somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প- "দুই নক্ষত্র"

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

প্রতিদিনের মতো আমি অফিসেই ছিলাম কিন্তু সন্ধ্যার দিকে হঠাৎ মোবাইলে একটা কল আসে।টেবিল থেকে মোবাইলটা উঠিয়ে দেখি আয়শার নাম্বার।আমি হাসিমুখেই রিসিভ করলাম।আর মোবাইলের ওপাশ থেকে কান্নার আওয়াজ শুনে চমকে যাই।মুহূর্তেই আমার হাসি বন্ধ হয়ে গেল।হকচকিয়ে জিজ্ঞাস করতে থাকলামঃ
>হ্যালো!!হ্যালো কি হয়েছে?
মোবাইলের ওপাশ থেকে নরম স্বরে কাঁদতে কাঁদতে আমতা আমতা করে বললঃ
>বাবা বাবা।আম্মু কথা বলছে না।
এবার বুঝতে পারলাম আমার প্রথম বাচ্চাটা কথা বলছে।আমি চমকে গিয়ে বললামঃ
>কি হয়েছে,ঠিক করে বল?
>আম্মু অজ্ঞান হয়ে গেছে।অনেকক্ষণ ধরে কিছু বলছে না।
কথাটা শুনে মাথাটা ধরে গেল।আমি চেয়ার থেকে উঠে দাঁড়ালাম আর বললামঃ
>কি?আচ্ছা তুই তোর আম্মুর সাথেই থাক আমি আসছি।
...
বলেই একটা দৌড় দিলাম বাসার উদ্দেশ্যে।যাওয়ার সময় দুইটা কলিগকে সাথে নিয়ে বাসায় গেলাম।আমার এক কলিগের গাড়ি ছিল ওর গাড়ি দিয়ে বাসায় গেলাম।যেতেই ছোট বাচ্চাগুলো আমাকে জড়িয়ে কাঁদতে লাগল।আমি ওদের সড়িয়ে আয়শাকে জাগ্রত করার জন্য চেহারায় হালকা থাপ্পড় দিয়ে ডাকলাম কোন উত্তর না পাওয়াতে কোলে নিয়ে কলিগের গাড়িতে উঠালাম।তারপর হাসপাতালে নিয়ে গেলাম।মনে বৈশাখ মাসের ঝড় বয়ে যাচ্ছিল।দীর্ঘ আড়াই ঘন্টার পর্যবেক্ষণের পর ডাক্তার সাহেব আমাকে তার রুমে ডাকলেন।

আমি তরিঘরি করে ডাক্তারকে জিজ্ঞাস করলামঃ
>ওর কি হয়েছে?
উনি তার চেয়ারে বসে বললেনঃ
>আপনাদের অভিভাবক কে?
আমি রেগে উত্তর দিলামঃ
>ওর কি হয়েছে সেটা বলুন?
>উত্তেজিত হবেন না।বসে মাথা ঠান্ডা করুন।
আমি চেয়ারে বসে বললামঃ
>আমাদের কোন অভিভাবক নেই।
>দেখুন আপনার স্ত্রীর ব্রেনে ক্যান্সার ধরা পরেছে।
কথাটা শুনে এমন মনে হলো কেউ আমাকে বোধহয় আকাশ থেকে মাটিতে ছুড়ে মেরেছে।আমি একটু বড় গলায় বললামঃ
>কি,কি বলছেন এইসব?
>হ্যা আমি ঠিকই বলছি।যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওর চিকিৎসা করাতে হবে নয়ত সমস্যা হবে।
বলেই ডাক্তার সাহেব চলে গেলেন।
আমার অবস্থা নাজেহাল।আমাকে সামলানোর মতো কেউ ছিল না কারন আমার বাবা মা সেই ছোটবেলাই মারা গেছে।আমাদের অভিভাবক আমরা দুইজনই।আয়শার বাবা মা হিন্দু সমাজের লোক আবার জাতে ব্রাক্ষ্মণ।আয়শা আমাকে ভালবেসে তাদের ছেড়ে চলে আসে।আর হিন্দু সমাজে নাকি ব্রাক্ষ্মণদের অনেক দাম আর তার ঘরের মেয়ে নাকি মুসলিম হয়ে গেছে।যদি আয়শার বাবা মা ওর সাথে সম্পর্ক রাখে তাহলে হিন্দু সমাজ তাদের আস্ত রাখবে না।তাই তারা আয়শার সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে দেয়।
...
আমি চেয়ারে বসে বসে কাঁদছিলাম।ভাবতে পারেন একটা ছেলে কতটা দুঃখ পেলে কাঁদতে পারে?আমার অবস্থাটাও তাই ছিল।আমি চোখ মুছে আয়শার বেডের পাশে গিয়ে দাঁড়ালাম।দেহটা একদম নিথর হয়ে আছে।একটা চঞ্চল স্বভাবের মেয়ে যদি হঠাৎ চুপসে যায় তাহলে তা মেনে নেওয়া যায় না।আমি ওর বেডের সামনে দাঁড়িয়ে কাঁদছিলাম এর ভিতর আমার তিনটা ছেলেমেয়ে আমাকে ধরে কাঁদতে শুরু করল আর জিজ্ঞাস করতে লাগলঃ
>বাবা!!আম্মুর কি হয়েছে?
আমি হাটুগেড়ে বসে ওদের বুঝাতে লাগলামঃ
>আম্মুর কিছু হয় নি বাবা।আম্মু ঠিক হয়ে যাবে।
বলেই তিনজনকে বুকে টেনে নিলাম।

