somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্মবাদী-রাজাকারী আসত্দ-মনতত্ত্ব- 2

১০ ই জুন, ২০০৬ বিকাল ৫:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাতচলিস্নশে দেশটা যখন ভাগ হলো তখন আমার দাদাজানের অবস্থা রমরমা। মুসলিম লীগের নামকরা নেতা, বাবার কাছে শুনেছি আমাদের শহরের বাড়িতে প্রতিবেলায় রান্নাবান্নাই হতো প্রায় কয়েকশ মানুষের জন্য। এই জন্য নাকি দাদাজানকে সরকারের কাছ থেকে আলাদা অর্থ দেওয়া হতো। জিন্নাহ সাহেব যেদিন রেসকোর্সে দাঁড়িয়ে উদর্ুকে কওমি জুবান করার ঘোষণা দেন এবং সেই জন্য যে ক'জন ব্যক্তিকে পূর্ব পাকিসত্দানে দায়িত্ব দেওয়া হয় তার মধ্যে আমার দাদাজান অন্যতম। আমার বাবা তখন সবেমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢুকেছেন। মুসলিম লীগের ছাত্রফ্রন্ট এনএসএফ করতেন আর দাদাজানের সঙ্গে রাজনীতির ওপরের মহলের সঙ্গে সর্বদাই যোগাযোগ রাখতেন।

আমি তো প্রথমেই বলেছি, বাঙালি জাতটা এমন এক জাত, এর আসলে জন্মেরই মনে হয় ঠিক নেই। নইলে এতোদিন পরে মুসলিম হওয়ার সুবাদে যে রাষ্ট্রটি পাওয়া গেলো তাই ভাঙার জন্য কি কেউ উঠেপড়ে লাগে? কিন্তু বাঙালি তাই-ই করলো। তারা পাকিসত্দানী ভাইদের বিরম্নদ্ধে প্রথমে লাগলো ভাষা নিয়া, তারপরে তো দেশটাকে ভাঙার জন্যই লড়তে শুরম্ন করলো। আরে বাবা, আমাদের ধর্মের ভাষা আরবি। এই ভাষা ছাড়া মহান আলস্নাহ্ তায়ালা আর কোনও ভাষা জানেন না, বোঝেনও না। তবে যেহেতু আরবি আর উদর্ুর লেখনশৈলীতে মিল আছে সেহেতু আরবির কাছাকাছি বলে বাঙালি উদর্ুকে মেনে নিতে পারবো, কিন্তু ওই যে, বলেছি, বাঙালি জাতটা আসলে বেজাত, একে পথে রাখতে হলে শক্ত কিছু দরকার। আইয়ুব খান নাকি বাঙালিকে ডান্ডা মেরে ঠান্ডা করার জন্য উপযুক্ত লোক ছিলেন। বাবা তো এখনও আইয়ুব খানের নাম মুখে নিলেই পারলে টেবিল থেকে দাঁড়িয়ে যান। বলেন, "আইয়ুব খান ছিলেন সিংহপুরম্নষ। এই বাঙালি জাতটাকে তিনিই পারতেন ঠিক রাখতেন। তিনি জানতের কি করে ডান্ডা চালাতে হয়। বাঙালি শক্তের ভক্ত নরোমের জম, নচ্ছার জাতি"।

বাবা আমাদের কখনও বাঙালি পরিচয় শেখাননি, বলেছেন, আমরা প্রথমে মুসলমান, পরে বাংলাদেশী। একদিন জিজ্ঞেস করেছিলাম বাবাকে, বাংলাদেশী কেন? বাঙালি নয় কেন? বাবা আমাকে চমৎকার করে বিষয়টি বুঝিয়েছিলেন। এরপর থেকে কোথাও তর্ক উঠলে বাবা আমাকে যা বলেছিলেন সেটাই হুবহু শুনিয়ে দেই। বাবা বলেছিলেন, "এই ভ্থখণ্ডটা ছিল হিন্দুদের। আরব থেকে মুসলমানরা এসে এদেরকে মুসলিম বানিয়েছে। হিন্দুরা নিজেদের বাঙালি বলে। কিন্তু যারা হিন্দু থেকে মুসলমান হয়েছে তাদের রক্তে তো আরব রক্ত মিশে গেছে। তাহলে তারা আর বাঙালি থাকলো কি করে? বাঙালি মানেই হচ্ছে হিন্দু, আর বাংলাদেশী মানে মুসলমান।" সত্যিই তো, হিন্দু মেয়েদের গর্ভে মুসলমান বীররা সনত্দান উৎপাদন করেছে, আর সেই সনত্দানরাতো মুসলমান হয়েই জন্মেছে, তারা তো আর হিন্দু হয়ে জন্মায়নি তাই না?

