somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল্লামা আজিজুল হক রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর স্মৃতিচারণ

২০ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:১৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আজ থেকে দুই বছর আগে একুশে রমযান এই মহান আলেমে দ্বীন মাওলায়ে কারীমের ডাকে সারা দিয়ে পরলোকগমন করেন উইকিপিডিয়া থেকে তার জীবনী copy করে এখানে pest করলাম

আল্লামা আজিজুল হক (জন্ম: ১৯১৯
- মৃত্যু: আগস্ট ৮ , ২০১২) উপমহাদেশের
প্রখ্যাত হাদীস বিশারদ (মুহাদ্দিস),
ইসলামী ঐক্য জোটের
প্রতিষ্ঠাতা, খেলাফত মজলিসের
অভিভাবক পরিষদের চেয়ারম্যান,
ইসলামী চিন্তাবিদ
এবং বাংলাদেশের একজন সুপরিচিত
রাজনৈতিক ও ইসলামী ব্যক্তিত্ব।
বিখ্যাত হাদিসগ্রন্থ বুখারি শরীফ
পূর্ণাঙ্গভাবে বাংলা ভাষায়
সর্বপ্রথম তিনি অনুবাদ করেন।[১]
হাদিসশাস্ত্রে বিশেষ পাণ্ডিত্যের
জন্য তাঁকে ‘শায়খুল হাদিস’
উপাধি দেওয়া হয়।তিনি ছিলেন
বাংলাদেশের ইসলামী রাজনীতির
পুরোধা ব্যক্তিত্ব।
জন্ম ও শৈশব
আজিজুল হক তত্কালীন
ঢাকা জেলার মুন্সিগঞ্জ মহকুমার
বিক্রমপুর পরগনার লৌহজং থানার
ভিরিচ খাঁ গ্রামের
কাজী পরিবারে ১৩২৬
বাংলা সনের পৌষ মাস
অনুযায়ী ১৯১৯ সালে জন্মগ্রহণ
করেন। তাঁর বাবার নাম আলহাজ
এরশাদ আলী ও মাতার নাম
হাজেরা বেগম। শৈশবে মাত্র পাঁচ
বছর বয়সে তিনি তাঁর মাকে হারান।
তাই তিনি তাঁর
নানাবাড়িতে নানি ও খালার
কাছে লালিত-পালিত হন । [১][২]
শিক্ষাজীবন
প্রথমে তিনি গ্রামের মক্তবে
পড়াশোনা করেন। কিছুদিন পড়ার পর
সাত বছর বয়সে ব্রাহ্মনবাড়িয়ার
জামেয়া ইউনুসিয়া কওমি মাদরাসায়
ভর্তি হন। সেখানে
মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরীর
তত্ত্বাবধানে ৪ বছর অধ্যয়ন করেন।
১৯৩১ সালে তিনি ঢাকার বড়
কাটারা কওমি মাদরাসায় ভর্তি হন
এবং দীর্ঘ ১২ বছর
লেখাপড়া শেষে দাওরায়ে হাদীস
পাশ করেন।[২] এ
সময়ে আল্লামা যফর আহমদ
উছমানী, আল্লামা রফিক
কাশ্মীরী, মাওলানা শামছুল হক
ফরিদপুরী, হযরত হাফেজ্জী হুজুর
প্রমূখ বিজ্ঞ হাদীস বিশারদদের
কাছে কুরআন-হাদীসের জ্ঞান
অর্জন করেন। ১৯৪৩
সালে তিনি উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য
ভারতের ডাভেল
জামেয়া ইসলামিয়ায় ভর্তি হন।
সেখানে মাওলানা শাব্বীর
আহমাদ উসমানী,
মাওলানা বদরে আলম
মিরাঠী প্রমুখের কাছে শিক্ষা লাভ
করেন। সবশেষে তিনি ভারতের দারুল
উলুম দেওবন্দ
থেকে মাওলানা ইদরীস
কান্ধলবী এর
তত্ত্বাবধানে তাফসীর বিষয়ে উচ্চ
শিক্ষা লাভ করেন। এরপর তিনি তাঁর
প্রিয় শিক্ষক মাওলানা শামছুল হক
ফরিদপুরীর নির্দেশে ঢাকায়
চলে আসেন। [৩]
কর্মজীবন
ভারতের ডাভেলস্থ
জামেয়া ইসলামিয়ায় উচ্চ
শিক্ষা শেষ করার পর
তাকে সেখানে অধ্যাপনার প্রস্তাব
দেয়া হয়। কিন্তু প্রিয় শিক্ষক
মাওলানা শামসুল হক ফরিদপুরীর
আদেশে তিনি স্বদেশে ফেরার সিদ্ধান্ত
নেন। ফলে তাঁর কর্মজীবন শুরু ঢাকার
বড় কাটরা কওমি মাদরাসায়
শিক্ষকতার মাধ্যমে। ১৯৪৬ সাল
থেকে ১৯৫২ সাল পর্যন্ত সেখানেই
তিনি সফলতার সাথে শিক্ষকতা করেন।
১৯৫২ সালে তিনি সেসময়
মাওলানা শামসুল হক
ফরিদপুরী এবং মাওলানা মোহাম্মদুল্
লাহ হাফেজ্জী হুজুরের হাতে সদ্য
