প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যা মামলার রায় হয়েছে।
আট আসামির মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন তার স্ত্রী রাজিয়া রহমান জলি।
দীপনের বাবা আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেছেন, ‘এটা প্রত্যাশিত রায়।’
মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আট আসামি হলেন-
মইনুল হাসান শামীম ওরফে সিফাত সামির,
আবদুস সবুর ওরফে আবদুস সামাদ,
খাইরুল ইসলাম ওরফে জামিল রিফাত,
আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিব সাজিদ,
মোজাম্মেল হুসাইন ওরফে সায়মন,
শেখ আবদুল্লাহ ওরফে জুবায়ের,
চাকরিচ্যুত মেজর সৈয়দ জিয়াউল হক। পলাতক
আকরাম হোসেন ওরফে হাসিব। পলাতক।
দেশের প্রধান পত্রিকাগুলোতে এ নিয়ে তেমন খবর দেখলাম না।
প্রকাশক ফয়সাল আরেফিন দীপন হত্যার মাস্টার মাইন্ড মেজর জিয়া। দীপনকে হত্যার মামলার আসামি মঈনুল হাসান শামীম ওরফে সিফাত ওরফে সামির ওরফে ইমরান। এ ঘটনায় পাঁচ জন খুনিকে তিনি পরিচালনা করতেন।
এর আগে ২০১৬ তে সাভারের ব্যাংক কলোনিতে রিয়াদ মোর্শেদ বাবু নামে এক ব্লগার হত্যায় সারাসরি জড়িত ছিল।
প্রকাশক ফয়সল আরেফিন দীপন হত্যা মামলার প্রধান আসামি মইনুল ইসলাম শামীম ওরফে সিফাত ওরফে ইমরানকে গ্রেফতার করা হয়। গাজীপুরের টঙ্গিতে চেরাগ আলী মার্কেটে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করেছিল গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সদস্যরা চার বছর আগে।
ব্লগার, প্রগতিশীল লেখক, প্রকাশক হত্যায় জড়িত যে ছয়জনকে চিহ্নিত করে পুলিশ ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করেছিল তাদের একজন এই সিফাত। তাকে ধরিয়ে দিতে দুই লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৬