চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানা এলাকার টংপাড়ার আদিবাসীরা এক প্রভাবশালী ভূমি জালিয়াতের দ্বারা নির্যাতনের শিকার। তারা চাঁপাইনবাবগঞ্জ থানায় অভিযোগ করেও কোন ফল পাইনি, এমনকি আদিবাসীরা এসপির সঙ্গে দেখা করেও কোন লাভ হয়নি। ফলে তারা তাদের অভিযোগটি সরাসরি রাজশাহী ডিআইজি মহাদয়ের সঙ্গে দেখা করে লিখিত ভাবে তিনার হাতে দিবে বলে সু-দূর টংপাড়া থেকে বেশ কয়েকজন আদিবাসী ডিআইজি অফিসে আসলেন। বিষয়টি গেটে জানালেন যে তারা ডিআইজি সঙ্গে দেখা করবেন। গেটের পুলিশ জানালো ডিআইজি নাই এডিশনাল ডিআইজি আছে। আদিবাসীরা তিনার সঙ্গেই দেখা করে তাদের সমস্যার কথা বলার সিদ্ধান্ত নিলেন।
আদিবাসীদের বসতে বলা হলো অফিসের বাইরে। সকাল এগারোটা থেকে অপেক্ষা করে পনেদুইটার দিকে তাদের ডাক দিলেন। আদিবাসীরা অনেক আশা নিয়ে এডিশনাল ডিআইজির রুমের সামনে গিয়ে তার পিএর সামনে গিয়ে পড়লেন। তিনি বললে বিষয়টি চাঁপাইনবাবগঞ্জের এসপি গিয়ে বললেই হবে। আদিবাসীরা বললেন তিনার সঙ্গে দেখা করেছি কোন ফল পাইনি তায় ডিআইজি স্যারের কাছে এসেছি। আমরা একটু দেখা করবো আমাদের সমস্যার কথা বলবো। তার পিএ ডিআইজির রুমের ভিতরে গিয়ে বের হয়ে এসে বললেন আপনাদের এসপির কাছেই যেতে হবে। আদিবাসীরা চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকার টংপাড়ার থেকে এসেওডিআইজির সঙ্গে দেখা করতে পারলেন না।
এখন কথা হচ্ছে জনগণের টাকায় যেসব ডিআইজি সহ পুলিশ অফিসারদের বেতন দেয়া হয় তাদের কি জন্য, কাদের সেবা দেওয়ার জন্য রাখা হয়েছে? প্লিজ কেউ জানলে একটু জানাবেন কি?
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