somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইহুদি লেখকের কলামে ইসরাইলি বর্বরতার চিত্র:

১০ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


জেরুজালেম: গিডিয়ন লেভি ইসরাইলের একজন লেখক ও সাংবাদিক। কিন্তু সত্য প্রকাশের জন্য তিনি জ্ঞাতি ভাইদের কাছ থেকে শুধুই ঘৃণাই কুড়িয়েছেন। তিনিই সম্ভবত ইসরাইলে সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি। ঘৃণার কারণ তিনি ফিলিস্তিনের ইসরাইল অধিকৃত এলাকায় ইসরাইলিদের অত্যাচার নির্যাতনের কাহিনী পত্রিকায় প্রকাশ করেন।

এই সাংবাদিক গত তিন দশক ধরে প্রতি সপ্তাহে একবার ফিলিস্তিনের ইসরাইল অধিকৃত এলাকায় যান। আর যা দেখেন তা নিরপেক্ষভাবে ও কোনোরূপ প্রচার প্রপাগাণ্ডা ছাড়াই বর্ণনা করেন।

কোনো কোনো ইসরাইলির কাছে তিনি সত্য ঘটনার একজন সাহসী প্রচারক। কিন্তু বেশিরভাগ ইসরাইলিই তাকে হামাসের প্রপাগান্ডা বাস্তবায়নকারী বলে নিন্দা করে।

তেল আবিব ভিত্তিক পত্রিকা হারেৎজে প্রকাশিত কলামের কারণেই তিনি সম্ভবত ইসরাইলের সবচেয়ে ঘৃনিত মানুষদের একজন।

লেভি বলেন, হারেজ পত্রিকায় যোগ দেওয়ার পর আমি দখলকৃত এলাকায় যেতে শুরু করি। খুব শীঘ্রই আমি উপলব্ধি করলাম এটাই সেই কাজ যেটা আমি করতে চেয়েছিলাম। আমি চেয়েছিলাম ইসরাইলি দখলদারদের বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা এবং অমানবিকতার চিত্র তুলে ধরতে।

তিনটা জিনিস আমি দেখতে পেলাম। প্রথমত, ইসরাইলি নিষ্ঠুরতা হচ্ছে ইসরাইল রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় নাটক। দ্বিতীয়ত, এই ঘটনাগুলো কখনোই ইসরাইলের গণমাধ্যমে প্রচার করা হয় না এবং তৃতীয়ত, আমার জীবনের একমাত্র মিশন হচ্ছে ইসরাইলি দখলদার বাহিনীর নিষ্ঠুরতা এবং বর্বরতা ইসরাইলি পাঠকদের কাছে তুলে ধরা, যারা জানে না সেখানে মূলত কি ঘটছে।


বহু বছর ধরে লেভির গল্পগুলো দখলকৃত এলাকার ফিলিস্তিনীদের করুণ বাস্তবতার উপর আলোকপাত করে আসছে।

১৯৯৬ সালে তার লেখা ‘একটি বাচ্চা শিশুর করুণ মৃত্যু’ শিরোনামের প্রতিবেদনে তিনি আবু দাহোক পরিবারকে ঘিরে একটা ঘটনার বর্ণনা দেন।

হাসপাতালে যাওয়ার পথে এক চেকপয়েন্টে তাদের গাড়ি থামিয়ে দেওয়া হয়। গাড়িতে করে ফায়জাহ আবু দাহোক নামে একজন গর্ভবতী নারীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কিন্তু ইসরাইলি সৈন্যরা এই পরিবারটিকে গাড়িতে করে হাসপাতালে যেতে দেয়নি । ফলে গাড়ির মধ্যেই তার বাচ্চা প্রসব হয়ে যায়। যে বাচ্চার নাম তিনি ইউসুফ রাখবেন বলে ঠিক করেছিলেন সেই বাচ্চাটি কয়েকদিন পর মারা যায়।

