক্ষ নির্বাচনকে উদাহরণ টেনে, সন্দেহ মিশ্রিত রাজনৈতিক সম্পর্ক সত্ত্বেও তত্ত্বাবধায়ক বাতিলকে সমর্থন দিয়ে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনকে সমর্থণ করা। কাক নাকি সাবান চুরির সময়ে নিজে চোখ বন্ধ করে কর্মটি সারে। সে মনে করে নিজে যেমন দেখছে না, তেমনি বাকীরাও বুঝি অন্ধ। ’কাকচালাকী’ করেতো লাভ নেই। জনগণ বেশ ভালই বুঝে তাদের উদ্দেশ্য। তবে জাতীয় ঐক্যের ডাক দিয়ে প্রতি উত্তরের সময় না দিয়ে ধপাস করে হরতাল ডেকে বসাটাও সমীচীন হয়নি।
দেশে যখন দেশের স্বাথ© পকেটে রেখে দুই দল ব্যস্ত রোড মাচ© আর জনসভা করায়, ওদিকে, বাঙলাদেশের ভাংগা গলার চিতকার শুনে প্রতিবেশী বলছে, টিপাইমুখী বাধ নির্মান হবে কিন্তু বাঙলাদেশের কোন ক্ষতি হবে না। লে ঠ্যালা সামলা! এ যেন ‘গলা কাটিব, তবে এমনভোবে কাটিব না মরিলেও আধমরা হইয়া বাচিয়া থাকিবে। কারণ শত হইলেও আমি তোমার বন্ধুতো বটে!’ কি দারুন বন্ধুত্বের নিদশ©ন! মরি! লাজে মরি! এ বন্ধুত্বও দয়া বাবুর মতোই। কামে নাই নামে আছে শুধু।

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সভ্য জাপানীদের তিমি শিকার!!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৫

~ স্পার্ম হোয়েল
প্রথমে আমরা এই নীল গ্রহের অন্যতম বৃহৎ স্তন্যপায়ী প্রাণীটির এই ভিডিওটা একটু দেখে আসি;
হাম্পব্যাক হোয়েল'স
ধারনা করা হয় যে, বিগত শতাব্দীতে সারা পৃথিবীতে মানুষ প্রায় ৩ মিলিয়ন... ...বাকিটুকু পড়ুন

রূপকথা নয়, জীবনের গল্প বলো

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:৩২


রূপকথার কাহিনী শুনেছি অনেক,
সেসবে এখন আর কৌতূহল নাই;
জীবন কণ্টকশয্যা- কেড়েছে আবেগ;
ভাই শত্রু, শত্রু এখন আপন ভাই।
ফুলবন জ্বলেপুড়ে হয়ে গেছে ছাই,
সুনীল আকাশে সহসা জমেছে মেঘ-
বৃষ্টি হয়ে নামবে সে; এও টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে ভ্রমণটি ইতিহাস হয়ে আছে

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১:০৮

ঘটনাটি বেশ পুরনো। কোরিয়া থেকে পড়াশুনা শেষ করে দেশে ফিরেছি খুব বেশী দিন হয়নি! আমি অবিবাহিত থেকে উজ্জীবিত (বিবাহিত) হয়েছি সবে, দেশে থিতু হবার চেষ্টা করছি। হঠাৎ মুঠোফোনটা বেশ কিছুক্ষণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×