ছোট কালে আব্বার চশমা চোখে দিলে চারিদিক কেমন জানি বড় বড় মনে হত। কচি মনে প্রশ্ন জাগতো এই চশমা দিয়া আব্বা কেমনে দেখে? পড়ে একটু বড় হয়ে জানতে পারলাম চশমার + এবং – পাওয়ারের কথা আরো একটু বড় হয় হয়ে জানতে পারলাম চোখের দূর-দৃষ্টি ও ক্ষীন-দৃষ্টি। আজ আব্বা নেই, সময়ের ফেরে এখন আমার চোখে চশমা। চশমা ছাড়া কাছের কোন পড়াই ষ্পষ্ট পরতে পারি না, কেমন যেন ঝাপসা লাগে।
তখন পবিত্র কুর’আনের এই আয়াত গুলি মনে পড়ে যায়। আল্লাহ পবিত্র কুর’আনে বলেছেন,
“আমি সৃষ্টি করেছি মানুষকে সুন্দরতর অবয়বে। অতঃপর তাকে ফিরিয়ে দিয়েছি নীচ থেকে নীচে। কিন্তু যারা বিশ্বাস স্থাপন করেছে ও সৎকর্ম করেছে, তাদের জন্যে রয়েছে অশেষ পুরস্কার। অতঃপর কেন তুমি অবিশ্বাস করছ কেয়ামতকে? আল্লাহ কি বিচারকদের মধ্যে শ্রেষ্টতম বিচারক নন? (সূরা ত্বীনঃ৪-৮)
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




