আকাঙ্ক্ষার কবর রচনা করে 'কুশিলব' জীবন শুরু করা যায় নাই। জীবনে এখন একটা ফলপদ বৃক্ষ এসেছে। গেলে, এই বৃক্ষের দেখাই মিলত না। আহ্ আকাঙ্ক্ষা তুমি এখন কতই অমৃত!
আর, আসলে, নিজেকে চেনাতেওতো হয়! নাকি?
রাজ-কায়-কাহিনী থেকে কত-কত্ত-দূরে একটা নগরের নাম চিটাগাং। সেখানে কেউ কেউ কবি-আধ-কবি বলে চিনলেই বা তাতে কতটুকু হয়? হয় না। রাজ-নগরের রিকগনিশন বড়-কথা! আহ্..উম্। আর সেটা যদি হয় সেমি-কমিউন-সেমি-ইসলাম-সেমি-জাতীয়তাবাদ-সেমি-ভাব-সেমি-ধর্ম-সেমি-চিন্তা-কর্ম-কাব্য-দর্শন-বুদ্ধির আড়ৎ থেকে তবে 'কুশিলব' হবার জন্য কি-ই 'আইডেন্টিটি' আর লাগে?
কাব্য-কুশিলব-পরিচয়-জীবন এই এতটা বছর পর সবে শুরু হয়-হয়। তাকে আদর করে 'কাঙ্ক্ষা' নামে ডাকি।