somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বুদ্ধিমানরা বুদ্ধি দিয়ে খেলে আর বেকুবরা খেলে পেশিশক্তি দিয়ে!

১৮ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সময় পরিবর্তন হলে দাওয়াতের নিয়ম ও চিন্তায়ও পরিবর্তন ঘটে, এটাই প্রকৃতির দাবী। চাকা আবিষ্কার অনেক আগে হলেও ১৮৭০ খ্রিঃ এর দিকেই চাকায় নিউম্যাটিক টায়ার ব্যবহার শুরু হয়। তারপর থেকেই পৃথিবী নতুন এক সভ্যতার যুগে প্রবেশ করতে শুরু করে। আস্তে আস্তে আধুনিক থেকে এখন সর্বাধুনিক যুগে অর্থাৎ কম্পিউটারের যুগে আমরা প্রবেশ করে ফেলি। এই যুগে বুদ্ধিমানরা বুদ্ধি দিয়ে খেলে আর বেকুবরা খেলে পেশিশক্তি দিয়ে।

বাংলায় একটা কথা আছে, হাজারো সৈন্য খোঁজে পাওয়া সহজ কিন্তু একজন কমান্ডার বা জেনারেল খোঁজে পাওয়া দুষ্কর। আরেকটা প্রবাদ, "জ্ঞানীর কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও দামী"- আরব্য একটি প্রবচন। কেউ কেউ এটাকে অজ্ঞতাবশত হাদীস বলে চালিয়ে দেয়, সে যাইহোক; প্রবাদটি অবশ্যই অর্থবহ।

বলতে ছিলাম, জ্ঞানীরা ভাবে জ্ঞান দিয়ে আর বেকুবরা জয় দেখে শক্তিতে। নির্বোধরা কবে বুঝবে যে, শক্তির বড়াই অনেক আগেকার যুগের দর্শন, বর্তমানে সেটা অচল। পৃথিবী টেকনলোজির জোরে কতটা উন্নতি লাভ করেছে আধুনিক উন্নত রাষ্ট্রগুলোর সামরিক বাহিনীর অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জামের দিকে চোখ রাখলেই বুঝা যায়। আগে কখনো মানুষ স্বপ্নেও ভাবেনি যে, সৈনিক ছাড়াও মানুষ যুদ্ধ করবে এবং জয়ীও হবে। হাজার হাজার মাইল দূর থেকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে দুশমনের ঘাঁটিকে চুরমার করে দেবে। এখন কিন্তু সেই যুগ।

যুগের দাবী যারা উপলব্ধি করতে পারবেনা যুগ কখনো তাদেরকে চোখে আলো দেখাবেনা। আমার দুঃখ হয় সেসব কথিত উলামাদের কর্মকাণ্ডে (সবাই না, কোনো কোনো আলেমকে বুঝানো হয়েছে - লিখক) যারা এখনো পেশিশক্তির উপর ভরসা করে বসে থাকেন। সময় আর চারপাশের মানুষের চিন্তা আর মনযোগ উপলব্ধি করেন না। আন্তর্জাতিক মহলের রাজনীতি গবেষকদের গবেষণাগুলো থেকে শিক্ষা নেননা। তারা এখনো মনে করেন যে, তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগেও জ্বালাও পোড়াও আর গরম গরম বক্তব্য দ্বারাই দুশমনকে পর্যদুস্ত করা সম্ভব। আল্লাহর কাছে দোয়া করছি, আল্লাহ তাঁদের সময়োপযোগী চিন্তা আর যথাযথ সিদ্ধান্ত নেয়ার জ্ঞান দান করুন।

