
তবে যারা আমাদের উপস্থিতে ধুপান করে তাদের কে আমি-প্রাথমিক অবস্থায় বলি যে, কেন ধুনপান কর? কি লাভ তাতে? তবে অনেকেই উত্তর দেয়-এ ভাবে যে বন্ধু-বান্ধব, সহ-কর্মীদের সাথে চলতে গেলে ধুমপান করতে হয়, নয়তো লজ্জায় পরতে হয়! তখন আপিন বলতে পারেন যে-কই আমারা তো অনেক বন্ধু-বান্ধব, সহ-কর্মীদের সাথে চলি, কই আমাদের তো এই ধারনে সমস্যা হয় না। যদি আপনি তাকে বুঝাতে পারনে যে ভাই আমি ধুমপান করিনা, তখন সে আপনাকে যোর করেব না। এই অবস্থায় আপিন আপনার সহ-পাটিদের বুঝাতে পারেন যে, ভাই ধুমপান করা ভাল লক্ষন নয়, ধুমপান ছেড়ে দেওয়াই ভাল । অন্য দিকে আমাদের দেশে ধুমপান বিরোধী আইন থাকলেও সেটা কতটুকু কার্যকর তা আমরা কম-বেশি সাবাই জানি। অতত্রব, নিজেকে বা নিজেদেরকে না বদলালে- আমি বা আপনি- মরণ বেদী ক্যান্সার কিংবা তার চাইতে মারাত্বক রোগ থেকে রেহাই পাবনা। তাই বলব নেশা কে ঘৃণা কর, নেশাকারীকে নয়। কারণ যারা নেশা ঘরে বন্দী আমাদের সমাজের মানুষ, বাবা, ভাই কিংবা সহপাটি-আমরা তাদের কে একটু বুঝিয়ে বলি এবং নেশার হাত থেকে নিজেকে-নিজেদের কে বাঁচাই।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে নভেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৫৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


