somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নীরার জন্য ভালবাসা

২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১।
নীরার সাথে প্রথম পরিচয়ের দিনটা আমার ঠিক মনে নেই। তখন মাত্র কৈশোরের শেষভাগ। কলেজের শেষের দিকে। এইচএসসি এর পরই আমাদের মেলামেশা বাড়তে লাগল। আস্তে আস্তে আমরা প্রণয়ের দিকে এগুতে লাগলাম। নতুন প্রেম; তখন দুজনের চোখে মুখে কত স্বপ্ন। আমরা দুজনেই নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। নীরার অবস্থাটা অনেক খারাপ ছিল। ওদের পরিবারে নানা অশান্তি। অভাবের সংসার। নীরার মা বেঁচে নেই। ওর বাবা ছোট্ট একটা চাকরি করে অনেক কষ্টে সংসার চালাতেন। নীরা সংসারের বড় মেয়ে। ছোট একটা ভাই, একটা বোন। সংসারে বাবাকে সাহায্য করার জন্য নীরাকেকয়েকটা টিউশনি করতে হয়। সাথে সংসারের দেখাশোনা তো আছেই। মেয়েটার সাহস শক্তি দেখে অবাক হতাম। পরিবার নিয়ে কত চিন্তা!! ভাইটার কি হবে, বোনটার কি হবে। ওর কতোই না চিন্তা-ভাবনা। তবে একটা জিনিস বুঝতাম। আমাকে ও একটা বড় অবলম্বন মনে করে। ওর সমস্ত দুশ্চিন্তা শেষে সুখস্বপ্নটা শুরু হয় আমাকে নিয়ে। তখন মাত্র বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু করেছি। চোখে রঙিন স্বপ্ন। দুইজনে মিলে কত স্বপ্ন দেখতাম!! আমরা আমাদের অভাবের সময়টা দূর করে দিব। ছোট একটা ঘর বাঁধব। সেখানে আমরা টোনাটুনি সংসার করব। মাঝে মাঝে রিকশায় একসাথে ঘুরতাম। ও সব সময়েই চাইত রিকশার হুড উঠিয়ে রাখতে; ওর নাকি লজ্জা লাগত। কে না কে দেখে ফেলবে। আমার ছিল উল্টোটা। আমি হুড ফেলে দিয়ে সবাইকে দেখাতে চাইতাম যে এই অসাধারণ মেয়েটিকে আমার পাশে পেয়েছি। তবে হুড উঠিয়ে দিলেও খুব খারাপ হতো না। আমি অনেক ঘনিষ্ঠ হতে পারতাম। সেই ঘনিষ্ঠতার মধ্যে কিছু অন্যায় আবদারও করতাম। কিন্তু আমাকে সে কখনোই প্রশ্রয় দিতো না। তারপরও আমরা চুটিয়ে প্রেম করতাম। মাঝে মাঝে মনে হতো একবার এই অসাধারণ মেয়েটিকে আমার জীবনসঙ্গিনী করি তারপর তার সব ব্যাথা ভুলিয়ে দিব। আমার টিউশনির জমানো টাকা ওর পরের জন্মদিনে ওকে একটা আংটি পরিয়ে দিয়েছিলাম। বলেছিলাম ভালবাসার স্মারক। স্মারক হিসেবে সেদিনই প্রথম ওর গালে আমার অধরের চিহ্ন এঁকে দিয়েছিলাম। আমার অধর আরো এগুতে চাচ্ছিলো। কিন্তু ওর কাছে প্রশ্রয় পাইনি কখনোই। ও আমাকে মাঝে মাঝে বলতো, “তুমি আমাকে ছেড়ে যাবে নাতো?” আমি খুব তাড়াতাড়ি বলতাম, “দূর পাগলী, এগুলা কেন বলো?” ও বলতো, “না আমার মাঝে মাঝে খুব ভয় হয়। দেখো তুমিই কিন্তু আমার চলার একমাত্র অনুপ্রেরণা। বাবা আমার উপর ভরসা করেন। নিজের পড়াশোনা, সংসার, ছোট ভাই-বোনদের দেখাশোনা সব চাপে আমি প্রায়ই কিন্তু শক্তি হারিয়ে ফেলি। তখন আমি তোমার কথা মনে করি। তোমাকে ফোন করি। আমার মনে হয় যে, অন্তত আমার তো একজন আছে যে আমাকে দেখে রাখবে। আমি আমাদের ভবিষ্যতের কথা মনে করি। তুমি চলে গেলে কিন্তু আমি শূণ্য হয়ে যাব”। আমি বলতাম, “এসব উলটাপালটা চিন্তা করে না”। ওকে অভয় দেয়ার জন্য আমি আরো কাছে আসতাম। ও যেন আমার বুকে মাথা রেখে নির্ভরতা খুঁজে পেত।