মূল কথায় ফিরলাম, কাদিয়ানী জামাত নিয়ে গবেষণাধর্মী অনেকে অনেকভাবে কাজ করছেন, সারা দেশে অসংখ্য কাদিয়ানী নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে ইসলামের মূলধারায় ফিরছেন। অনেক কাদিয়ানী মিশনারী ও মু'আল্লিমও ইতিমধ্যে কাদিয়ানীবাদ ত্যাগ করেছেন, আরও অনেকে একই পথে হাটছেন, আলহামদুলিল্লাহ। জনৈক কাদিয়ানী মু'আল্লিম তো রাখঢাক ছাড়াই বলে দিয়েছেন যে, ইদানীংকাল কাদিয়ানী মতবাদের উপর গবেষণাধর্মী অনলাইন ভিত্তিক যে খেদমত (তথ্যবহুল লিখনী ও ডকুমেন্টারি ভিডিও) শুরু হয়েছে যদি এভাবে আর মাত্র বছর পাঁচটা অব্যাহত থাকে তাহলে দেশের যে ৩৩টি জেলায় কাদিয়ানীরা যে সব জামাত প্রতিষ্ঠা করেছে সেগুলো অর্ধেকের নিচে খুব দ্রুত নেমে আসবে।

আমার প্রিয় আলেম সমাজ! আসুন, পেশিশক্তির জোরে নয়, আগের মত শুধু শুধু গরম গরম বক্তব্য আর বিবৃতির ভেতর সীমাবদ্ধ না থেকে বরং বুদ্ধিবৃত্তিক দাওয়াতি কাজেও সম্পৃক্ত হোন। সেই ২০০৪ সাল থেকেই তো মাঠ গরমের সংস্কৃতি অব্যাহত রেখেছেন। লাভ কি হল? বরং তাদেরকে কতিপয় অসাধু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ (সিপিবি, বাম মোর্চা, জাসদ-বাসদ) আর তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের দিকেই ঠেলে দিলেন। ফলে এখন তারা তাদের পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে এবং প্রকাশ্যে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার-ও সুযোগ নিচ্ছে। এর জন্য দায়ী কে? আমরা নতুন প্রজন্ম কখনো এর দায় নেব না!

নারায়নগঞ্জ থেকে একজন জেনারেল শিক্ষিত ভাই কয়দিন আগেও আমাকে বলেছেন, কাদিয়ানীদের বইপুস্তকে অগণিত মিথ্যা আর বিকৃতি তথ্য দেয়া সত্ত্বেও সাধারণ শিক্ষিতরা সেগুলো পড়ে প্রতিদিন বিভ্রান্ত হচ্ছে, কিন্তু তাদের মুকাবিলায় 'তোহফায়ে আহমদীয়া' আর 'ঈসা (আ.)-এর মৃত্যু শেষ যুগে হবে'— বইদুটি ছাড়া বিজ্ঞ আলেমদের গবেষণাধর্মী ও তাদের আর্গুমেন্টসমূহের রদের উপর যৌক্তিক ও প্রামাণ্য বইপুস্তক তেমন পাওয়া যায়না। ফলে আমরা সাধারণ শিক্ষিতদের জন্য কাদিয়ানীদের ডিফেন্স করা কষ্ট হচ্ছে।

যাইহোক, উনাদের কথাগুলো একেবারেই ফেলে দেয়ার মত নয়। আমাদের গবেষক আলেম উলামাদের জন্য বিষয়টি নিয়ে এখনি সিরিয়াস হওয়া উচিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিষয়টিকে অনেক আগ থেকেই উপলব্ধি করতে পেরেছি। তাই ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে আমাকে ছোট পরিসরে ১০টি বই রচনা করতে হল। আরও দুটি বই রচনা করেছিলাম কিন্তু প্রকাশ করিনি। এখন মাথায় এলো সবগুলো বই একটি ভলিউমে রচনাসমগ্র আকারে প্রকাশ করব। সেই চিন্তা থেকেই "সিলেক্টিভ" নাম দিয়ে প্রায় ৩৭৩ পৃষ্ঠার গবেষণাধর্মী বই প্রকাশ করতে যাচ্ছি।

