পিতার বিচার নয় এক তামাশা:
ঢাকা কোটের সাবজজ গোলাম রসুলের রায়ের কিয়দংশ যোগ করিলাম:এমন অনেক স্বাক্ষী(শফিউল্লাহ) আছেন যাহারা আসামীর সমতুললো। এমন অনেক আছেন (তোফায়েল,শফিউল্লাহ ও খোন্দকার) যাহাদের স্বাক্ষীও করা হয়নি|
-হাইকোটের বিচারপতি মুজিব হত্যাকান্ড বিচারের আপিলের রায়ঘোষনার সময় বলেন ওদের (তোফায়েল,শফিউল্লাহ ও খোন্দকার)'কে কেন আসামী করা হয় নাই।তাহাকে (শফিউল্লাহ)'কে স্বাক্ষী বানাইয়াছে?আজ তাই বিচারের পরিপুননো রায় দিতে পারিলামনা|
-এখন দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রীমকোট তত্কালীন সেনাপ্রধান শফিউল্লাহকে মিথ্যাবাদী ও কাপুরুষ বলে অভিহিত করেছেন!আসামী পক্ষের আইনজীবি বলিলেন,শফিউল্লাহ সাক্ষী দেন নাই তামাশা করিয়াছে।বাদী পক্ষের আইনজীবি বলিলেন,শফিউল্লাহ মিথ্যাবাদী,শফিউল্লাহ বংগবন্ধুর সকাল ৬টায় নাকি সাথে কথা বলিয়াছিল,অথচ তিনি(বংগবন্ধু) সকাল ৬টার আগেই মারা যান।
মুজিব হত্যাকান্ড বিচারের জননো তাহার মেয়েরা ও দল কতটুকু চায় তাহা জজ/বিচারপতিদের আক্ষেপেই বুঝা যায়, তাদের কুকীততি হাইকোটে ও পৌছে গেছে ,আমরা এখন সত্যি বুঝতে পাচিছ !এখন ঐ বিচারের এখন ঐ রায়ে কিছু অবাচিনের সাজা হবে,ইতিহাসের খাতায় ঐ রায় হবে এক তামাশা।আসল খুনীরা জয় বাংলা,জয় হাসিনা বলেই পার পেয়ে যাবে।আর শেখ সেলিমরা বলিতে থাকবে হাসিনা খুনীরা বসে আছে তোমার পাশে, হাসিনা বলিবে ও করা বংগবন্ধুর সৈনিক!!
তখন সেনাবাহিনীর প্রধান ছিলো শফিউল্লাহ্, বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খোন্দকার। রক্ষিবাহিনীর প্রধান ছিলো তোফায়েল তারা কি করেছিলো? শেখ মুজিব তাকে ফোন করে সাহায্য চেয়েছিল, ভীরু হারামজাদা এক কোম্পানি সৈন্য পর্যন্ত মুভ করানোর সাহস দেখাতে পারেনি, আত্মদান তো দুরের কথা।সেনাপ্রধান হিসাবে ১৯৭৫ এর ১৫ই আগস্ট ও তারপরে সফিউল্লার ভুমিকা কি ছিল? মুজিব হত্যায় তার ভূমিকা কি? এখন এরাই আবার মুজিব মুজিব বলে দরদী সাজছে! উনি সেনাপ্রধান হিসাবে ১৫ ই আগস্টে একটি সৈন্যও মুভ করাতে পারেননি, উনি ছিলেন অযোগ্য সেনাপ্রধান । একে ওকে দোষ দিয়ে সে দায় এড়াতে চেয়েছেন। মোশতাক গদীতে বসার সাথে ষাথেই তাকে গিয়ে সমর্থন জানিয়েছিলো। তাতে কি মনে হয়? তারাও কি জড়িত ছিলো?মুজিব হত্যার ব্যাপারে জানতে হলে তোফায়েল,শফিউল্লাহ ও খোন্দকার'কে রিমান্ডে নিলেই সব তথ্য বেরিয়ে আসবে! তারা মুজিব হত্যার জীবন্ত স্বাক্ষী (ও অংশগ্রহনকারী)!
সেদিন ওরা(আওয়ামীরা) মুজিবের লাশটার কোন দাফন কাপনের বেবসতা না করে ক্ষমতার ভাগাভাগিতে ব্যস্ত ছিল।সফিউললার ভাগে সেদিন রাসট্রদুতের পদ লোভনিয় ছিল।মুজিব মরলে ওরা(আওয়ামীরা)সবাই বলে ফেরাউনের কবল থেকে মুকতি পেলাম|আর এখন ফেরাউনের মেয়েদের ভয়াবহ পরিনতির দিন গুনছে ওরা(আওয়ামীরা)সবাই।
সেনাবাহিনীর প্রধান শফিউল্লাহ্, বিমানবাহিনী প্রধান এ কে খোন্দকার, রক্ষিবাহিনীর প্রধান তোফায়েলএর মুজিব হত্যার জননো হাসিনা ওদের কোন সাজা দিয়াছে কি ?আমি ত দেখিতেছি আজ ৩৫ বতসর ধরে শুধু জিয়াউর রহমান আর বিএনপির ঘাড়ে চাপিয়ে হাসিনা ওদের পাশে বসাইয়া রাজনীতি করিতেছে।হাসিনা ঐ জিয়াউর রহমানের মুনডুপাত করিতেছে যে জিয়াউর রহমান তাহাকে তার পরিবারকে পুন:বাসিত করিয়াছে।হাসিনা ওদের নিয়া নাচিতছে যাহারা তাহাকে তার পরিবারকে নিবাসিত করিয়াছে,তার পিতা মুজিবও তার পরীবারকে হ্ত্যা করেছে|
Salimc