বাচ্চাগুলো আমাদের ডিএনএ দিয়ে জন্ম হয় নি তবুও আমাদেরই বাচ্চা।বিয়ের ৩ বছর পরও যখন আমরা বাচ্চার মুখ দেখতে পাই নি তখন এই তিনটা বাচ্চাকে আয়শা নিয়ে আসে।বাচ্চা না হওয়ার কারন খুঁজার জন্য আমরা দুইজনের একজনও মেডিকাল চেক-আপ করি নি।কারন আমরা দুইজন দুইজনকে খুব ভালবাসি আর চেক-আপ করালে সমস্যাটা যারই হোক মনে একটা কথা ভেসে উঠবে "ওর কারনে আমি নিজের বাচ্চার মুখ দেখতে পারলাম না"
আর এই কথা আমাদের ভালবাসা নির্ঘাত কমিয়ে দিবে।আসলে দুইজন দুইজনকে হারাতে খুব ভয় পেতাম।বাচ্চা ছাড়াও চলতে পারতাম কিন্তু আমাদের সমাজের একটা নিয়ম আছে,স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সমস্যা যারই হোক সবাই মেয়েটাকেই দোষারোপ করবে।আর "বাজ" নামের একটা শব্দ জুড়ে দিবে।তাই বাচ্চা নিয়ে আসে আয়শা।না থাকলে আর বললে কষ্ট লাগবে কিন্তু থাকতে যদি লোক বলে তাহলে তাদের পাগল বলতে সমস্যা নেই কারন মেনে নেওয়ার মাঝেই সব।আয়শা বাচ্চাগুলোকে নিজের সন্তান মেনে নিয়েছিল তাই লোকের বলা- কওয়া কিছুই গায়ে লাগে নি।
...
আয়শার জ্ঞান ফিরতেই আমাকে জিজ্ঞাস করলো ওর কি হয়েছে?আমি ভাবলাম ব্যাপারটা আমাদের দুইজনেরই হ্যান্ডেল করতে হবে তাই ওর কাছ থেকে লুকিয়ে লাভ নেই আর "তোমার কিছু হবে না" এই কথা বলে মিথ্যা আশ্বাসও দিতে চাই না।কারন ক্যান্সারের ব্যাপারটা ভূতের মতো না চাইতেও ঘাড়ে চেপে বসে।নামানো খুব কঠিন।আমি সরাসরি বলে দেই যে ওর ক্যান্সার ধরা পরেছে।ও কথাটা শুনে হাসতে থাকে আর বলেঃ
>ক্যান্সার হয়েছে আমার আর তুমি কাঁদছো কেন?
আমি ওর কথা শুনে অবাক হয়ে গেলাম।আর বললামঃ
>আমি তোমাকে ভালবাসি।তোমাকে হারানোর ভয় আমার ভিতর কাজ করছে।
ও হাসিটা থামিয়ে বলে উঠলঃ
>এইত ভাল কথা বলেছ।তুমি আমাকে ভালবাসো আর ভালবাসা কি কখনো হারিয়ে যায়?হয়ত সাথে থাকে নয়ত দুইজনের ভালবাসাই একত্র হয়ে যায়।
আমি অবাক হলাম এই মুহূর্তেও এইসব কথা মেয়েটার মাথায় আসলো কিভাবে?আমি আয়শার হাতে কপালে গালে চুমু খেতে থাকলাম।ও খানিকটা হেসে বললঃ
>এই থামো তো আমার কিছু হবে না।এমনভাবে চুমু খাচ্চো যেমন কিছুক্ষণ পরেই আমি ইন্না লিল্লাহ।
আমি আয়শার কথা শুনে হেসে দিলাম আর ও নিজের হাত দিয়ে আমার চোখের জল মুছে দিচ্ছিল।