শেষকথা হল, সময়ের দাবী আর যুগোপযোগী নিয়ম ও পদ্ধতিতেই বাতিলের রদে আমাদের নিয়মতান্ত্রিক কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। এই ক্ষেত্রে দুটো জিনিস মাথায় রাখা আবশ্যক। (১) দেশের সাংবিধানিক কোনো ধারার বিরুদ্ধে যাওয়া যাবেনা এবং দাওয়াতি কাজে কোনো রকম অসৌজন্যমূলক আচরণ করা যাবেনা। প্রয়োজনে কাদিয়ানীবাদের চেপে রাখা কুফুরীর বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধির সাথে ভালোভাবে শেয়ার করবেন। সাংবিধানিক ধারায় ও গঠনমূলক যুক্তির নিরিখে বুঝানোর চেষ্টা করবেন।

(২) কাদিয়ানী মতবাদের অনুসারীদের সাথে অত্যন্ত স্নেহ আর ভালোবাসার সাথে মিশতে হবে। তাদের মুখ থেকেই তাদের কাদিয়ানী মতবাদ গ্রহণ করার কারণ শুনতে হবে। সাধারণ কাদিয়ানী হলে তাকে যুক্তি আর উদাহরণ দিয়ে বুঝাতে হবে। প্রয়োজনে তার এবং পরিবারের সমস্ত দায়-দায়িত্ব নিতে হবে। যাতে কাদিয়ানীরা তাদেরকে বয়কট করলে মুসলমানরা তাদের পাশে থেকে সব রকমের সাহায্য করতে পারে।

লিখক, প্রিন্সিপাল নূরুন্নবী।
শিক্ষাবিদ ও গবেষকসময় পরিবর্তন হলে দাওয়াতের নিয়ম ও চিন্তায়ও পরিবর্তন ঘটে, এটাই প্রকৃতির দাবী। চাকা আবিষ্কার অনেক আগে হলেও ১৮৭০ খ্রিঃ এর দিকেই চাকায় নিউম্যাটিক টায়ার ব্যবহার শুরু হয়। তারপর থেকেই পৃথিবী নতুন এক সভ্যতার যুগে প্রবেশ করতে শুরু করে। আস্তে আস্তে আধুনিক থেকে এখন সর্বাধুনিক যুগে অর্থাৎ কম্পিউটারের যুগে আমরা প্রবেশ করে ফেলি। এই যুগে বুদ্ধিমানরা বুদ্ধি দিয়ে খেলে আর বেকুবরা খেলে পেশিশক্তি দিয়ে।

বাংলায় একটা কথা আছে, হাজারো সৈন্য খোঁজে পাওয়া সহজ কিন্তু একজন কমান্ডার বা জেনারেল খোঁজে পাওয়া দুষ্কর। আরেকটা প্রবাদ, "জ্ঞানীর কলমের কালি শহীদের রক্তের চেয়েও দামী"- আরব্য একটি প্রবচন। কেউ কেউ এটাকে অজ্ঞতাবশত হাদীস বলে চালিয়ে দেয়, সে যাইহোক; প্রবাদটি অবশ্যই অর্থবহ।

বলতে ছিলাম, জ্ঞানীরা ভাবে জ্ঞান দিয়ে আর বেকুবরা জয় দেখে শক্তিতে। নির্বোধরা কবে বুঝবে যে, শক্তির বড়াই অনেক আগেকার যুগের দর্শন, বর্তমানে সেটা অচল। পৃথিবী টেকনলোজির জোরে কতটা উন্নতি লাভ করেছে আধুনিক উন্নত রাষ্ট্রগুলোর সামরিক বাহিনীর অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জামের দিকে চোখ রাখলেই বুঝা যায়। আগে কখনো মানুষ স্বপ্নেও ভাবেনি যে, সৈনিক ছাড়াও মানুষ যুদ্ধ করবে এবং জয়ীও হবে। হাজার হাজার মাইল দূর থেকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে দুশমনের ঘাঁটিকে চুরমার করে দেবে। এখন কিন্তু সেই যুগ।

