somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তাকওয়া

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১...
আরমান খান নিজের ছেলের দিকে অপলকে তাকিয়ে আছেন। তিনদিন ধরে এ বাড়িতে ভাত রান্না হয় না, তবুও ছেলের আনন্দের সীমা নেই। কে বলবে, এই ছেলে তিন দিন ভাত খায় না? শীত পরতে শুরু করেছে মাত্র, এই শীতেই তিনি কাঁপছেন। তবে ছেলে আয়ানের কোন শীত,ক্ষুধা, ক্লান্তি নেই। সে ভোর থেকেই বল খেলছে।ঠিক বল না, একটা জাম্বুরা চটের ব্যাগে ভরে ছোট আম গাছটার সাথে ঝুলিয়ে দেয়া আছে। আয়ান একটা নারকেলের ডাটা দিয়ে ব্যাট বানিয়ে তা দিয়েই খেলছে! আরমান খান ছেলের দিকে তাকিয়ে আশ্চর্য হন, এই ছেলের রূপ শিশু ইউসুফের সাথে মিলে যায়। মসজিদে ইমাম সাহেব ইউসুফ নবীর এমন রূপের কথাই বলেছেন।

সবচেয়ে সুন্দর নবী ইউসুফ (আঃ) আর ক্ষমতাশীল নবী সোলায়মান (রাঃ)। ইমাম সাব দারুণ বয়ান করেন, কিন্তু প্রশ্ন করলেই রেগে যান।সেই শুক্রবারে মাতবরের বড় পোলা যে কিনা ঢাকার কোন বিশ্ববিদ্যালয় পাস দিয়া বিজ্ঞানী হইছে, প্রশ্ন করলো,"ইমাম সাহেব, আল্লাহ পরম ক্ষমতাশীল!তো তিনি দুনিয়ায় সবাইকে মুসলিম বানিয়ে পাঠান না কেন?"
ইমাম সাহেব ভীষণ রেগে গেলেন। এই প্রশ্নের উত্তর সবার জানা, অথচ বিশ্ববিদ্যালয় পাস দেয়া এই বিজ্ঞানীর জানা নেই!
দুইদিন যেতে না যেতেই ছেলেটার লাশ নদীতে পাওয়া গেল। ভোরবেলা আয়ান এসে কইলো,"আব্বা, আব্বাগো!কালনী নদীর পানি কালা হইয়া গেছে। হইব না কেন? কেডায় জানি মাতব্বর সাবের পুলারে আত-ঠেং কাইট্টা মাইরা ফালাইছে!আব্বা, নদীর পানি কিইচকিইচ্চা কালা!"

এই ঘটনা নিয়ে এত ক্ষমতাশীল মাতবরও কোন উচ্চবাচ্য করলো না। যেন উচিত বিচার হয়েছে! আরমান খান বেশ মন খারাপ করেছিলেন। মাতবরের ছেলে বলেছিলেন, ঝুমুর বিয়ের আর আয়ানের মুসলমানির জন্য টাকা দিবে।

আরমান খানের বেশ ইচ্ছে ছেলে আয়ানকে মসজিদে নিয়ে যান। তার সাহস হয় না।ছেলের শরীর বাড়ন্ত, ওর লুঙ্গি বা ফুলপ্যান্টও নেই। আটসাট ছেড়া হাফপ্যান্টে ফরশা হাটুর অনাবৃত থাকে, দু'হাটুর মাঝখানে বাড়ন্ত নন্টুর আকারও স্পষ্ট। নিশ্চয়ই ইমাম সাব অনেক রেগে যাবেন, আগুন চোখে তাকিয়ে থাকবেন!

২...
এ বাড়িতে মোট তিনটা ঘর, তিনটাই ছনের। একটাতে আরমান খান, আঞ্জু বেগম থাকেন; অন্যটায় থাকে তার মেয়ে ঝুমু। আরেকটায় রান্নাবান্না আর, আর হেমন্তে পাওয়া শস্য রাখার কাজে ব্যবহার করা হয়। আয়ান ওর ঝুমুর সাথেই ঘুমায়, তবে মাঝেমধ্যে ঝুমু সারাদিন ঘরের দরজা খোলে না,একাএকাই থাকে। কেবল তখন আয়ান বাবা-মার সাথে ঘুমাতে আসে।

