নন্দ ছিলো নামটি তার, হাসি-খুশি ছেলে
বিদ্যা আবার খুব পড়ুয়া, শান্ত মনের মেয়ে।
নন্দ যখন বিকেল বেলা খেলতে যেতো মাঠে
বিদ্যা তখন অংক খাতা মনোযোগে ঘাঁটে।
তাদের সাথে ছিলনা মিল কিংবা জানা-শোনা
এমন অনেক দিন গিয়েছে যায়না হাতে গোণা।
কোন এক সকাল বেলা পড়তে গেছে যখন
বাতাস এসে ছিনিয়ে নিলো লিখা পড়ার বসন।
তার পিছনে ছুটে ছুটে বিদ্যা পেল দেখা,
পুকুর ঘাটে পা দুলিয়ে নন্দ হাসে একা।
ওরে ও আনন্দ রে হাসিস কেন বোকা?
এই বয়সে নেই কি তোর কোনো লেখা-জোকা?
বিদ্যার সেই কথা শুনে নন্দ পড়তে শিখে
নন্দ থেকে আনন্দ টাও বিদ্যা নিলো দেখে।
আলোর রাশির মধ্যে হলো দুজনের’ই বিয়ে
জানো!! এখন তাদের আছে শতেক ছেলে-মেয়ে।
বাড়ির নাম জানো নাকি? নামটি বিদ্যানন্দ...
পড়ে, খেলে, শিখে সবাই জীবন যেন ছন্দ।।
(বিদ্যানন্দ নামক একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানকে উদ্দ্যেশ্য করে লিখা)
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৭