তারপরও ভালোই চলছিলো। সমস্যাটা বাঁধলো হঠাৎ করে নীরার বাবার মৃত্যুর পর। নীরারা পড়ল অকুল পাথারে। নীরার মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পরার অবস্থা। সব দায়িত্ব ওর কাঁধে। মনে হচ্ছিলো ওকে বিয়ে করে ফেলি। কিন্তু তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাত্র ৩য় বর্ষের ছাত্র আমি। নিজের পরিবারের অবস্থাও বিয়ে করার মতো না। আর নীরা?? ওর আগের বাসাটা ছেড়ে দিতে হলো। ছোট একটা ভাই-বোন নিয়ে কি করবে কিছুই বুঝতে পারছিলো না। আর আমাদের সমাজে শুধু একটা মেয়েকে কেউ একটা রুম ভাড়াও দেয় না। ওর স্থান হলো সমাজের অনেক নিচুতে। অনেক কষ্টে একটা রুম ভাড়া করল।

নীরার সাথে আমার যোগাযোগ অনেক কমে গেল। ও ক্লাস করা ছেড়ে দিলো। চাকরী আর কয়েকটা টিউশনি করে। আমাকে বলতো, “বিয়ের পরে আমি পড়াশোনা করব”। সপ্তাহে আমরা একবার মাত্র দুই-তিন ঘন্টার জন্য দেখা করি। আমি চেষ্টা করি এই তিন ঘন্টায় ওকে সব চিন্তা থেকে দূরে রাখার চেষ্টা করি। ও আমাকে বলে, এই তিন ঘন্টায় নাকি ও নিজেকে রিচার্জ় করে। পুরো সপ্তাহের প্রেরণা পায়। আমি বুঝি না আমি কিভাবে ওর প্রেরণা হতে পারি।

কিছুদিন ধরেই নীরা আমাকে বলছিলো যে, ওদের বাসার পাশে নতুন একটি পাঁচতলা বাড়ি উঠছে। সবসময় খালি। এলাকার বাড়িওয়ালার ছেলেরা নাকি সব সময় ওখানে দাঁড়িয়ে আড্ডা দেয়। মাঝে মাঝে নাকি নীরাকে বিরক্ত করে। নীরা একবার প্রতিবাদ করতে গিয়েছিল। বাড়িওয়ালাকে বলতে গিয়েছিল। কোন লাভ হয়নি। আমি একবার নীরার বাসায় গিয়েছিলাম। পরিণাম হলো ভয়াবহ। এমনিতেই একা মেয়ে থাকে; তার উপর একটি ছেলে এসে সেই বাসায় ঘুরে গেল। যে বাড়িওয়ালার ছেলের বিরুদ্ধে নীরা প্রতিবাদ করেছিল সেও বাগে পেয়ে বসল, “তুমি আমাদের ছেলেদের বিরূদ্ধে অভিযোগ করবে। আর ঘরের মধ্যেই ব্যবসা করবে। সেটাতো চলবে না। তোমাকে সময় দিচ্ছি। এই মাস শেষে বাসা ছেড়ে দিবা”।

রাতে নীরা আমাকে ফোনে বলছিলো আর কাঁদছিলো। এখন আবার কোথায় যাবে কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলো না। মাসের আর কয়েকদিনই বাকি। পরের দুইদিন আমরা সারা শহর ঘুরলাম একটা ছোট রুম খোঁজার জন্য। রিক্সা করে ওকে রাতে বাসায় নামিয়ে দিতে আসছিলাম। না, এবার রিক্সায় রোমান্সের কোন স্থান ছিল না। বরং বাস্তবতার কাঠিন্যে জর্জরিত হওয়ার আশংকা ছিল। ও কাঁদছিলো। আমি ওকে সান্তনা দিচ্ছিলাম। আমি বলছিলাম, “আর ২-৩ বছর অপেক্ষা কর। আমি পাশ করে একটু দাঁড়াতে পারলেই তোমাকে বিয়ে করে ফেলব”। তখন ওর চোখে মুখে হঠাৎ আলোর ঝলকানি দেখতে পাই। ও বলল, “আমি সেই আশাতেই তো আছি। তুমি যদি না থাকতে তাহলে আমি কিছুই করতে পারতাম না। আমার প্রবল দুঃসময়ে আমি তোমার কথা মনে করি, তোমাকে ভাবার চেষ্টা করি। মনে হয় খুব তাড়াতাড়ি আমাদের দুঃসময় কাটবে”। আমি খুব অবাক হয়ে এর রহস্য খোঁজার চেষ্টা করতাম। আমি এমন কি করেছি যে মেয়েটা আমাকে এমনভাবে ভালোবাসে? আমার মধ্যে অনুপ্রেরণা পায়? জীবনযুদ্ধে সংগ্রামরত কঠিন বাঙালি এই মেয়েটার মধ্যে এত কোমলতা কোথা থেকে আসে? খুব অবাক হতাম। যাই হোক, বাসার কাছাকাছি এসে রিক্সা থেকে নামিয়ে দিলাম। বাসা পর্যন্ত যাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে ভাবলাম। কিন্তু কি ভয়ানক বিপজ্জনক কাজটি যে করলাম তা যদি বুঝতাম!!