প্রতিষ্ঠিত লালবাগ
কওমি মাদরাসায় বুখারী শরীফের
শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৮৫
সাল পর্যন্ত এখানে ইসলামি আইন,
হাদিস ও তাফসীরসহ বিভিন্ন
বিষয়ে শিক্ষকতা করেন।
এখানে সফলভাবে দীর্যদিন
বুখারী শরীফেরপাঠ দানের
কারণে তিনি শাইখুল হাদিস (হাদিস
বিশেষজ্ঞ) উপাধি পান। এসময়েই
তাঁর রচিত বুখারী শরীফের
বঙ্গানুবাদ প্রকাশিত হয়। লালবাগ
কওমি মাদরাসায় অধ্যাপনার
ফাঁকে ১৯৭১ সাল থেকে ২ বছর
বরিশাল
জামিয়া মাহমুদিয়া মাদরাসায়
শিক্ষকতা করেন। ১৯৭৮ সালের ৩
এপ্রিল প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ
কওমী মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড
বেফাকের অন্যতম
প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম সাধারণ
সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব লাভ
করেন। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দ থেকে নিয়ে ৩
বছর তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইসলামিক স্টাডিজ
বিভাগে ভিজিটিং প্রফেসর হিসেবেও
বুখারী শরীফের অধ্যাপনা করেন। [৪]
তিনি লালবাগ কেল্লা জামে মসজিদ,
মালিবাগ শাহী মসজিদ ও আজিমপুর
স্টেট জামে মসজিদের খতিব ছিলেন।
তিনি জাতীয় ঈদগাহেও ঈদের ইমাম
হিসেবে কয়েক বছরদায়িত্ব পালন
করেন। । আল-আরাফাহ
ইসলামী ব্যাংকের শরিয়া বোর্ডের
চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। ১৯৮৮
সালে ঢাকার
মোহাম্মদপুরে সাতমসজিদের পাশে
জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া
গড়ে তোলেন। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিরি এ
মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল
এবং শাইখুল হাদীস হিসেবে দায়িত্ব
পালন করেন। এর আগে তিনি মালিবাগ
জামিয়া শারইয়্যাতেও প্রিন্সিপাল
হিসেবে কিছুদিন দায়িত্ব পালন করেন।
[১]
রাজনৈতিক জীবন
ছাত্রজীবনেই আজিজুল হক
পাকিস্তান গঠন আন্দোলনে প্রিয়
শিক্ষক শামসুল হক ফরিদপুরীর
নেতৃত্বে অংশগ্রহণ করেন। পাকিস্তান
গঠনের পর মাওলানা আতহার
আলী ও শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন
আলেম ইসলামী বিধান
বাস্তবায়নের জন্য নেজামে ইসলাম
পার্টি গঠন করলে তিনি তার
নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হন।
এ সময় দলের পক্ষে গণমত আদায়ের
লক্ষ্যে তিনি দেশের বিভিন্ন
প্রান্তে সফর করেন। পাকিস্তানের
স্বৈরশাসক জেনারেল আইয়ুব খান
কুরআন-সুন্নাহবিরোধী পারিবারিক
আইন প্রণয়ন ও কার্যকর
করলে গোটা পাকিস্তানে তার
বিরুদ্ধে বিক্ষোভ-বিতর্কের সৃষ্টি হয়। পূর্ব
পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ)
হযরত শামসুল হক ফরিদপুরী এই
আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে অবতীর্ণ
হলে আল্লামা আজিজুল হক তার
মুখপাত্র হিসেবে বিরাট ভূমিকা পালন
করেন। ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন
হওয়ার পর বাংলাদেশে
আলেমসমাজের প্রথম রাজনৈতিক দল
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম
বাংলাদেশ গঠিত হলে তিনি এর
সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৮১ সালে
হাফেজ্জী হুজুর ইসলামি খেলাফত
