১০মিনিটের একটা ডকুমেন্টারি ভিডিও এরপর এটা সেটা দিয়ে ১ঘন্টা বানিয়ে, কয়েকটি পুর্বপ্রকাশিত ঘটনাকে দিয়ে, আর নুরা-ফুরার ভুল ইংরেজি ভিডিওটিকে আবর্জনা বানিয়ে ফেলেছে।
দেশের আভ্যন্তরীণ চিহ্নিত অপশক্তিকে উষ্কে দেয়া বা সেনাবাহিনীকে বিপথগামী হতে উৎসাহ দিয়ে লাভ হবে না।
জোসেফ আমৃত্যু কারাদন্ড প্রাপ্ত ছিলনা, একজন যাবৎজীবন জেল দন্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিলেন,
২২টি বৎসর জেল খাটা। সাধারণত ১৪ বছর একটানা জেলে থাকার পর পরে ভাল আচরন করা যাবৎজীবন জেল দন্ডপ্রাপ্ত আসামীরা মুক্তির আবেদন করতে পারে। ২০২০এ সুপ্রিম কোর্ট অবস্য যাবৎজীবন ও আমৃত্যু কারাদন্ড নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছে।
জেলে খেটে ২০১৮ সালে জেলকোডের পর্যাপ্ত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে নিজেকে মুক্তিযোগ্য করে তিনি রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমার আবেদন করেছিলেন!
জেলকোড বা রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শন নিয়ে সমালোচনা হতে পারে, সেই সময়েও ব্যাপক সমালোচনা হয়েছিল, ওপেনলি।
কিন্তু বাগরম্যান আল জাজিরায় এই পুরাতন প্রসঙ্গটেনে বাংলাদেশকে মাফিয়া রাষ্ট্র বলছে।
জোসেফ কি মুক্তির পর আবার হানাহানি করেছে? না রিজভিকে হুমকি দিছে?
আমাদের দেশে গণতন্ত্র আছে কি নেই সেটা তোরা কি বুঝবি?
তোরা যেই দেশে বসে আলুজাজিরা চালাস সেই দেশে কোন ভন্ডতন্ত্র চলে রে?
যেখানে তোদের প্রতিবেশী আরবিভাষি ভাতৃপ্রতীম সব দেশে তোরা নিষিদ্ধ।
বিশ্বের কোন মুসলিম প্রধান দেশে বাংলাদেশের চেয়ে বেশী গণতন্ত্র, বেশী বাকস্বাধীনতা আছে?
পৃথিবীর (৩য় বিশ্বের) কোন দেশে ৩০টি চ্যানেল লাইভ টকশোতে রাতজুড়ে যা ইচ্ছে তা বলে সরকারের মুন্ডুপাত করতে পারে, শুনি?
বার্গম্যান ক্যাডম্যানদের ফরমায়েসি মিথ্যাচার নতুন কিছু না।
২০১৩ তে শাহবাগ মুভমেন্ট বানচাল করতে পেশাদার গুজব বিসারদ বার্গম্যান ক্যাডম্যান উলংগ মিথ্যচারে আল-জাজিরা ভাসিয়েও লাভ হয় নি।
ফাঁসি বন্ধ করতে পারেনি।
এরপর এই ডেভিড বারগম্যান, ক্যাডম্যান আর আল জাজিরার মিথ্যা প্রচারনা দেখেছিলাম শাপলাচত্তরে কথিত ৩০০০ নিহত নিয়ে বানোয়াট একটি ভিডিও।
একটি কবরস্তানে এক কর্মিকে দিয়ে বলাচ্ছে এই কবরস্থানে হাজার হাজার হেফাজতিদের লাশ কবর দেয়া হয়েছে!
মিথ্যাচার হাতেনাতে ধরা খাওয়ার পরও লাজ্জা নেই এই আল-জাজিরার।
সেনাবাহিনীকে উষ্কানি দিয়ে লাভ হবে না, হিরোইজমের পরিনতি কি হয় সবাই জানে।
লিবিয়া থেকে কিছু বছর পরেই বহিষ্কৃত হয়েছিল পরে স্থান হয়েছে নাম পরিচয় গোপন করে দক্ষিন আফ্রিকার বস্তিতে বা পাকিস্তানে লাদেনের মত গোপন আশ্রয়, দুজন কোনভাবে আমেরিকা কানাডায় আশ্রয় জোটাতে পারলেও আধা বন্দি অবস্থা। গোপন অবস্থান সারাক্ষন দরজা বন্ধ রাখে। এখন বিএনপিও এদের খবর রাখে না।
বর্তমানে নতুন কেউ আকাম করলে পৃথিবীর কোথাও আশ্রয় পাবেনা। সিরিয়াতেও পাবে না
পশ্চিমবংগের জামাত-তৃনমুল অবস্য আশ্রয় দিবে, নাম পরিচয় গোপন করে। তবে বাকি জীবন রিসালদার মুসলিমুদ্দিনের মত হিন্দু হয়ে বাকি জীবন কাটাতে হবে, এরপর চিতায় দাহ।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:৪৮