একটা ছেলে যে শার্টের তিনটা বুতাম খুলে রাখতো তার এখন উপরের বুতাম পর্যন্ত আটকানো আর সাথে টাই ঝুলানো কতটা ভালবাসলে একটি মেয়ের কথায় ছেলের এতটা পরিবর্তন হতে পারে?আমি আয়শাকে খুব ভালবাসতাম।ব্যাপারটা অনেকখানি ছবির মতো কিন্তু বাস্তবতা ছবির জগৎ থেকেও ভয়ানক।আমি আয়শাকে কেমোথেরাপি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেই।কেমো দেওয়ার কারনে আয়শার মাথার চুল কামিয়ে ফেলতে হয়।এতদিন আয়শা মনে দুঃখ নেয় নি।কিন্তু যেদিন চুল ফালিয়ে দেওয়া হলো ও আমাকে দুঃখ নিয়ে কাছে টেনে বললঃ
>হিমেল তোমার কি মনে পরে আমার চুলগুলো নিয়ে আমি কত অহংকার করতাম?তোমার সাথে ঝগড়াম করতাম?
আমি আয়শার হাতে চুমু খেয়ে মাথা নাড়িয়ে সম্মতি জানাই।তারপর আয়শা বলতে লাগলঃ
>দেখলে আল্লাহ কখনো দাম্ভিকতা পছন্দ করে না।যেই চুল নিয়ে অংহকার করতাম আজ তাই নেই।
ওর কথা শুনে বুঝতে পারলাম ও মনে খুব আঘাত পেয়েছে।আমি তৎক্ষণাৎ ওইখান থেকে উঠে যাই।তারপর আমার বাচ্চা তিনটাকে নিয়ে সেলুনে যাই।গিয়ে চারজনই মাথা কামিয়ে আয়শার সামনে হাজির হই।আয়শা এটা দেখে হাসতে থাকে আর বাচ্চা তিনটার অনুপ্রেরণার কারনে কেঁদে উঠে।
...
অনেকদিন হয়ে গেল আয়শা ক্যান্সারের সাথে লড়াই করছিল আর তাতে আমি সাপোর্টিভ রোল করছিলাম।
কথাগুলো হাসপাতালের সামনের একটা বেঞ্চে বসে মনে করছিলাম আর কাঁদছিলাম।কারন আয়শার অবস্থা গুরুতর হয়ে যায়।আমার চোখ ডান হাত দিয়ে ধরা ছিল আর বাম হাতটা পায়ের উপর।হঠাৎ অনুভব করলাম কে যেন আমার হাতের আজ্ঞুল ধরেছে।আমি চোখ থেকে হাত নামিয়ে কান্না থামালাম।সামনে চাইতেই দেখলাম একটা ছোট বাচ্চা ২-৩ বছর হবে।মাথায় টুপি আর গায়ে পাঞ্জাবি জড়ানো।আমার আজ্ঞুলটা ধরে ইশারা করে আমার ডানে দেখাতে লাগল আর আমতা আমতা করে বলতে লাগলঃ
>আল্লাহ!!আল্লাহ!! উউউউ।
আমি ছেলেটার আজ্ঞুল লক্ষ্য করে দেখলাম ছেলেটা আমাকে মসজিদের দিকে দেখাচ্ছে।আমি ওইদিকে চেয়ে আবার ছেলেটার দিকে চাইলাম।আমার চোখ তখনও অনেক লাল হয়ে আছে।মাথায় খেয়াল আসলো বাচ্চাটা কার আর এর ভিতরই বাচ্চার বাবা বাচ্চাটাকে ডাক দিলোঃ
>আরফিন!!চলো বাবা।
বলেই বাচ্চাটাকে কোলে নিয়ে মসজিদের দিকে যাচ্ছিল।লোকটা আমার থেকে একটু দূরেই জুতা সেলাই করছিল সেই ফাকেই বোধহয় বাচ্চাটা আমার কাছে এসেছিল।