লেভি তখন লিখেছিলেন, এরা কারা? এই সৈন্যগুলো কারা যারা দেখল যে ফায়জাহ আবু দাহোক ব্যথায় কাতরাচ্ছেন? গাড়ির মধ্যেই তার বাচ্চা প্রসব হয়ে গেছে। এই সৈন্যগুলো কারা যারা তাকে এমন অবস্থায়ও হাসপাতালে পৌছাতে দেয়নি? কারা এই সৈন্যগুলো যারা ফায়জাহ আবু দাহোককে তার সদ্যজাত শিশুকে আচলে জড়িয়ে দুই কিমি হেটে হাসপাতালে যেতে বাধ্য করেছে?

লেভি বলেন, ঘটনাস্থলে যা দেখি তার কোনো কিছুই আমি পরিবর্তন করি না। সত্য যদি র্যাযডিক্যাল হয়, আমার লেখাও র্যা ডিক্যাল হবে।

লেভির আরেকটা মর্মস্পর্শী প্রতিবেদন একজন তরুণ ফিলিস্তিনিকে নিয়ে। এই তরুনকে ইসরাইলি সৈন্যরা পাথর ছোড়[র অভিযোগে গুলি করে হত্যা করে। যে সৈন্যরা এই তরুণকে ঠাণ্ডা মাথায় হত্যা করেছিল তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

তিনি প্রতিবেদন করেছেন, ফিলিস্তিনের সেসব কৃষকদের নিয়ে যারা জলপাই গাছ লাগিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। বারে বারে ইসরাইলি সৈন্যরা তাদের ক্ষেত খামার ও ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে। আর জোরপূর্বক ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করে ইসরাইলি বসতি স্থাপন করেছে।

বেশিরভাগ ইসরাইলিই তার প্রতিবেদনের সমালোচনা করে। তারা বলেন যে লেভি এবং তার সহকর্মীরা সারা বিশ্বে ইহুদি বিরোধী প্রচারণা জোরদার করার জন্য দায়ী।

কিন্তু কিছু লোক লেভিকে এমন একজন ব্যাক্তি হিসেবে জানেন যিনি তার সমাজের সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির বিরুদ্ধে সাহসিকতার সাথে এগিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, ইতিহাস ইসরাইলি দখলদারদের চেয়েও নিকৃষ্ট ও নিষ্ঠুর দখলদার দেখেছে। কিন্তু আমি কখনো এমন দখলদারদের কথা শুনিনি যে যারা নিজেরাই নিজেদেরকে নিপীড়নের শিকার বলে বিশ্বাস করে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশের পক্ষ থেকে যা করা হচ্ছে তার জন্য মাঝে মাঝে আমার লজ্জা লাগে।

ফিলিস্তিনিদের অবস্থা দেখে নিজেকে আমার অপরাধী বলে মনে হয়। আমি মনে করি আমরা তাদের প্রতি ভয়ানক নির্যাতন করছি। জেরুজালেম: গিডিয়ন লেভি ইসরাইলের একজন লেখক ও সাংবাদিক। কিন্তু সত্য প্রকাশের জন্য তিনি জ্ঞাতি ভাইদের কাছ থেকে শুধুই ঘৃণাই কুড়িয়েছেন। তিনিই সম্ভবত ইসরাইলে সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি। ঘৃণার কারণ তিনি ফিলিস্তিনের ইসরাইল অধিকৃত এলাকায় ইসরাইলিদের অত্যাচার নির্যাতনের কাহিনী পত্রিকায় প্রকাশ করেন।

এই সাংবাদিক গত তিন দশক ধরে প্রতি সপ্তাহে একবার ফিলিস্তিনের ইসরাইল অধিকৃত এলাকায় যান। আর যা দেখেন তা নিরপেক্ষভাবে ও কোনোরূপ প্রচার প্রপাগাণ্ডা ছাড়াই বর্ণনা করেন।