বাসায় ফিরে ওকে ফোন করছি। ফোন ধরছে না। কতোবার যে ফোন করলাম ফোন ধরছেই না। নিজের মধ্যে বিপদের আশংকা পেয়ে বসল। সকালে ওদের বাসায় গেলাম। মনে হয় অবচেতন মনে একটা বিপদের আশংকা ছিল বলেই যাওয়া।বাসার মধ্যে যেন কেমন একটা গুমোট ভাব। আমাকে দেখেই নীরা ছূটে এল আমার কাছে। আমাকে ধরে ডুকরে কাঁদতে লাগলো। কি হয়েছে বুঝতে পারছি না। ওকে শক্ত করে ধরে আছি। মনে হচ্ছে কাল রাতে নীরা আর আজকের সকালের নীরার মধ্যে অনেক তফাৎ। এক রাতের মধ্যে যেন রাজ্যের ক্লান্তি ভর করেছে নীরার চোখে মুখে। যখন ঘটনা জানতে পারলাম নিজের প্রতি খেয়াল করেছিলাম। আমি অনুভব করছিলাম যে আমি ওকে আর শক্ত করে ধরে নেই। আমার হাত আলগা হয়ে গিয়েছে। কিন্তু সেই পরিবর্তন অনুভব করার চেতনা ওর মধ্যে ছিল না। আসার সময় নীরাদের বাড়ির পাশের নির্মাণাধীন পাঁচতলা বাড়িটির দিকে তাকালাম। কয়েকজন মিস্ত্রীর ঠকঠাক শব্দ শুনা যাচ্ছে। বড় সুনসান এই বাড়িটি। বাড়িটিকে দেখে কাল রাতের কোন চিহ্নই চোখে পড়ছে না। নিচে ছেলেদের সেই দলটাও দাঁড়িয়ে নেই। মিস্ত্রীদের একটা ধন্যবাদ দিতে ইচ্ছা করছে। কিছু ভাল মানুষ তো এখনও পৃথিবীতে আছে। তারা যদি স্বউদ্যোগে নীরাকে বাসায় পৌঁছে না দিত তাহলে? একতা রিক্সা ডাকি, রিক্সায় উঠে বসি। রিক্সাওয়ালা এই এলাকার। আমি রিক্সায় উঠতেই গল্প শুরু করল, “আমাগো এলাকার ওই মাইয়াটারে তো শেষ কইরা দিসে”। কি সর্বনাশ!! ঘটনা এর মধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে। আমি কাল রাতের কথা ভাবতে লাগলাম। নীরা একা আসছিলো অন্ধকারে। হঠাৎ একটি যুবক দল নীরাকে ঘিরে ধরল। ওই নির্জন বাড়িটার কোন এক রুমে ঢুকে পড়ল ওকে নিয়ে। না, নীরার চিৎকার কেউই শুনেনি। শোনার কথাও না। ওই শয়তানগুলোকে পেলে টুঁটি চেপে ধরতাম। সকালে অজ্ঞান অবস্থায় নির্মাণকর্মীরা তাকে উদ্ধার করে। কিন্তু তারাই কথা ছড়িয়ে দিয়েছে?? এই রিক্সাওয়ালাও জানে?? আমার নিজের মধ্যকার পশুটাও জানান দিচ্ছে।

সবাই জেনে গিয়েছে!! সমাজ জানে!! নীরাকে নিয়ে আমি এখন কি করব?? সারাদিন ভাবলাম। একটা সিদ্ধান্ত নিলাম। কঠিন এবং চরম সিদ্ধান্ত।