যুগের দাবী যারা উপলব্ধি করতে পারবেনা যুগ কখনো তাদেরকে চোখে আলো দেখাবেনা। আমার দুঃখ হয় সেসব কথিত উলামাদের কর্মকাণ্ডে (সবাই না, কোনো কোনো আলেমকে বুঝানো হয়েছে - লিখক) যারা এখনো পেশিশক্তির উপর ভরসা করে বসে থাকেন। সময় আর চারপাশের মানুষের চিন্তা আর মনযোগ উপলব্ধি করেন না। আন্তর্জাতিক মহলের রাজনীতি গবেষকদের গবেষণাগুলো থেকে শিক্ষা নেননা। তারা এখনো মনে করেন যে, তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগেও জ্বালাও পোড়াও আর গরম গরম বক্তব্য দ্বারাই দুশমনকে পর্যদুস্ত করা সম্ভব। আল্লাহর কাছে দোয়া করছি, আল্লাহ তাঁদের সময়োপযোগী চিন্তা আর যথাযথ সিদ্ধান্ত নেয়ার জ্ঞান দান করুন।

মূল কথায় ফিরলাম, কাদিয়ানী জামাত নিয়ে গবেষণাধর্মী অনেকে অনেকভাবে কাজ করছেন, সারা দেশে অসংখ্য কাদিয়ানী নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে ইসলামের মূলধারায় ফিরছেন। অনেক কাদিয়ানী মিশনারী ও মু'আল্লিমও ইতিমধ্যে কাদিয়ানীবাদ ত্যাগ করেছেন, আরও অনেকে একই পথে হাটছেন, আলহামদুলিল্লাহ। জনৈক কাদিয়ানী মু'আল্লিম তো রাখঢাক ছাড়াই বলে দিয়েছেন যে, ইদানীংকাল কাদিয়ানী মতবাদের উপর গবেষণাধর্মী অনলাইন ভিত্তিক যে খেদমত (তথ্যবহুল লিখনী ও ডকুমেন্টারি ভিডিও) শুরু হয়েছে যদি এভাবে আর মাত্র বছর পাঁচটা অব্যাহত থাকে তাহলে দেশের যে ৩৩টি জেলায় কাদিয়ানীরা যে সব জামাত প্রতিষ্ঠা করেছে সেগুলো অর্ধেকের নিচে খুব দ্রুত নেমে আসবে।

আমার প্রিয় আলেম সমাজ! আসুন, পেশিশক্তির জোরে নয়, আগের মত শুধু শুধু গরম গরম বক্তব্য আর বিবৃতির ভেতর সীমাবদ্ধ না থেকে বরং বুদ্ধিবৃত্তিক দাওয়াতি কাজেও সম্পৃক্ত হোন। সেই ২০০৪ সাল থেকেই তো মাঠ গরমের সংস্কৃতি অব্যাহত রেখেছেন। লাভ কি হল? বরং তাদেরকে কতিপয় অসাধু রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ (সিপিবি, বাম মোর্চা, জাসদ-বাসদ) আর তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের দিকেই ঠেলে দিলেন। ফলে এখন তারা তাদের পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে এবং প্রকাশ্যে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার-ও সুযোগ নিচ্ছে। এর জন্য দায়ী কে? আমরা নতুন প্রজন্ম কখনো এর দায় নেব না!

