somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আমার গল্পভাবনা

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ক.
আমার কাছে আমার সাহিত্যভাবনা আর গল্পভাবনা আলাদা কিছু না। আমার গল্পে আমার সামগ্রিক সাহিত্যভাবনারই প্রতিফলন ঘটে। আমাকে আমার গল্পভাবনার কথা বলতে হলে, সেটি সাহিত্যভাবনা দিয়েই শুরু করতে হবে। আমি হয়ত খুব চিহ্নিত করে কিছু বলতে পারবো না। তবে আমি আমার শিকড়ের কাছে ফিরে গিয়ে, আমার সাহিত্য-ঐতিহ্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে কিছু একটা ইঙ্গিতপূর্ণ করে তুলতে পারব-- এইটুকু বিশ্বাস রেখে শুরু করছি।

আমি লিখতে শুরু করেছি লেখক হওয়ার মোহ থেকে নয়। সে সুযোগ আমার ছিল না। কারণ লেখালেখি সংস্কৃতির একেবারে বাইরের মানুষ আমি। এমন একটা গ্রামীণ পরিমণ্ডলে বেড়ে উঠেছি যেখানে সাহিত্য সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা ছিল না। যতটুকু ছিল তাও নেতিবাচক। স্কুলে বাংলার শিক্ষকরা গদ্য-পদ্য পড়াতেন, যেমন করে অঙ্ক করাতেন অংকের মাস্টার। অংকটি কে লিখলো বা কিভাবে আসলো তা নিয়ে যেমন আমাদের জিজ্ঞাসা ছিল না, তেমনি গদ্যখানা বা পদ্যখানা কে লিখলেন বা কিভাবে লেখা হল তাও ছিল আমাদের আগ্রহের বাইরে। হ্যাঁ, একটা নাম থাকতো বটে; কিন্তু সেটি আমরা পৃষ্ঠার নম্বর পড়ার মতো করে দেখে যেতাম। তবে একবার কয়েকদিনের জন্য এই নামগুলো আলাদা করে আলোড়ন তুলেছিল। আমাদের নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত মৌলানা জুম্মার খুতবায় বললেন, মুসলমান দেশে হিঁদুদের লেখা পড়ানো হয়! সব ভারতের দালালদের চক্রান্ত। আমাদের ঐ লেখাগুলো গুরুত্বহীনভাবে পড়তে বললেন। আর পড়ার সময় ঘন ঘন ‘নাউজুবিল্লাহ’ উচ্চারণ করার পরামর্শ দিলেন। আমি বা আমরা সেদিন বাসায় ফিরে বইয়ে লাল কালি দিয়ে হিন্দু লেখকদের আলাদা করেছিলাম; আর বিড় বিড় করে বলেছিলাম, তোমরা হলে কি-যে লাল পিঁপড়েদের জাত! এখানে বলে রাখি, কালো পিঁপড়ে আমাদের কামড় দিত না বলে, তাদের আমরা মুসলমান পিঁপড়ে বলে মনে করতাম। এবং আমাদের বিশ্বাস ছিল ভারতে কালো পিঁপড়েরা কামড়ায়, তবে লাল পিঁপড়েরা সেখানে স্বজাতিদের কামড়ায় না।
আমরা ছিলাম বারো ভাই-বোন। আমি এগারতম। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের পরিবার বেশ সচ্ছল ছিল, যে কারণে আমাদের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বেড়ে ওঠাতে কোনো সমস্যা হয়নি। কিন্তু সমস্যা ছিল অন্যখানে। সেই সমস্যাটা একান্তই আমার। কারণে অকারণে সবকিছু নিয়ে ভাবতাম আমি। পরিবারে আমার মাকে দেখতাম পোষা প্রাণীর মতো কাজ করে যেতে। ঘরের আসবাব থেকে শুরু করে পশুপাখি, গাছপালা সকলের প্রতি মায়ের ছিল ভীষণ সৌহার্দপূর্ণ মানবিক সম্পর্ক। কিন্তু বাড়ির কুকুরটি ছাড়া মায়ের প্রতি বাড়ির আর কারো কোনো অনুভূতি কিংবা দায়িত্ববোধ ছিল বলে মনে হয়নি। [মা