এখন তেমনি সময় চলছে, ঝুমু দুদিন ধরে ঘরের দরজা বন্ধ করে আছে। ঠিকমতো স্কুলেও যাচ্ছে না। যাবে কিভাবে, ওর দুটো মাত্র জামা? একটা স্কুল ড্রেস আরেকটা বাড়িতে পরার। ওর স্কুলে যেতে ভালোও লাগে না। সবাই ওর দিকে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে থাকে আর আফসোস করে, "আহারে!এমন চান্দের লাহান চেহারা মাইয়ার আর একটা ঠেং খোড়া।নিশ্চয়ই আগের জন্মে কোন পাপ করছে। নইলে এর জইন্যে দুনিয়ার বিরাট ক্ষতি অইবো, এর লাইগা আল্লায় এরে খোড়া কইরা দুনিয়ায় পাডাইছে।"

একটুখানি রোদে উঠেছে। ঝুমু দরজা খুলে বেড়িয়ে এল। সকালের রোদের একটুখানি ছাট ওর মুখে পরেছে।বাহ! কি সুন্দর। মেয়ে মনে হয় রাতে কান্নাকাটি করেছে, গালে পানির দাগ পরে গেছে। তাতেও মেয়েকে দেখতে ভালো লাগছে।
আরমান খান জিজ্ঞেস করলেন,"মা, শইলডা ভালা?"
ঝুমু জবাব দিল না।

ঝুমু মাকে জাগিয়ে এক বাটি চিড়া নিয়ে উঠোনের মাঝখানে বসলো। উঠোনের মাঝখানে একটা কুল বড়ই গাছ। গাছে ঝেকে বড়ই ধরেছে। আয়ান বল খেলা থামিয়ে বোনের সাথে চিড়া খাচ্ছে। আরমান খানের খুব ইচ্ছে করছে, চিড়া চিবোতে চিবোতে ছেলেমেয়ের সাথে একটা বিষয়ে আলাপ করে। তা সম্ভব না!ঘরে এই কটা শেষ খাবার, উনি খেলে ওদের কম পরে যাবে!
চুলে ঝুমুর মুখ ঢেকে গেছে, মুখ দেখা যাচ্ছে না। যে কেউ এভাবে দেখেই বুঝতে পারবে মেয়েটা সুন্দরী!আল্লাহ সবার মুখাবয়ব খুব মনোযোগ দিয়ে বানান। এই মেয়েটার মুখ একটু বেশিই মনোযোগ দিয়ে বানিয়েছেন। এতই মনোযোগ দিয়েছেন যে মেয়েটার একটা পা একটু ছোট হয়ে গেছে, তিনি খেয়ালই করেননি!

আঞ্জু বেগম জেগেছেন। তিনি যতক্ষন জেগে থাকেন কাশেন। মড়া কাশি থেমেই না। গঞ্জের ডাক্তার বলেছে, তার যক্ষ্মা। চিকিৎসা করার জন্য মময়মনসিংহ হাসপাতালে নিতে হবে। ওখানে নাকি ফ্রি চিকিৎসা হয়। ওখানে নেবার সামর্থ্য আরমান খানের নেই!

আঞ্জু বেগম কথা বলছে,"ওই খানের পো', গোলামের পো' গোলাম!ঘরে যে খাওয়ন শ্যাষ অইছে হেই খেয়াল আছে? আমার চিকিৎসা না করলি, পুলা মাইয়ারে কি না খাওয়াইয়া মারবি?তুইতো কাম করবি না, তর খান বংশের জাত যাইবো! আমারে একটা বাডি দিয়া রাস্তায় রাইখখা আয়, যে ভিক্ষা পামু ঐডা দিয়া পুলাপান পালিস। গোলামের পো', তর খান বংশে আমি থু দেই।" আঞ্জু দুবার থুতু ফেলল।

অন্যসময় হলে আরমান খান বেশ রেগে যেতেন, বকাবাদ্য করতেন। আজকে রাগলেন না।
আঞ্জুর বিছানার পাসে বসে আস্তে আস্তে বলল,"ল মমিসিং যাই। তর চিকিৎসা করামু, পুলা মাইয়ারে নতুন জামাকাপুর কিইন্না দিমু। আংগর আর অভাব থাকবো না।যা, উঠ পুলা মাইয়ারে লইরা তৈয়ার হ।"
আঞ্জু কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছে না। ঘোর কেটে গেলে জিজ্ঞেস করলো,"ও খানের পো' তুমি কি ক আমারে চিকিৎসা করাবা, নতুন কাপুড় কিনবা? টেকার চেরাগ পাইছনি? তুমি কি আবার জমিন বেচছ? আমারে হাছা কইরা কও! তোমার কি চিন্তা নাই, আবার জমিন বেচলা? মাইয়া বিয়া দিতে হইব না?কথা কও, কথা কও না কেন?"