নারায়নগঞ্জ থেকে একজন জেনারেল শিক্ষিত ভাই কয়দিন আগেও আমাকে বলেছেন, কাদিয়ানীদের বইপুস্তকে অগণিত মিথ্যা আর বিকৃতি তথ্য দেয়া সত্ত্বেও সাধারণ শিক্ষিতরা সেগুলো পড়ে প্রতিদিন বিভ্রান্ত হচ্ছে, কিন্তু তাদের মুকাবিলায় 'তোহফায়ে আহমদীয়া' আর 'ঈসা (আ.)-এর মৃত্যু শেষ যুগে হবে'— বইদুটি ছাড়া বিজ্ঞ আলেমদের গবেষণাধর্মী ও তাদের আর্গুমেন্টসমূহের রদের উপর যৌক্তিক ও প্রামাণ্য বইপুস্তক তেমন পাওয়া যায়না। ফলে আমরা সাধারণ শিক্ষিতদের জন্য কাদিয়ানীদের ডিফেন্স করা কষ্ট হচ্ছে।

যাইহোক, উনাদের কথাগুলো একেবারেই ফেলে দেয়ার মত নয়। আমাদের গবেষক আলেম উলামাদের জন্য বিষয়টি নিয়ে এখনি সিরিয়াস হওয়া উচিত। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিষয়টিকে অনেক আগ থেকেই উপলব্ধি করতে পেরেছি। তাই ভিন্ন ভিন্ন বিষয়ে আমাকে ছোট পরিসরে ১০টি বই রচনা করতে হল। আরও দুটি বই রচনা করেছিলাম কিন্তু প্রকাশ করিনি। এখন মাথায় এলো সবগুলো বই একটি ভলিউমে রচনাসমগ্র আকারে প্রকাশ করব। সেই চিন্তা থেকেই "সিলেক্টিভ" নাম দিয়ে প্রায় ৩৭৩ পৃষ্ঠার গবেষণাধর্মী বই প্রকাশ করতে যাচ্ছি।

শেষকথা হল, সময়ের দাবী আর যুগোপযোগী নিয়ম ও পদ্ধতিতেই বাতিলের রদে আমাদের নিয়মতান্ত্রিক কাজ অব্যাহত রাখতে হবে। এই ক্ষেত্রে দুটো জিনিস মাথায় রাখা আবশ্যক। (১) দেশের সাংবিধানিক কোনো ধারার বিরুদ্ধে যাওয়া যাবেনা এবং দাওয়াতি কাজে কোনো রকম অসৌজন্যমূলক আচরণ করা যাবেনা। প্রয়োজনে কাদিয়ানীবাদের চেপে রাখা কুফুরীর বিষয়ে স্থানীয় জনপ্রতিনিধির সাথে ভালোভাবে শেয়ার করবেন। সাংবিধানিক ধারায় ও গঠনমূলক যুক্তির নিরিখে বুঝানোর চেষ্টা করবেন।

(২) কাদিয়ানী মতবাদের অনুসারীদের সাথে অত্যন্ত স্নেহ আর ভালোবাসার সাথে মিশতে হবে। তাদের মুখ থেকেই তাদের কাদিয়ানী মতবাদ গ্রহণ করার কারণ শুনতে হবে। সাধারণ কাদিয়ানী হলে তাকে যুক্তি আর উদাহরণ দিয়ে বুঝাতে হবে। প্রয়োজনে তার এবং পরিবারের সমস্ত দায়-দায়িত্ব নিতে হবে। যাতে কাদিয়ানীরা তাদেরকে বয়কট করলে মুসলমানরা তাদের পাশে থেকে সব রকমের সাহায্য করতে পারে।

লিখক, প্রিন্সিপাল নূরুন্নবী।
শিক্ষাবিদ ও গবেষক
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩৫
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সৎ মানুষ দেশে নেই,ব্লগে আছে তো?

লিখেছেন শূন্য সারমর্ম, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮








আশেপাশে সৎ মানুষ কেমন দেখা যায়? উনারা তো নাকি একা থাকে, সময় সুযোগে সৃষ্টিকর্তা নিজের কাছে তুলে নেয় যা আমাদের ডেফিনিশনে তাড়াতাড়ি চলে যাওয়া বলে। আপনি জীবনে যতগুলো বসন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×