মারা যাওয়ার কয়েকদিন পর কুকুরটির মারা গেল!] আমি প্রশ্ন করেছি-- কেন? উত্তর পাইনি। মা প্রায়ই ঘরের কপাট আটকে বসে থাকতেন। বিড়াল-কান্না কেঁদে কুরআন শরিফ পড়তেন, অনেক রাত অবধি। কেন এভাবে কাঁদতেন, কেন এভাবে দরজা আটকে বসে থাকতেন, তার কোনো উত্তর আমি পাইনি। মা যেদিন মারা গেলেন, তার কয়েকদিন আগে আমাদের ছোট দু’ভায়ের হাত ধরে বলেছিলেন, তোদের বাবা আবার বিয়ে করতে চাইবেন। বাধা দিসনি। মা চলে গেলেন। আমরা কথা দিয়েছিলাম, বাধা দিইনি। কিন্তু প্রশ্ন করেছি, কেন? উত্তর পাইনি।
গ্রামে একঘর হিন্দু ছিল--কামার। ওরা একদিন অকারণেই উঠে গেল! আমরা যারা হিন্দু দেখবো বলে ওদের বাড়ির পাশে ভিড় করতাম, তারা একদিন সকালে ওদের ভিটেমাটি খালি খাঁ খাঁ করতে দেখে মন খারাপ করে চলে এলাম। ওরা চলে গেল কেনো? কেনো আমরা ওদের দেখতে যেতাম?-- এর কোনো উত্তর আমি পাইনি।
আমাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করা হল। বাবা বললেন, অন্তত একটা ছেলে হাফেজ হোক। আমি মাদ্রাসায় যেতাম আর প্রশ্ন করতাম, কেন? কিন্তু উত্তর পাইনি। মাদ্রাসাটি একদিন অর্থাভাবে এবং ছাত্রাভাবে বন্ধ হয়ে গেল। আমাকে আবার সাধারণ স্কুলে ফেরত আনা হল। বাবার স্বপ্ন এবার, আমি ডাক্তার হবো। আমি প্রশ্ন করলাম, কেন? কোনো জবাব পেলাম না। এরকম শত শত কেনোর উত্তর খুঁজতে খুঁজতে একদিন হাতে পেলাম ‘গল্পগুচ্ছ’। ক্লাস সেভেন কি এইটে পড়ি তখন। সেই প্রথম ক্লাসের বাইরের কোনো বই হাতে নিলাম। পড়লাম। রাতদিন নষ্ট করে। কিছু বুঝলাম, অনেকটাই বুঝলাম না। কিন্তু শব্দগুলোর প্রেমে পড়ে গেলাম। কাউকে বলতে পারছিলাম না সে কথা। সবাইকে তখন অন্যগ্রহের মানুষ বলে মনে হচ্ছিলো। আমি কাউকে ঠিক ঠিক বুঝতে পারছিলাম না। একবার কিছু লিখবো বলে ঠিক করলাম। কিন্তু যখন মনে হল, আমার পরিবারে কোনোদিন কেউ কলম ধরেনি--আমার পিতামহ-প্রপিতারা অক্ষরহীন ছিলেন। তখন আর সাহসে কুলালো না। তবে পড়ার ব্যাপ্তিটা বেড়ে গেল। লাইব্রেরি থেকে চুরি করে কিংবা টাকা জমিয়ে কিনে দেশি বিদেশি আরো কয়েকজনের লেখা পড়লাম। এরইমধ্যে একদিন আবিষ্কার করলাম- আমি চলতে ফিরতে, নামাজে দাঁড়িয়ে কার সঙ্গে যেন কথা বলি! একতরফা না, সেও বলে। আমার অনেক প্রশ্নের উত্তর দেয়, আবার আমাকেও প্রশ্ন কওে বিচলিত কওে তোলে। তাকে একবার মনে হল, বাড়ির পেছনের বুড়ো আম গাছটি সে। একবার মনে হল, কোনো আদিম ছায়া। একবার তাকে আমি সত্যি সত্যি দেখলাম। আমাদের শান বাঁধানো পুকুরপাড়ের ওপর একটা পাকুড় গাছ ছিল; গাছটার নিচে বসে। কাঁধে ছেঁড়া থলে, পরনে কাদামাটি মাখা কয়েকশো বছর পুরনো পোশাক। মাকে বলে ওকে আমাদের বৈঠকখানায় বসালাম। মা কচু ঘণ্ট দিয়ে মাছ-ভাত দিল। মাছটা খেলো না। আমি পানি দিলাম গ্লাসে। ও ইশারা করলো থালে ঢেলে দিতে। থালে পানি নিয়ে কুকুরের মতো চেটে চেটে খেলো। আমার চোখের দিকে তাকিয়ে মনে হল লজ্জা পেল; মনে হল এভাবে সামনাসামনি দেখা