বাস্তবায়নের আন্দোলনের
তাহরীকে খেলাফত বাংলাদেশ
নামে দল গঠন করেন।
আল্লামা আজিজুল হক তখন
হাফেজ্জী হুজুরের প্রধান মুখপাত্র
হিসেবে কাজ করেন। ১৯৮২ সালে
ইরাক -ইরান যুদ্ধ বন্ধের
লক্ষ্যে হাফেজ্জী হুজুর এ দুটি দেশ
সফর করে সাদ্দাম হোসেন ও
আয়াতুল্লাহ খোমেনীর সাক্ষাৎ
করেন। এই সফরেও
তিনি হাফেজ্জী হুজুরের মুখপত্র
হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৮৭
সালে তার নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয়
ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন। এ
সময়
তিনি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ভূমি
কা রাখেন। ১৯৮৯ সালের ৮ ডিসেম্বর
তিনি খেলাফত মজলিস
প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৯১ সালে
সমমনা কয়েকটি ইসলামী দল
নিয়ে তিনি ইসলামী ঐক্যজোট গঠন
করেন। তিনি এর চেয়ারম্যান
হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার
নেতৃত্বে ইসলামী ঐক্যজোট সে বছর
সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ
করে একটি আসন (সিলেট-৫) লাভ করে।
[১] ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারতের
অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংস
এবং এর পরবর্তী মুসলিম
হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদে ২ জানুয়ারি
১৯৯৩ সালে আল্লামা আজিজুল হক
ঢাকা থেকে অযোধ্যা অভিমুখে লংমার্
চে বের হন। এ লংমার্চে তাঁর
নেতৃত্বে বিভিন্ন শ্রেণীর অসংখ্য
মানুষ অংশগ্রহণ করে। লংমার্চ
খুলনা
সীমান্তে পৌঁছলে বাধা প্রাপ্ত হয়
এবং সেখানে গুলিতে দু'জন নিহত হয়।
ইসলামি বিশ্বে তাঁর এই পদক্ষেপ
প্রশংসিত হয় এবং উপমহাদেশ
এবং আরবের বিভিন্ন আলেম
তাঁকে লংমার্চের জন্য অভিনন্দন
জানান। তাঁর এই পদক্ষেপের কারণে
সৌদি আরবের কিং সউদ
বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের
সদস্য এবং গবেষক আলেম শেখ আব্দুল
ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ তাঁকে
আলমুজাহিদুল কাবীর আখ্যা দেন।
[৫] এছাড়া বাবরি মসজিদ ভাঙার
পর তিনি ভারতের তৎকালীন
প্রধানমন্ত্রী নরসিমা রাওকে
বাংলাদেশে অবাঞ্ছিত ঘোষনা করেন
এবং বিমান বন্দর ঘেরাও কর্মসূচির
ডাক দেন। ফলে তৎকালীন
বাংলাদেশ সরকার ৯ এপ্রিল ১৯৯৩
সালে তাকে গ্রেফতার করে।
তবে জনগণের বিক্ষোভের
কারণে পরবর্তী ৮ মে তারিখে সরকার
শায়খুল হাদিসকে মুক্ত করে দেয়। [৬]
২০০৬ সালে খেলাফত মজলিসের
আমির থাকাকালে তিনি
আওয়ামী লীগের সাথে বহুল
আলোচিত পাঁচ দফা চুক্তি স্বাক্ষর
করেন। পরবর্তীতে অসুস্থতার
কারণে তিনি খেলাফত মজলিসের আমির
পদ ছেড়ে দেন এবং আওয়ামী লীগের
সাথে করা সেই চুক্তিও বাতিল
হয়ে যায়। [৭]
রচনাবলী
তাঁর রচনাবলীর
মাঝে সবচেয়ে বিখ্যাত হলো দশ
খন্ডে প্রকাশিত বুখারি শরিফের
অনুবাদ। তাঁর করা অনুবাদটিই
বাংলা ভাষায় বুখারি শরীফের
সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ অনুবাদ।
অনুবাদের পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন
হাদীসের ব্যাখ্যাও পেশ করেছেন।
বুখারী শরীফের এই
অনুবাদটি রচনা শুরু করেন ১৯৫২ সালে
হজ্জের সফরে এবং দীর্ঘ ষোল
বছরে এই অনুবাদ তিনি সম্পন্ন করেন।