কিন্তু যাদের মধ্যে আরব শাদর্ুলদের রক্ত ছিল না তারাই পাকিসত্দান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য আন্দোলন শুরম্ন করে। গোপালগঞ্জের এক কৃষকের সনত্দান, যার পরিবার থেকে তখনও হিন্দু হিন্দু গন্ধ যায়নি, সেই শেখ মুজিবুর রহমানই এই বাঙালিপন্থীদের স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে থাকে। আসলে কি জানেন? সেকালে যে সব নমশুদ্র কিংবা বাগদি হিন্দু থেকে মুসলমান হতো তারাই আরবীয়দের অনুকরণে নিজেদের নামের আগে শেখ লাগাতো। কিন্তু শেখ লাগালেই যে শেখ হওয়া যায় না, তার প্রমাণ শেখ মুজিব। আরে পাকিসত্দানের মতো একটি ইসলামিক রাষ্ট্র ভেঙে বেদাতি, বেশরা বাংলাদেশ রাষ্ট্র হবে হিন্দু ভারতের সেবাদাস। আমার বাবা নাকি এই সত্যটি অনেক আগেই বুঝতে পেরেছিলেন। তাইতো তিনি এর বিরোধিতায় নামেন। তখন পাকিসত্দানী সেনা শাসকরা যে ইসলামপন্থী দলটিকে সবচেয়ে বেশি পেয়ারের মনে করতেন সেই জামায়াতী ইসলামী দলের বড় নেতা তখন বাবা। গোপনে বাবারা স্বাধীনতা আন্দোলনকারী নেতা-কমর্ীদের তালিকা তৈরি করে পাকিসত্দানী কতর্ৃপৰকে দিতেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে বাবা তখন বেশ ভালো অবস্থানে আছেন। অধ্যাপক গোলাম আজমেরও খুব কাছের লোক তিনি। জামায়াতের ছাত্র ফ্রন্টটির দায়িত্বও বাবার কাঁধে।

বিশ্ববিদ্যালয়ে তখন অবশ্য বাবারা তেমন সুবিধা করতে পারতেন না। হুজুগে বাঙালি স্বাধীনতা স্বাধীনতা করে জানপ্রাণ দিয়ে দিচ্ছে। জিন্নাহ্ হল প্রায় পুরোটাই বাবাদের দখলে, কিন্তু বাকি সবগুলো হল ছিল লীগ আর ইউনিয়নের। শেখ মুজিব একেকটা ঘটনা ঘটায় আর গোটা বিশ্ববিদ্যালয় নাকি ভেঙে পড়ে। বাবারও তখন বসে নেই, তালিকা শুরম্ন করে দিয়েছেন। কারণ বাবারা জানতেন বহু আগে থেকেই কবে এই স্বাধীনতাপন্থীদের চিরতরে শানত্দ করে দেওয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন্ কোন্ শিৰক স্বাধীনতাপন্থী সেই লিস্টও বাবারাই দিয়েছিলেন পাকিসত্দানীদের হাতে। গোপনে বাবাদের হাতে তখন অস্ত্র দেওয়া হয়েছিল, বাইরে অবশ্য একটা দেখানো নির্বাচন দেওয়া হয়েছিল, বাবাদের দল জামায়াতে ইসলামী তাতে প্রাথর্ীও দিয়েছিল। কিন্তু ফলাফলতো জানাই ছিল, একটা কানাও ফলাফল কি হবে সেটা বলে দিতে পারতো। যাহোক পঁচিশে মার্চ রাতে বাঙালিকে আরও একবার মুসলমান করার জন্য পাকিসত্দানী বাহিনী ট্যাঙ্ক, মর্টার, মেশিনগান নিয়ে ঢাকার রাসত্দায় নামলো। তাদের হাতে ছিল বাবাদের দেওয়া লিস্ট। সেইদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যতোজনকে হত্যা করা হয়েছিল তাদের বেশিরভাগই হিন্দু, কিনত্দু যে সব মুসলিম ছাত্রদের মারা হয় তারা যে মোটেও মুসলিম ছিল না সেকথা বাবা সব সময়ই আমাদের বলেছেন। ঈমান তাদের খাঁটি ছিল না, তারা কি করে পাকিসত্দানের বিরম্নদ্ধে অস্ত্র ধরে, দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ, তারা বেঈমান, তারা গাদ্দার। পাকিসত্দান ভাঙার জন্য অস্ত্র ধরে, কতোবড় সাহস!!