নীরাকে অসম্ভব সমস্যায় পড়তে হল। সমস্যা আসলো নানাদিক থেকে। নীরা যেই টিউশনিগুলো করত সেগুলো ছুটে গেল। একজন স্বীকৃত নির্যাতিতা নারীর কাছে কোন অভিভাবক সন্তান পড়াতে চায় না। নীরার চাকরিটাও ছুটে গেল। দুই ভাই-বোন নিয়ে নীরা একদম রাস্তায় পড়ল। নীরা মামলা লড়তে গেল। সঙ্গী আমি ছিলাম। একজন নির্যাতিতা নারীর ছেলেবন্ধু তাকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসছে সেটাও সমাজ ভালোভাবে নেয় না। আর নীরার পেছনে কেউ নেই। অথচ যাদের বিরূদ্ধে অভিযোগ তারা সমাজের উপরের স্তরের মানুষ। অনেক টাকা, ক্ষমতা। নীরা এই মামলায় জয় কিভাবে পাবে? এদিকে কালই মাসের শেষদিন। নীরাকে বাড়ি ছাড়তে হবে। নীরা হঠাৎ করে আমাকে বলল, “চলো, আজকেই বিয়ে করে ফেলি। পরে যা হবার হবে। কিন্তু বিয়ে করলে অন্তত তোমাকে আমার সঙ্গী দেখাতে পারব। এই মুহূর্তে তোমার মত অবলম্বন আমার খুব দরকার”। আমি কি আর তা বুঝছিলাম না?? কিন্তু আমার মধ্যে যে তখন পশু ভর করেছে। নিজে শক্ত করলাম। ওকে আমার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেবার সময় এসেছে। “তা আর হয় না নীরা। আমি বন্ধু হিসেবে সারাজীবন তোমার পাশে থাকতে পারি। কিন্তু তোমাকে বিয়ে করা আর সম্ভব না”। মনে আছে নীরা আমার দিকে অবাক নয়নে তাকিয়ে ছিল। সে ছিল বিস্ময় আর বেদনার এক অপলক দৃষ্টি। কিন্তু আমাকে তখন যেন নিষ্ঠুরতায় পেয়ে বসেছে। “দেখো আমি কখনোই তোমার সঙ্গ উপভোগ করতে পারবো না। যখনই তোমার শরীরটাকে ছুঁতে যাবো, তখনই আমার ওই রাতের কথা মনে হবে। আমি আর আগাতে পারব না। তাছাড়া এটা সবাই জানে। আমার পরিবার কি বলবে? তারা মেনে নেবে না। এ অবস্থায় তোমাকে বিয়ে করা সম্ভব না”। নীরা সেই নিষ্ঠুরতার কোন প্রতিবাদ করেনি। নতমস্তকে সেখান থেকে চলে গিয়েছিলো। যখন চলে যাচ্ছিলো তখন নীরাকে আমি পেছন থেকে ডাক দেইনি। পরেরদিন ওর বাসায় গিয়ে ওকে খুঁজে পাইনি। পুরা বাসা খালি। কোথায় গেছে কেউ জানে না। ফোনে পাইনি। অনেক খুঁজেছি কিন্তু নীরা কোথাও নেই। নীরা পুরোপুরি হারিয়ে গেল আমার জীবন থেকে।

২.
আজ অফিস থেকে একটা এনজিও এর কাজে গিয়েছিলাম। এখন সেটার উপর একটা প্রতিবেদন লিখতে হবে। রাত জেগে কাজ করতে হবে ভেবে আমার স্ত্রী টেবিলে আমার জন্য চা আর কিছু স্ন্যাকস দিয়ে গিয়েছে। মনটা প্রচণ্ড রকম বিক্ষিপ্ত হয়ে আছে। কিছুতেই মন বসাতে পারছি না। চেয়ার টেবিলে বসে বিছানায় আমি আমার ঘুমন্ত স্ত্রীর দিকে তাকাই। মন কিছুতেই বসছে না। আমি প্রতিবেদন লেখা শুরু করি, “আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টানো দরকার। ব্যাক্তি পর্যায় থেকে শুরু করতে হবে। আমাদের একটু সচেতনতা আর মানসিক উন্নতি এদের জীবন পাল্টে দিতে পারে”। আমি লিখতে থাকি আর আমার চোখে ভেসে উঠে আজ পতিতা পুনর্বাসন কেন্দ্রে মানসিক বিকারগ্রস্ত নীরার পবিত্র মুখখানা।


.।.।.।.।.।।।

অনেকদিন ধরেই এই প্লটটা মাথায় ঘুরছে। এই এক প্লটের উপর আমার মাথায় প্রায় ১০টা গল্প আছে। কোনটা লিখব বুঝতে পারছিলাম না। শেষ পর্যন্ত এটাকে ভাল মনে হল।

আর গল্পটার নাম পছন্দ হচ্ছে না। কেউ একটা ভাল নাম দিতে পারলে কৃতজ্ঞ থাকব।
.।.।.।.।.।।

আরো গল্প

প্রতীক্ষার ভালোবাসা --- গল্পের প্রথমটুকু জীবন কথা। পরের পুরোটাই কল্পকথা।
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে নভেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৫৯
৩৯টি মন্তব্য ৩৭টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×