এই অনুবাদের একটি বড় অংশ রচিত
হয়েছে মদিনায় অবস্থিত মুহাম্মাদ
সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লামের সমাধির
কাছে।
তাঁর বিখ্যাত আরেকটি গ্রন্থ হলো উর্দু
ভাষায় রচিত বুখারি শরিফের
ব্যাখ্যাগ্রন্থ ফজলুল
বারী শরহে বুখারী ।
এটি তিনি ছাত্রজীবনেই রচনা করেন।
১৮০০ পৃষ্ঠা সম্বলিত এই
ব্যাখ্যাগ্রন্থটি প্রথম দুই খন্ড
পাকিস্তানে প্রকাশিত হয়েছে। তৃতীয়
খন্ডসহ
পুরো বইটি বাংলাদেশে প্রকাশের
কাজ সম্পন্ন হয়েছে। [৮]
এছাড়া তিনি বঙ্গানুবাদসহ
হাদীসের বিষয়ভিত্তিক একটি সংকলন
রচনা করেন, যার নাম মুসলিম শরীফ
ও অন্যান্য হাদীসের ছয় কিতাব ।
এগুলো ছাড়াও তাঁর বেশকিছু
রচনা রয়েছে। নিচে সেগুলোর
তালিকা দেয়া হলোঃ
১. জালাল উদ্দিন মুহাম্মদ রুমির
বিখ্যাত ফার্সি কাব্যগ্রন্থ মসনবি- এর
বঙ্গানুবাদ
২. পুঁজিবাদ, সমাজবাদ ও ইসলাম
৩. কাদিয়ানি মতবাদের খণ্ডন
৪. মাসনূন দোয়া সম্বলিত
মুনাজাতে মাকবূল (অনুবাদ)
৫. সত্যের পথে সংগ্রাম (বয়ান
সংকলন) [৪]
মৃত্যু
দীর্ঘদিন বার্ধক্যজনিত
রোগে আক্রান্ত থাকার পর
আল্লামা আজিজুল হক ২০১২
সালের ৮ আগস্ট ঢাকার আজিমপুরে
অবস্থিত নিজ বাসগৃহে মৃত্যুবরণ করেন।
মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল ৯৪ বছর।
মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, আট মেয়ে,
পাঁচ ছেলে রেখে যান। [৯] পরদিন ৯
আগস্ট সকাল সোয়া ১১টায়
জাতীয় ঈদগাহে তাঁর জানাজা
অনুষ্ঠিত হয়। তাঁর পুত্র মোহাম্মদপুর
জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মা
দ্রাসার অধ্যক্ষ
মাওলানা মাহফুজুল হক এই
জানাজা নামাজ পড়ান।
পরবর্তীতে তাঁকে ঢাকার
কেরানীগঞ্জের আটিবাজার
এলাকায় পারিবারিক
কবরস্থানে সমাধিস্ত করা হয়।[৯]
তথ্যসূত্র
1. ↑ ১.০ ১.১ ১.২ ১.৩ ১.৪ শায়খুল
হাদিস আল্লামা আজিজুল হক আর
নেই দৈনিক আমার দেশ (ওয়েব
সংস্করণ) ৯ আগস্ট ২০১২। ৩০
ডিসম্বর ২০১২ তারিখে সংগৃহীত
2. ↑ ২.০ ২.১ শায়খুল হাদিস
আল্লামা আজীজুল হক আর নেই
দৈনিক মানবজমিন ওয়েব সংস্করণ- ০৯
আগস্ট ২০১২। ৩১ ডিসেম্বর ২০১২
তারিখে সংগৃহিত
3. ↑ জামিয়া রাহমানিয়ার
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
4. ↑ ৪.০ ৪.১
জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া অফ
িসিয়াল ওয়েবসাইট
5. ↑ মাসিক আলকাউসার ওয়েব
সংস্করণ (ডিসেম্বর ২০১২)
6. ↑ শায়খুল হাদিস
আল্লামা আজিজুল হক আর নেই
ইসলামবার্তা ডট কম । ৩০ ডিসেম্বর
২০১২ তারিখে সংগৃহীত
7. ↑ আল্লামা আজিজুল হক
চলে গেলেন না ফেরার দেশে রেডিও
লাভবাংলা ডট কম ।৮ আগস্ট,
২০১২। ৩০ ডিসেম্বর ২০১২
তারিখে সংগৃহীত
8. ↑ খোশখবর : আলহামদুলিল্লাহ,
ফযলুল বারী’র তৃতীয় খন্ড প্রকাশিত
হয়েছে মাসিক আলকাউসার
অনলাইন সংস্করণ (নভেম্বর- ২০১২)।
৩০ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে সংগৃহীত
9. ↑ ৯.০ ৯.১ দৈনিক প্রথম
আলো (ওয়েব সংস্করণ) আগস্ট ৮,
২০১২
বহিঃসংযোগ
আজিজুল হক-এর অফিসিয়াল
ওয়েবসাইট
রকমারি ডট কম-এ
আল্লামা আজিজুল হক রচিত বইয়ের
তালিকা
শাইখুল হাদীস
আল্লামা আজিজুল হকের
বয়ানসমূহ
শায়খুল হাদিস
আল্লামা আজিজুল হক (র.)-এর
জীবন ও কর্ম
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×