আরমান খান মিনমিন করে বলল,"না জমিন বেচি নাই। ল আগে মমিসিং যাই। দেখবি, সব নিজের চৌক্ষে দেখবি।"

৩....
আরমান খান পরিবার নিয়ে ময়মনসিংহ ক্রিস্টপুর রোডের সবচেয়ে সুন্দর বাড়িটার সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। গেট থেকেই দেখা যাচ্ছে বাড়ির চালের কাছাকাছি একজন লোক সবুজ আলখাল্লা পরিহিত হাতে একটা লাঠি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন। উনার শরীর সোনালী, দিনের আলোতে আরও চকচক করছে। উনারা ভিতরে ঠুকবে কিনা বুঝতে পারছে না! গলায় যোগ চিহ্ন, লম্বা পাঞ্জাবি পরা ধবধবে সাদা লোকটাতো তাকে এখানেই আসতে বলেছিলেন।

কালিনী নদীর পাড় থেকেই আয়ান একটানা প্রশ্ন করে যাচ্ছে,"আব্বা, ময়মনসিংহ আইলা কেন? কাইলকা যে আমার ফাইভ পরিক্ষার রেজাল দিবো হেই খিয়াল তুমার আছেনি? নদীর পাড় থেইকা হাটাইয়া নিয়া আসলা, আমার পা ফুইলা গেছে, খিদা লাগছে।আব্বা, কথা কও না কেন?"
সবচেয়ে চিন্তিত আঞ্জু, তিনি এই লোকটাকে আজ চিনতে পারছে না। কেমন অচেনা লাগছে। এটা নিশ্চিত যে সে তাকে বা মেয়েকে কাজে দিবে না। কত অভাব গেছে, তবুও আরমান তাকে মানুষের বাড়ি কাজ করতে দেয়নি। আবার দিতেও পারে, অভাবে মানুষের স্বভাব বদলে যায়। তবে তিনি কিছু বলছেন না।
ঝুমু মুখ কালো করে রাখার চেষ্টা করছে,পারছে না। ওর একটাই ওড়না তাও মা পরে আছে। ওর একটু লজ্জা লাগছে। তবে ভালোও লাগছে, আব্বা বলেছে এখানে ওর পায়ের চিকিৎসা হবে, ও ভালো স্কুলে পড়বে, ওকে নতুন জামা কিনে দিবে!

মি. ফ্রান্সিস নিজে এসে তাদের ভিতরে নিয়ে গেলেন। একসাথে খাবার খেলেন।
ওদের ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে জায়গাটা দেখালেন। সবচেয়ে খুশি হল ঝুমু, আর আয়ান। যা দেখে তাতেই ওরা আশ্চর্য হয়। কেবল আঞ্জু কিছুতেই স্বস্তি পাচ্ছেন না। তার ধারণা, আরমান খান এই লোকের কাছে বাড়িভিটা বিক্রি করে দিয়েছেন।

মি. ফ্রান্সিস তাদের থাকার ঘর দেখালেন। সুন্দর করে গোছানো ঘর। বিছানায় নরম তোষক, খাবার টেবিল, গোছানো রান্না ঘর। ছেলে মেয়ের জন্য আলাদা ঘর! ঝুমু তখন থেকেই আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। ওকে এক ধরনের জুতো পরিয়ে দেয়া হয়েছে, ও ঠিকভাবে হাটতে পারছে।ওদের সবাইকে নতুন পোশাক দেয়া হয়েছে। আয়নায় নিজেকে না দেখলে ঝুমু বিশ্বাসই করতো না যে ও এত সুন্দরী!
ওরা ভাইবোন যে স্কুলে পড়বে তা আরও সুন্দর! স্কুল থেকে কালিনী নদী দেখা যায়, স্কুলে নানা ফুল গাছে ভরা, স্কুলের বারান্দা ঢেকে আছে সাদা-লাল-হলুদ বাগান বিলাসে, খেলার জন্য আছে দোলনা আর ব্যাট বল। ওদের খুশি দেখে কে?
একজন ডাক্তার এখানে এসেই আঞ্জুকে একটা ওষুধ খাইয়ে গেছে। আশ্চর্য ব্যাপার!ওর আর কাশি নেই!
আঞ্জু, আয়ান, ঝুমু সবাই খুশি; কেবল আরমান খান ভেতর থেকে খুশি হতে পারছেন না। বিরক্ত মুখে সব ঘুরেফিরে দেখছেন।

