আমেরিকা বাংলাদেশে ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিবে কিন্তু নাম প্রকাশ করবে না।
কেন ভাই, লুকোচুরির কি আছে ?
ইতিপূর্বে RAB এর কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আমেরিকা স্যাংশন দিয়েছে, বেনজির সহ ৭ জন নাম ধরে ভিসা স্যাংশন দিয়েছে।
কয়েক মাস আগে ইরানের উপর নিষেধাজ্ঞায় কম্পানির নাম সহ মানুষের নাম সহ স্যাংশন দিল। শাহিন কোং নামে ইরানের এক ড্রোন কোম্পানি, যা ২০০৮ সালে হেসা নাম নিয়ে একবার নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছিল। ড্রোন কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা নির্বাহী পদে থাকা কর্মকর্তা মেহেদি গোগারদচিয়ান, হামিদরেজা নুরি এবং হুসেন আইনির সবই নাম ধরে দেয়া হয়েছিল । চীনের নিষেধাজ্ঞাও নাম ধরে। চীন ভিত্তিক শেনজেন জিয়াসিবো টেকনোলজি কোম্পানি এবং এর মালিক সু চুনপেং, গুইলিন আলফা রাবার অ্যান্ড প্লাস্টিক টেকনোলজি।
গতকালও নিকারাগুয়া প্রশাসনের আরও ১০০ কর্মকর্তার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র। নাম ধরে।
প্রেসিডেন্ট দানিয়েল ওর্তেগার স্ত্রী, ভাইস প্রেসিডেন্ট রোসারিও মুরিয়ো ও তাঁদের তিন সন্তান এবং প্রশাসন, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। এর আগে নাইজেরিয়ার নির্বাচন কমিশনার সহ কয়েকজন, ক্যাম্বোডিয়ার প্রসিডেন্টের পুত সহ অনেককেই।
কিন্তু বাংলাদেশের বেলায় নাম প্রকাশ করা হবে না কেন? বিএনপিকে একটি অশ্বডিম্ব দেখিয়ে সান্তনা দেয়া?
পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন ভিসা-সংক্রান্ত রেকর্ড গোপনীয় হওয়ায় সুনির্দিষ্ট সদস্য বা ব্যক্তির নাম প্রকাশ করা হবে না।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১:১০