হওয়াতে ও বিব্রত। ওর আদিম স্বভাব দেখে আমিও একটু বিব্রত হলাম। সন্ধ্যায় গ্রামে রটে গেল, ভারত থেকে স্পাই এসেছে। ভারত তখন আমাদের কাছে হিন্দু রাষ্ট্র। সবাই ওকে নানা কূটনৈতিক প্রশ্ন করলো। ও কোনো উত্তর না করায় কিংবা ওদের কথা বুঝছে না এমন ভাব করায়, সকলে তাদেও ধারণা ঠিক বলে ধরে নিলো। সিদ্ধান্ত নিলো ওর পোশাক খুলে দেখবে, কোনো গোপন নথি আছে কিনা। আমি কিছু করতে না পেরে মায়ের দ্বারস্থ হলাম। মায়ের কড়া আদেশ, সকাল পর্যন্ত ওর গায়ে কেউ হাত দেবে না। সকালে পাশের গাঁয়ে ক্যাম্পের পুলিশ ডেকে তাদেও হাতে তুলে দেয়া হবে। সবাই সকালের তামাশা দেখার আশায় ফিরে গেল।
ভোরে উঠে আমরা দেখলাম, ও নেই। বৈঠকখানা ফাঁকা পড়ে। গ্রামের লোকজন তল্লাসিতে বের হল। আশপাশের গায়ে খোঁজ পাঠালো। পেল না।
তুমি ওভাবে চলে গেলে যে? আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম। ও মুচকি হেসে বলেছিল, মায়ের আদেশ ফেলতে পারলাম না যে! তখনই ওর নাম পড়ালাম, প্রপিতা। প্রপিতা শব্দটা সদ্য শিখেছিলাম। এরপর প্রপিতার অনুরোধে লিখতে শুরু করলাম। আমাদের দু’জনের ভাবনাই আমি গুরুত্ব দিয়ে লিখলাম। সে-সব মাথামুণ্ডুহীন চিন্তাভাবনা। কখনো কখনো গালগল্প। তবে খুব সামান্যই লিখলাম। বেশিরভাগ গল্পই আমরা সুন্দও কওে বানিয়ে বাতাসে ভাসিয়ে দিতাম। এভাবেই আমার গল্প লেখার কিংবা গল্পভাবনার শুরু।
পরবর্তীতে যখন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যে পড়াশুনার পাশাপাশি লেখালেখিটা কিছুটা বুঝে ভেবেচিন্তে লেখার চেষ্টা করছি, ততদিনে সেই প্রপিতা আমার সঙ্গে মেলামেশা কমিয়ে দিয়েছেন। শহর তার ভালো লাগে না। প্রকৃতি ছাড়া সে থাকতেও পাওে না। আমি লিখতে থাকলাম আমার সেই ছেলেবেলার ‘কেন’গুলোকে জড় কওে নিয়ে আপন মনে।


খ.
আমি যখন লিখতে শুরু করি, দেখা যায় অধিকাংশ গল্পই লিখতে লিখতে বাকবদল কওে ভিন্ন একটা গল্প হয়ে দাঁড়িয়েছে। অর্থাৎ যে গল্পটা লিখবো বলে শুরু করেছি, শেষপর্যন্ত আর সেই গল্পটা লেখা হয়ে ওঠেনি। অনেকগুলো পথের মাঝখানে এসে আমি অন্য পথে চলে গেছি। এভাবেই না লিখতে পারা গল্পটার অতৃপ্তি আমাকে নতুন গল্পপথে চালনা করেছে।
সবসময় আমি গল্পটা জানি বলে লিখি না; অনেক ক্ষেত্রে গল্পটা জানতে চাই বলে লিখতে শুরু করি। পাঠক যেভাবে গল্পটা পড়তে পড়তে জানেন, আমি তেমন লিখতে লিখতে জানি। ন্যারেটিভের এই পদ্ধতিটা আমি আমার কৈশোরের সেই প্রপিতার কাছে পেয়েছি। আমরা দু’জনেই জানি না এমন অনেক গল্প নাড়াচাড়া করতে করতে শেষপর্যন্ত পূর্ণাঙ্গ একটা গল্প ফেঁদে ফেলতাম। অনেক সময় গল্পের শেষটা জানতাম; তখন গল্পের মুড়ো ধরার জন্যে উল্টো পথে হাঁটা দিতাম। আবার কখনো মাঝটা জানতাম, তখন উভয় দিকেই আমাদের হাঁটতে হতো। ফলে গল্পের যে কোনো পয়েন্ট থেকে আমরা শুরু করতে পারতাম।
