স্বাগতিক দল: পিকেটার(আগে থেকে স্টেডিয়াম দখলে রাখার চেষ্টা করবে)
সফরকারীদল: পুলিশ(স্বাগতিক দলের সাথে দেখা করতে এসে দূর্কেট খেলার প্রস্তাব দেবে)
দূর্কেট খেলার নিয়মকানুন
১. বলিং মেশিন ব্যাবহার করা যাবে কিন্তু জলিং মেশিন(জল কামান) ব্যাবহার করা যাবে না
২. যেকোন পরিস্থতিতে স্বাগতিকদল উসাইন বোল্টকে অনুসরণ করিতে প্রস্তুত থাকিবে
৩. সকল খেলোয়াড়কে বাবা,চাচা,মামাদের নিকট হতে হেলমেট সংগ্রহ করে রাখতে হবে
৪. নো বল হৈতে পারে, কিন্তু কোন ফ্রী হিট নাই
৫. পাওয়ারপ্লে: সকাল দশটা থেকে বিকাল তিনটা
৬. আউট হৈলে প্যাভিলিয়নে(হাসপাতাল/জেল) যাওয়া ছাড়া উপায় নাই
৭. কোন রিভিউ নেই, উপস্থিত অ্যাম্পায়ারের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত(অ্যাম্পায়ার স্বাগতিক দলের বংশীয় প্রেফারেবল)
৮. আনলিমিটেড প্লেয়ার(অবশ্যই স্বাগতিক দলের)
৯. থার্ড অ্যাম্পায়ারের পাত্তা নেই, প্রধান অ্যাম্পায়ারের সিদ্ধান্তই সব
১০. বোলারের জন্য কোন ওভার লিমিটেশন নাই, যতক্ষণ ইচ্ছা
১১. ব্যাটসম্যানের স্ট্রাইকরেট সবসময় ১০০ এর উপরে থাকতে হবে, বোলারের ভাল না লাগলে ব্যাটসম্যানকে কথা ও কাজে আক্রমণ করতে পারবে,
প্রয়োজনে নিজের দলের এক্স্ট্রা প্লেয়ারদের নিয়ে আসবে
১২. পরেরদিন ব্যাটসম্যান বোলারের ঘরের সামনে দিয়ে গেলে বোলার তার পা নিজের মনে করে কেটে রেখে দিতে পারবে
১৩. সফরকারীদল বাংলাদেশী কালচার অনুসরণ করে লুঙ্গি পরে খেলবে(কালচার অনুসরণ না করলে সমস্যা নেই, তবে সেক্ষেত্রে অন্যকোন কালচারও অনুসরণ করা যাবে না)
ম্যাচ ফিক্সিং: কাদুনে গ্যাস ব্যাবহার করা, স্ট্যাম্প নিয়ে তেড়ে আসা(লাঠিচার্জ)
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের শাস্তি: পরবর্তী পাচটি হরতাল থেকে বহিষ্কার। ফিক্সিং হচ্ছে কিনা তার জন্য কেবল সফরকারী দলের দিকেই লক্ষ রাখা হবে।
ম্যাচ পরিচালনা কমিটি
বিশ্লেষক: সাংবাদিক
বিশেষ অতিথি: প্রধানমন্ত্রী
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুন, ২০১১ সকাল ৯:৫০