এরপরেই শুরম্ন হয় বাবাদের আসল কাজ। বাবারা তখন প্রতিদিন মিটিং করে সেনা কতর্ৃপৰের সঙ্গে। কি করে, কোথায়, কি ভাবে কুলাঙ্গার বাঙালির ওপর আক্রমণ হবে। কারা মুক্তির সঙ্গে যোগ দিয়েছে, কারা সাহায্য করছে, কার বাড়িতে সুন্দরী মেয়ে আছে, কার বাড়ি সোনাদানা আছে_ এসব বাবাদের কাছে তাদের চরেরা রিপোর্ট করতো। বাবারা সেই রিপোর্ট অনুযায়ী কখনও নিজেরা, কখনওবা সেনা বাহিনীকে নিয়ে সেখানে গিয়ে আক্রমণ চালাতেন। পাকিসত্দানী যওয়ানরা যুদ্ধকানত্দ কিংবা পরিশ্রানত্দ হয়ে যাতে ঝিমিয়ে না পড়ে, তারা যেনো দেহমনে তরতাজা থাকতে পারে সে জন্য বাঙালি মেয়েদের এনে দেওয়া হতো তাদের সামনে। এই দায়িত্ব পালনের জন্য প্রতিটি থানায় থানায় বাবাদের প্রতিনিধি নিযুক্ত ছিল। তারা প্রথমে নিজেরাই মেয়ে জোগাড় করে আনতো, না পারলে সেনাবাহিনীকে সঙ্গে নিয়ে গিয়ে এসব মেয়েদের ধরে আনতো। আর আনার সময় গ্রামের পুরম্নষ, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা আর শিশুদের লাইনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে মারা হতো। পাকিসত্দানীরা এই বেদাতি, আধা-মুসলমান বাঙালিকে আর বিশ্বাস করতো না। তারা বলতো, তাদের মানুষ দরকার নেই, মাটি দরকার। মাটি থাকলে যেমন ঘাস জন্মাবেই, তেমন মাটির দখল থাকলে মানুষ পয়দা করতে অসুবিধে হবে না। তারা বাঙালি মেয়েদের সে কারণেই ধরে এনে উপভোগ করতো, যাতে তাদের পবিত্র অঙ্গটি আধা-মুসলিম বাঙালি মেয়ের শরীরে ঢুকে মেয়েটিকে পুরোপুরি মুসলমান করতে পারে। বাবা যখন এসব কথা আমাদের বলতেন, তখন পাকিসত্দানী এইসব জওয়ানদের প্রতি আমার শ্রদ্ধায় মাথা নত হয়ে আসতো। মনে হতো, তারা শুধু দেশরৰার জন্য যুদ্ধই করছে না, সেই সঙ্গে তারা তাদের শিশ্ন দিয়ে খানিকটা ধর্মও ঢুকিয়ে দিচ্ছে বাঙালি মেয়েদের শরীরে।

ঢাকা থেকে বাবারা যে ভাবে নির্দেশ দিতেন সেই নির্দেশ মোতাবেক সারা দেশে তাদের নেতাকমর্ীরা কাজ করতো। মুক্তিবাহিনীকে ধরিয়ে দেওয়া, মুক্তির খবর দেওয়া, মেয়ে সাপস্নাই দেওয়া ছাড়া অলিখিত যেসব নির্দেশ নেতাকমর্ীদের দেওয়া হয়েছিল তাহলো ফেলে যাওয়া হিন্দু সম্পত্তি দখল করা। গণিমতের মাল সেসব, অতএব হালাল। পাকিসত্দানী সেনা বাহিনী দেশরৰার জন্য যুদ্ধ করলেও আমার বাবারা যুদ্ধ করেছেন দেশাকে হিন্দুশূন্য করার জন্য। মুসলমানের দেশে হিন্দু থাকবে না, বাবারা এটাই চেয়েছিলেন। যে জন্য বাবারা পাকিসত্দানী বাহিনীকে জানিয়েছিলেন যে, বেশিরভাগ বাঙালিরই নাকি মুসলমানি হয়নি। তাইতো বাবাদের কথা অনুযায়ী বাঙালিদের ধরে এনে পাকিসত্দানীরা প্রথমেই লুঙ্গি তুলে দেখতেন মুসলমানি হয়েছে কি হয়নি। মুসলমানি না হওয়ার কারণেই একাত্তরে লাখ লাখ নামে মুসলমানকে খতম করা সম্ভব হয়েছে। বাবাই সংখ্যাটি আমাকে বলেছেন। যদিও আমার মনে তখন একটা প্রশ্ন এসেছিল। প্রশ্নটা হলো, হজরত মুহম্মদ যখন জন্মান তখনতো তিনি কোনও মুসলিম পরিবারে জন্মাননি, মানে তখনতো ইসলাম ধর্মই আসেনি। তিনি প্রায় পঞ্চাশাধিক বয়সে গিয়ে নবুওতপ্রাপ্ত হন। কিন্তু অতো বয়সে কি তার মুসলমানি হয়েছিল? যদি তা না হয়ে থাকে তাহলে খৎনা দেওয়াটা কি এতো জরম্নরী মুসলমান হওয়ার জন্য? কি জানি, বাবাকে প্রশ্নটি করতে লজ্জা লেগেছিল, তাই করা হয়নি। তবে যদি অতো বয়সে হজরত মুহম্মদের মুসলমানি করাতে হয় তাহালে নিশ্চয়ই তার খুব কষ্ট হয়েছিল... ইস, ভাবতেও আমার গা শিউরে ওঠে!!!
(অসমাপ্ত)
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০
২০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তোমাকে লিখলাম প্রিয়

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০২ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০১


ছবি : নেট

আবার ফিরে আসি তোমাতে
আমার প্রকৃতি তুমি,
যার ভাঁজে আমার বসবাস,
প্রতিটি খাঁজে আমার নিশ্বাস,
আমার কবিতা তুমি,
যাকে বারবার পড়ি,
বারবার লিখি,
বারবার সাজাই নতুন ছন্দে,
অমিল গদ্যে, হাজার... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ মিসড কল

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

×