আমার গল্পভাবনার একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, আমি খুব কাছ থেকে জীবনকে অনুকরণ করতে চাই না। জীবনটা বুঝে নিয়ে দূর থেকে দেখাতে চাই। হারুকি মুরাকামির মতো আমিও বিশ্বাস করি, আমরা সবসময় একটা বানোয়াট বা আরোপিত (given) পরিস্থিতির মধ্যে বাস করছি, তাই আমার গল্পে সেই বানোয়াট জগতের কথায় নানাভাবে উঠে এসেছে। আমি সবসময় একটি ঘটনা যা বাস্তবে ঘটেছে সেটি না বলে কি কি ঘটতে পারতো সেই গল্পটা বলতে চেয়েছি। তাই গল্পগুলো সরাসরি বাস্তবতা-নির্ভর না থেকে সম্ভাবনা-নির্ভর হয়ে উঠেছে।
গল্পের বিষয়বস্তু নির্বাচনের ক্ষেত্রে আমি দুটো বিষয় মাথায় রাখি। এক. আমার বর্তমানের কাছে দায়বদ্ধতা। যে-কারণে আমার গল্পে বর্তমান সময়ের ত্রিমুখী শক্তি-- কর্পোরেট শক্তি, আমলাতন্ত্রের শক্তি এবং মিডিয়াশক্তি-- এই তিন শক্তির কাছে একজন ব্যক্তির যে অবস্থান, সেটি নানাভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। দুই. আমার ঐতিহ্যের কাছে দায়বদ্ধতা। যে কারণে আমার গল্পের অনেক চরিত্র ক্ষয়ে যাওয়া অতীতের জন্যে হাহাকার করে। নগরজীবনের বিস্তার এবং প্রযুক্তিবিপ্লবের কারণে আমাদের গ্রামীণজীবন বদলে গেছে। অর্থাৎ আমরা যে আদর্শ গ্রাম দেখে এসেছি সেটি এখন একমাত্র আমাদের স্মৃতিতে আছে। অন্যকোথাও নেই। আমি বাবাকে দেখেছি, গ্রামে দাদার তৈরি পুরানো বাড়িটা গুঁড়িয়ে নিজের হাতে গড়া পাকা বাড়িতে থাকতেন। স্থানচ্যুত তিনি হননি। তারপরও হোমসিকনেসে ভুগেছেন। এই হোমসিকনেসের বিষয়টি আমাকে অন্যভাবে তাড়িত করেছে। মাধ্যমিকে উঠে আমি যখন গ্রাম ছেড়ে জেলা শহর মেহেরপুরে আসলাম, তখন প্রতিটা মুহূর্তে শহরটিকে আমার নিজের করার জন্য সংগ্রাম করতে হয়েছে। এরপর উচ্চমাধ্যমিকে চলে এলাম কুষ্টিয়া শহরে, এই শহরে আমি আগন্তুক হিসেবেই পরিচিতি পেলাম। উচ্চশিক্ষার জন্যে চলে গেলাম রাজশাহী। এখানে (উত্তরবঙ্গে) আমার পরিচয় আমি দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। ততদিনে মেহেরপুর শহরটি আমার কাছে অপরিচিত হয়ে উঠেছে। গ্রামকে হারিয়ে আগেই। বাবা-মা গত হয়েছেন; সেখানে ক্ষতচিহ্ন হয়ে পড়ে আছে মৃতপ্রায় ভবনটি। এখন কর্মসূত্রে ঢাকায় আছি, আমার সন্তানের জন্ম হয়েছে এখানে। ও যখন আমাকে নীরব চাহনি দিয়ে প্রশ্ন ছুঁড়ে মারে-- আমি বা আমরা কোথাকার, বাবা? আমি একটা নীরব সিদ্ধান্তে আসি- Dhaka will never be the city of our own; and Meherpur is no more…!
আমরা গল্পভাবনা শেষ ও চূড়ান্ত বলে তো কিছু নেই। তাই হঠাতই ইতি টানছি। স্মরণ করছি এল পি হার্টলির উপন্যাস ‘দ্য গো-বিটুইন’র সেই বিখ্যাত প্রথম লাইন, যেটি থেকে আমি আমার বর্তমান গ্রন্থটির নামকরণ করেছি-- ‘দ্য পাস্ট ইজ অ্যা ফরেইন কান্ট্রি, দে ডু থিংস ডিফারেন্টলি দেয়ার’।

গল্পগ্রন্থ, অতীত একটা ভিনদেশ থেকে।
প্রকাশক: বেহুলা বাংলা। স্টল নং: ৫৭৭।

সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬
২টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×