নির্বাচনের মাত্র কদিন আগে সিপিডি-প্রথমআলো মতলবি তামাসা শুরু করেছে।
দশ বছরে ব্যাংকিং খাতে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা লোপাট।
এই টাকা কি হাসিনা লোপাট করেছে?
টাকা তো আত্নসাত হয়নি, কিছু ব্যাবসায়ী অনিয়ম করে ঋন নিয়ে ফেরত দিছে না।
জমিজমা- ঘড়-বাড়ি ফ্যাক্টরি গুদাম বন্দক দিয়েই তো ঋন গুলো নিয়েছে। মামলা চলছে। বিসমিল্লাগ্রুপ, বেসিক ব্যাঙ্কের, হলমার্ক, ডেষ্টিনি, মালিকরা এখনো জেলে আটক।
মামলা শেষ হলে জমিজমা- ব্যাঙ্কব্যালেন্স ঘড়-বাড়ি চালু ফ্যাক্টরি গুদাম বিক্রি করে ৭৫% টাকা উদ্ধার সম্ভব।
এসব দির্ঘ দশ বছরের হিসেব। পার ইয়ার ২ হাজার কোটি। আরো কম হওয়ার কথা এর ভেতর বাংলাদেশ ব্যঙ্কের রিজার্ভ হ্যাকিং ভিন্ন বিষয় হলে সেটাও ধরা হয়েছে।
সরকার উদ্ঘাটন করেছে বলেই তো সবাই জানতে পেরেছে। এরপর সরকার মামলাও করেছে, সম্পদ আটক করে জেলে পুরেছে।
সিপিডি নিজেরা কোন ইনভেষ্টিগেটিং করেনি। তার প্রথমেই বলেছে পত্রপত্রিকা মাধ্যমে এসব জেনেছে।
বাংলাদেশে বার্ষিক বাজেট মানে শুধু সরকারি খরচই ৫ লাখ কোটি টাকা।
বেসরকারি সেক্টরে ব্যাঙ্কিং লেনদেন ২০ লাখ কোটি বা আরো বেশী।
বিকাশের মত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বর্তমানে লেনদেন দৈনিক হাজার কোটি টাকার উপরে। (বছরে ৪লাখ কোটি)
২০০৭ এর ইত্তেফাকের প্রথম পাতা।
দশ বছরে ব্যাংকিং খাতে ৪০ ভুতে মিলে সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা খেলাপি, খুব একটা বেশী?
আগে এক যুবরাজ তো একাই মাত্র ৫ বছরে এর চেয়ে বেশী মারছিল।
২০০৫ তারেকের মারা ২২ হাজার কোটির বর্তমান ভ্যালু ৪০ হাজার কোটি।
সেটা তারা ক্ষমতায় থাকাকালিন জানা যায় নি। কেউ প্রশ্ন করার সাহসই পায় নি।
বর্তমান আলোচিত ১০ বছরে ২২ হাজার বর্তমান সরকারই উদ্ঘাটন করেছে, মামলা করেছে, আসামীদের জেলে রেখেছে।
সরকারের মাথারা জরিত থাকলে এসব উদ্ঘাটন / মামলা হওয়ার কথা না।
সিপিডি বক্তাদের মধ্য তাবিদ আওয়ালও ছিলেন পানামা ও প্যারাডাইস ক্যালেঙ্কারি বিদেশে টাকা পাচার আন্তর্জাতিক তালিকায় বাংলাদেশী যে কয়েক জনের নাম যার নাম ছিল বিম্পি মন্ত্রি আওয়াল পরিবার তাদের অন্যতম।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৩