কোনো কোনো ইসরাইলির কাছে তিনি সত্য ঘটনার একজন সাহসী প্রচারক। কিন্তু বেশিরভাগ ইসরাইলিই তাকে হামাসের প্রপাগান্ডা বাস্তবায়নকারী বলে নিন্দা করে।

তেল আবিব ভিত্তিক পত্রিকা হারেৎজে প্রকাশিত কলামের কারণেই তিনি সম্ভবত ইসরাইলের সবচেয়ে ঘৃনিত মানুষদের একজন।

লেভি বলেন, হারেজ পত্রিকায় যোগ দেওয়ার পর আমি দখলকৃত এলাকায় যেতে শুরু করি। খুব শীঘ্রই আমি উপলব্ধি করলাম এটাই সেই কাজ যেটা আমি করতে চেয়েছিলাম। আমি চেয়েছিলাম ইসরাইলি দখলদারদের বর্বরতা, নিষ্ঠুরতা এবং অমানবিকতার চিত্র তুলে ধরতে।

তিনটা জিনিস আমি দেখতে পেলাম। প্রথমত, ইসরাইলি নিষ্ঠুরতা হচ্ছে ইসরাইল রাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় নাটক। দ্বিতীয়ত, এই ঘটনাগুলো কখনোই ইসরাইলের গণমাধ্যমে প্রচার করা হয় না এবং তৃতীয়ত, আমার জীবনের একমাত্র মিশন হচ্ছে ইসরাইলি দখলদার বাহিনীর নিষ্ঠুরতা এবং বর্বরতা ইসরাইলি পাঠকদের কাছে তুলে ধরা, যারা জানে না সেখানে মূলত কি ঘটছে।


বহু বছর ধরে লেভির গল্পগুলো দখলকৃত এলাকার ফিলিস্তিনীদের করুণ বাস্তবতার উপর আলোকপাত করে আসছে।

১৯৯৬ সালে তার লেখা ‘একটি বাচ্চা শিশুর করুণ মৃত্যু’ শিরোনামের প্রতিবেদনে তিনি আবু দাহোক পরিবারকে ঘিরে একটা ঘটনার বর্ণনা দেন।

হাসপাতালে যাওয়ার পথে এক চেকপয়েন্টে তাদের গাড়ি থামিয়ে দেওয়া হয়। গাড়িতে করে ফায়জাহ আবু দাহোক নামে একজন গর্ভবতী নারীকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। কিন্তু ইসরাইলি সৈন্যরা এই পরিবারটিকে গাড়িতে করে হাসপাতালে যেতে দেয়নি । ফলে গাড়ির মধ্যেই তার বাচ্চা প্রসব হয়ে যায়। যে বাচ্চার নাম তিনি ইউসুফ রাখবেন বলে ঠিক করেছিলেন সেই বাচ্চাটি কয়েকদিন পর মারা যায়।

লেভি তখন লিখেছিলেন, এরা কারা? এই সৈন্যগুলো কারা যারা দেখল যে ফায়জাহ আবু দাহোক ব্যথায় কাতরাচ্ছেন? গাড়ির মধ্যেই তার বাচ্চা প্রসব হয়ে গেছে। এই সৈন্যগুলো কারা যারা তাকে এমন অবস্থায়ও হাসপাতালে পৌছাতে দেয়নি? কারা এই সৈন্যগুলো যারা ফায়জাহ আবু দাহোককে তার সদ্যজাত শিশুকে আচলে জড়িয়ে দুই কিমি হেটে হাসপাতালে যেতে বাধ্য করেছে?