৪...
রাতে খাবারের পর আরমান খান আঞ্জু বেগমকে সব বললেন। আঞ্জু বেগম একটু ইতস্তত করলেও দ্বিমত করলেন না। যাতে ছেলেমেয়ে ভালো থাকে তিনি তাই করবেন। আর খ্রিস্টান হলে সমস্যাতো কিছু নাই। ঈশা(আঃ) আমাদেরও নবী। মরে গেলে সব উম্মতের সাফায়ত করবেন হযরত(সাঃ), আর তাদের সাফায়ত ঈশা(আঃ)'ও করবেন; তারা দুই নবীর উছিলায় চ্যালচ্যালাইয়া বেহেশতে যাবেন! এইটা বিরাট ব্যাপার।

আরমান খান আঞ্জু বেগমের বুদ্ধিতে বেশ অবাক হয়েছেন। উনি এভাবে ভেবে দেখেননি। মেয়েদের বুদ্ধি কম, এই কথাটা ঠিক না।
তবুও তিনি স্বস্তি পেলেন না। খ্রিস্টান হতে হলে বুকে একটা ক্রস চিহ্ন দিতে হয়।
ফরশা লোকটা বলেছেন, আগুনে পুড়ে একটা ছ্যাঁকা দেয়া হবে। একটু লাগবে, তবে ওষুধ খাইয়ে দেয়া হবে। একটু পরেই ঠিক হয়ে যাবে।
ছেলেমেয়ে কষ্ট পাক এমন কিছু তিনি কিছুতেই করতে চান না।

লোহার মাথায় ক্রস চিহ্নটা আগুনে লাল হয়ে আছে। আরমান খান, আঞ্জু, ঝুমু, আয়ান হাটু গেড়ে বসে আছেন। ওদের সবার বুকের দিকটা একটু অনাবৃত, ওখানে ক্রশ চিহ্ন আকা হবে। যা ওদের আলাদা করবে, ওরা ঈশ্বরের পূত্রের অনুসারী।
ওদের ঠিক সামনে খুটিতে যিশুখ্রিষ্ট, গেটের সোনালি লাঠিতে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা যিশু আর এখানকার যিশুর মধ্যে অনেক তফাৎ। উনার মুখ হাসিহাসি আর এখানকার যিশুর মুখ কষ্ট-ব্যথায় বিষাদগ্রস্ত। তবে যিশু আর হাটুগেড়ে বসা চারজনের মধ্যে অনেক মিল, এরা সবাই মাথা নত করে আছে! যিশুর তারকাটা গাথা হাত,পা,বুক থেকে রক্ত ঝরছে;এদের চোখ বেয়ে পানি পরছে। দুটির স্বাদই লোনা!

ঝুমু কিছু বলছে না, সবাই চুপ।তবে কথা বলে যাচ্ছে কেবল আয়ান। ওর কোন কথার উত্তর আরমান খান দিচ্ছে না। আয়ান বকবক করেই যাচ্ছে, সব অর্থহীন বকবক!
"আব্বা, আমরা কি খ্রিস্টান হইমু? তুমি এত টেকার লেইগা খ্রিস্টান অইয়া যাইতাছ? তুমিইতো কও আল্লাহ ভালা মানুষরে দুঃখ,কষ্ট, অভাব দিয়া পরিক্ষা করে। যাগর যত কষ্ট মরার পরে তত তড়াতড়ি বেহেশত! মইরা আল্লারে গিয়া কি কইবা? আল্লাহ যদি চাইতো, তোমারে হেয় নিজেই খ্রিস্টান বানাইতো। হেয় তোমারে খ্রিস্টান বানায় নাই, তুমি খ্রিস্টান অইতাছ কেন?"
ছেলের শেষ কথাটা আরমান খানের মনে দাগ কাটল। উনি সবাইকে নিয়ে উঠে দাঁড়ালেন!

যখন আকাশে ঝকঝকে রোদ, দিন সুন্দর; তখন সাহস দেখাতে সবাই পারে। ঘোর কাল বৈশাখীতে সবাই সাহস দেখাতে পারে?
না, কলিজা লাগে।
অভাবগ্রস্থ, সহায়হীন, বংশ মর্যাদায় অতি গর্বিত ছোটখাটো মানুষ আরমান খানের পুরো শরীরটাই কলিজা।
তিনি তার পরিবার নিয়ে বিবস্ত্র অবস্থায় রাস্তায় বেড়িয়ে এলেন! আর পেছনে ফিরেও তাকালেন না। তাকালে দেখতে দেখতে পেতেন, পেছনে লাঠিতে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা ঈসা(আঃ) হাসছেন!
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:০৩
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×