১। সংসদ সদস্য হবার সর্বনিম্ন বয়েস হবে ৩০ এবং সর্বোচ্চ ৬০।
প্রভাবঃ অল্প বয়েসে ধনাঢ্য হবার রাস্তা বন্ধ হবে এবং তরুণেরা নেতৃত্বে আসবে
২। দেশ পরিচালনার জন্য ১০ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটি থাকবে যার মধ্যে কোন সংসদ সদস্য থাকবেনা। যেকোন সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন বা আইন প্রণয়নের পূর্বে এই কমিটির অনুমোদনের প্রয়োজন হবে।
৩। দেশে তিন ধরণের বাইরে কোন শিক্ষাদান পদ্ধতি অনুমোদন করা হবেনা এবং এই তিন ধরণের শিক্ষা পদ্ধতি ভিন্ন ভিন্ন বোর্ডের মাধ্যমে পরিচালিত হবে।
৪। স্বাস্থ্যসেবা জনগণের নাগালের মধ্যে আনা হবে এবং কিছু কিছু স্বাস্থ্যসেবা যেমন বাচ্চা প্রসব এবং ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য সরকারী হাসপাতালে আলাদা বিভাগ এবং মনিটরিং সেল থাকবে।
৫। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি বাজারজাতকরণের দায়িত্ব পুরোপুরি টিসিবির উপর ন্যস্ত থাকবে। প্রয়োজন মনে করলে প্রাইভেট কোম্পানিগুলকে এজেন্সি দিতে পারবে।
৬। দেশে বেকারত্ব দূরীকরণের জন্য রুগ্ন শিল্প কারখানাগুলোকে প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে এবং তা যেন সত্যিকারভাবে বেকারত্ব দূরীকরণে কাজে লাগে, তা মনিটর করা হবে।
৭। দেশের রেল ও নৌ যোগাযোগের মাধ্যমকে সমন্বয়ের মাধ্যমে জনগণের অধিকতর ব্যবহারের উপযোগী করা হবে। ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম, বগুড়া ও খুলনার রেল দূরত্ব ১০০-২০০ কিলোমিটার কমিয়ে আনা হবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