লেভি বলেন, ঘটনাস্থলে যা দেখি তার কোনো কিছুই আমি পরিবর্তন করি না। সত্য যদি র্যাযডিক্যাল হয়, আমার লেখাও র্যা ডিক্যাল হবে।

লেভির আরেকটা মর্মস্পর্শী প্রতিবেদন একজন তরুণ ফিলিস্তিনিকে নিয়ে। এই তরুনকে ইসরাইলি সৈন্যরা পাথর ছোড়[র অভিযোগে গুলি করে হত্যা করে। যে সৈন্যরা এই তরুণকে ঠাণ্ডা মাথায় হত্যা করেছিল তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি।

তিনি প্রতিবেদন করেছেন, ফিলিস্তিনের সেসব কৃষকদের নিয়ে যারা জলপাই গাছ লাগিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। বারে বারে ইসরাইলি সৈন্যরা তাদের ক্ষেত খামার ও ঘর-বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছে। আর জোরপূর্বক ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদ করে ইসরাইলি বসতি স্থাপন করেছে।

বেশিরভাগ ইসরাইলিই তার প্রতিবেদনের সমালোচনা করে। তারা বলেন যে লেভি এবং তার সহকর্মীরা সারা বিশ্বে ইহুদি বিরোধী প্রচারণা জোরদার করার জন্য দায়ী।

কিন্তু কিছু লোক লেভিকে এমন একজন ব্যাক্তি হিসেবে জানেন যিনি তার সমাজের সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গির বিরুদ্ধে সাহসিকতার সাথে এগিয়ে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, ইতিহাস ইসরাইলি দখলদারদের চেয়েও নিকৃষ্ট ও নিষ্ঠুর দখলদার দেখেছে। কিন্তু আমি কখনো এমন দখলদারদের কথা শুনিনি যে যারা নিজেরাই নিজেদেরকে নিপীড়নের শিকার বলে বিশ্বাস করে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের দেশের পক্ষ থেকে যা করা হচ্ছে তার জন্য মাঝে মাঝে আমার লজ্জা লাগে।

ফিলিস্তিনিদের অবস্থা দেখে নিজেকে আমার অপরাধী বলে মনে হয়। আমি মনে করি আমরা তাদের প্রতি ভয়ানক নির্যাতন করছি।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সমস্যা মিয়ার সমস্যা

লিখেছেন রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ), ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

সমস্যা মিয়ার সিঙ্গারা সমুচার দোকানে প্রতিদিন আমরা এসে জমায়েত হই, যখন বিকালের বিষণ্ন রোদ গড়িয়ে গড়িয়ে সন্ধ্যা নামে, সন্ধ্যা পেরিয়ে আকাশের রঙিন আলোর আভা মিলিয়ে যেতে শুরু করে। সন্ধ্যা সাড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

এই মুহূর্তে তারেক জিয়ার দরকার নিজেকে আরও উন্মুক্ত করে দেওয়া।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৬ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৬


তারেক জিয়া ও বিএনপির নেতৃত্ব নিয়ে আমি ব্লগে অনেকবারই পোস্ট দিয়েছি এবং বিএনপি'র নেতৃত্ব সংকটের কথা খুব স্পষ্টভাবে দেখিয়েছি ও বলেছি। এটার জন্য বিএনপিকে সমর্থন করে কিংবা বিএনপি'র প্রতি... ...বাকিটুকু পড়ুন

হামাস বিজয় উৎসব শুরু করেছে, ইসরায়েল বলছে, "না"

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:০৮



গতকাল অবধি হামাস যুদ্ধবিরতী মেনে নেয়নি; আজ সকালে রাফাতে কয়েকটা বোমা পড়েছে ও মানুষ উত্তর পশ্চিম দিকে পালাচ্ছে। আজকে , জেরুসালেম সময় সন্ধ্যা ৮:০০টার দিকে হামাস ঘোষণা করেছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ০৭ ই মে, ২০২৪ রাত ২:৩১


আশেপাশের কেউই টের পাইনি
খুন হয়ে বসে আছি সেই কবে ।

প্রথমবার যখন খুন হলাম
সেই কি কষ্ট!
সেই কষ্ট একবারের জন্যও ভুলতে পারিনি এখনো।

ছয় বছর বয়সে মহল্লায় চড়ুইভাতি খেলতে গিয়ে প্রায় দ্বিগুন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×