1. The Pianist (2002) :
তথ্য জানতে
ডাউনলোড লিঙ্ক :
টরেন্ট লিঙ্ক
মিডিয়াফায়ার লিঙ্কস ( ৩০০ এম বি )
স্প্লিতসম্যান ( এড্রিয়েন ব্রোডি ) মেধাবী একজন পিয়ানো বাদক এবং ইহুদী । ২য় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবার পরে জার্মানরা তাকে তার পরিবারের সাথে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পে নিয়ে যাবার সময় পরিচিত এক নাৎসী শুধু তাকে পালানোর ব্যাবস্থা করে দেয় । শুরু হয় স্প্লিতস্ম্যানের কঠিন এক জীবন । ধংসপ্রাপ্ত গোটা এক শহর যেখানে প্রতিদিনই যুদ্ধ হচ্ছে । এক যায়গা থেকে পালিয়ে আরেক যায়গায় যায় তো সেখানেও শান্তি নেই । যারা সাহায্য করেছিল এতদিন তারাও ভয়ে আর সাহায্য করতে পারেনা । অনেক পালিয়ে বেড়িয়ে স্প্লিতসম্যান আশ্রয় নেয় এক ভাঙ্গা বাড়ির চিলেকোঠায় । কিন্তু সেই বাড়িতেই পরেরদিন জার্মানরা তৈরী করে অস্থায়ী ক্যাম্প । এবার কোথায় পালাবে স্প্লিতসম্যান !
মুভিটি আমার দেখা অন্যতম সেরা মুভি । মুভিটি সত্য কাহীনি অবলম্বনে তৈরী করা । পরিচালক রোমান পোলানস্কি'র তৈরী সবচেয়ে সেরা মুভি এই পিয়ানিস্ট । না দেখে থাকলে অবশ্যই দেখে নেবেন সময় করে ।
2. Schindler's List (1993) :
তথ্য জানতে
ডাউনলোড লিঙ্ক :
টরেন্ট লিঙ্ক
মিডিয়াফায়ার লিঙ্ক
অস্কার সিন্ডলার্স ( লিয়াম নিসন ) নাৎসী অফিসারদের প্রিয় একজন লোক । ইহুদী হত্যা তিনি পছন্দ করেননা । অস্কার বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবার পর তার কারখানায় , ধরে আনা ইহুদীদের দিয়ে কাজ করাতেন । তার উদ্দেশ্য ছিল , যাকে তার মিলের কাজ করানোর জন্য আনবেন তাকে নাৎসীরা মেরে ফেলতে পারবে না । আর এভাবে তিনি আগলে রাখলে রাখলেন প্রায় বারশ ইহুদীকে । যুদ্ধ যখন প্রায় শেষ তখন নাৎসীরা সব ইহুদীদেরকে মারার জন্য পাগল হয়ে উঠল । আর সিন্ডলার্স ও তখন মরিয়া হয়ে উঠলেন তার শ্রমিকদের বাচাতে । হত্যা করা হয়তো অনেক সোজা , কিন্তু কারো জীবন বাঁচানো ততটা সোজা নয় , সিন্ডলার্স আরেকবার প্রমান করলেন মানুষ কতটা মহৎ হতে পারে ।
পরিচালক স্পিলবার্গের এই অস্কার পাওয়া মুভিটিও সত্যি কাহীনি নিয়ে গড়ে উঠেছে । এই মুভির কাহীনির সাথে হোটেল রুয়ান্ডা মুভিটির অনেক মিল আছে । সময় পেলে ওটাও দেখে নেবেন ।
3. Saving Private Ryan (1998) :
তথ্য জানতে
ডাউনলোড লিঙ্ক:
মিডিয়াফায়ার লিঙ্ক
টরেন্ট লিঙ্ক
রায়ান পরিবারের চার ভাইয়ের মদ্ধে তিনভাই ই মারা গেছে বিভিন্ন যুদ্ধে । সময় তখন ১৯৪৪ সাল । যুদ্ধের পরিচালকরা সিদ্ধান্ত নিলেন , রায়ান পরিবারের শেষ সন্তান জেমস রায়ান ( ম্যাট ডেমন ) কে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেবেন । কিন্তু রায়ানের খোঁজ কেউ জানেনা , শুধু জানে সে হেলিকপ্টার থেকে ল্যান্ডিং করেছিল শত্রু বাহীনির ঘাটির কাছাকাছি । এর পর থেকে তার কোন খবর নেই । তাকে খুঁজে বের করার দ্বায়িত্ব এসে পড়ল ক্যপ্টেন মিলার ( টম হ্যাঙ্কস ) এর কাছে । আট জনের বাহীনি নিয়ে রওনা দিলেন শত্রুদের এলাকায় । খুঁজে বের করবেন তিনি জেমস রায়ানকে ।
স্পিলবার্গের আরেক মাস্টারপিস এই মুভিটি । ভাল লাগতে বাধ্য ।
আরেকটি কথা বলে নেই , ২য় বিশ্ব যুদ্ধ নিয়ে তৈরী মুভি গুলোর মধ্যে আমার দেখা সেরা মুভি হল , লাইফ ইজ বিউটিফুল । আগেই এই মুভিটার রিভিউ দিয়েছিলাম বলে এখানে দিলাম না ।