কিন্তু বাচ্চাটার এভাবে আসা আর আমাকে মসজিদ দেখানো স্বাভাবিক মনে হলো না।কারন শুনেছি বাচ্চাদের সাথে নাকি ফেরেস্তা থাকে।আর ফেরেস্তারা আল্লাহর কথা অনুযায়ী মানুষকে পথ দেখায়।বিষয়টা ভাবিয়ে তুলল।জুম্মার নামাজ পড়ার জন্য মনস্থির করলাম। আমার বাবা-মার মৃত্যুর পর আজ পর্যন্ত আর নামাজ পড়ি নি।সত্যি বলতে আল্লাহর সাথে রাগ ছিলাম।কিন্তু আল্লাহ তার বান্দাকে কি নারাজ করতে পারে।ভাবলাম তিনিই হয়ত আমাকে কাছে ডাকছেন।
তাই চোখমুখ মুছে পাশের একটা মসজিদে গিয়ে অজু করে অবস্থান নিলাম।খুতবা হচ্ছিল কিন্তু আমার ধ্যান শুধু আয়শার উপরই আটকে ছিল।কিছুক্ষণের মধ্যেই নামাজ শুরু হলো।নামাজের তাকবির শুনতেই মনে একটা জোড়ে ধাক্কা খেলাম।কারন এতদিন যেই আল্লাহর নাফরমানি করলাম আজ প্রয়োজনে তার কাছে এসেছি সে যদি ফিরিয়ে দেয়?চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে নিচে পড়ছিলো।
...
নামাজ শেষে ঈমাম সাহেব মুনাজাত ধরলেন আর তখনই মনে ঢুকরে কেঁদে উঠল।চোখ দিয়ে জল পড়তে পড়তে আমার সামনের ফ্লোর ভিজে গেল।আল্লাহর কাছে দোয়া করলামঃ
>ইয়া আল্লাহ!!কোনদিন তোমার কথা মানি নি।তোমার অবাধ্য ছিলাম তাই বলে আজ ফিরিয়ে দিও না।বাবা ও মাকে নিয়ে গেছ নিজেকে সামলে নিয়েছি।কিন্তু বাবা মায়ের পর অন্ধকার থেকে আমাকে যে আলোতে নিয়ে এলো সে যদি অন্ধকারে চলে যায় আমার বেঁচে থাকা বৃথা।আল্লাহ হয়ত আয়শাকে ভাল করে দাও নয়ত ওর সাথে আমাকেও নিয়ে যেও।ওকে ওয়াদা করেছিলাম বাঁচলে একসাথে বাঁচবো মরলে একসাথে মরবো।আল্লাহ অন্ততপক্ষে ওয়াদা পূরন করার তৌফিক দাও
মোনাজাত শেষে চোখ মুছে সামনে তাকালাম দেখলাম সবাই অবাক দৃষ্টিতে আমার দিকে চেয়ে আছে।আমি মসজিদ থেকে বেরিয়ে এসে হাসপাতালে চলে এলাম।এসে আয়শার সাথে দেখা করতেই ও জিজ্ঞাস করলঃ
>কি ব্যাপার কোথায় ছিলে?
আমিই হাটুগেড়ে ওর সামনে বসে পড়ি।আর উত্তর দেইঃ
>নামাজ পড়তে।
আয়শা অবাক হয়ে গেল।কারন ও কোনদিন আমাকে বলেও নামাজে পাঠাতে পারে নি।মুচকি হেসে আয়শা বললঃ
>নামাজ পড়তে গিয়েছিলে আল হামদুলিল্লাহ।দেখছো হিমেল আল্লাহ কোন জিনিস উদ্দেশ্য ছাড়া দেয় না।আমার ক্যান্সার হওয়ার পিছেও উদ্দেশ্য ছিল তোমার নামাজ পড়া।
>কি আবোল তাবোল বলছো?আমার নামাজের সাথে ক্যান্সারের কি সম্পর্ক?
>আরে আছে আছে।আল্লাহ যখন তার কোন বান্দাকে কাছে পেতে চায় তখন ওই বান্দার প্রিয় জিনিসে আঘাত করে যাতে সে আল্লাহর কাছে সাহায্য চায়।
আমি ধমক দিয়ে বললামঃ
>ধুর চুপ থাকো তো।

এভাবেই কথা বলতে বলতে ঘুমিয়ে গেলাম দুজন।আয়শা বেডে আর আমি ওর হাতে হাত রেখে তার উপর।এই ঘুম অন্যান্য ঘুমের মতো ছিল না।এই ঘুম ছিল চিরতরের।সন্ধ্যার সময় নার্স আয়শাকে ঔষধ দিতে আসে।এসে আমাকে ঘুম থেকে জাগ্রত করার জন্য আমার কাধে হাত রাখে আর ওমনিতেই আমার দেহ মাটিতে পড়ে যায়।এই অবস্থা দেখে নার্স চিৎকার দিয়ে মানুষ জড়ো করে।ডাক্তার সাহেব এসে আমার পালস চেক করে আমাকে মৃত ঘোষনা করে।তারপর তারা আয়শার দিকে লক্ষ্য করে দেখতে পায় আয়শার অক্সিজেন মাক্সে অক্সিজেন আদান-প্রদান হচ্ছে না।এটা দেখে তারা আয়শাকেও চেক করে মৃত বলে দেয়।কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার ভালবাসার মানুষ কি আবার মরে নাকি?আমরা দুজন অমর হয়ে গেলাম।হ্যা সবকিছু ঠিকই ছিল শুধু পৃথিবীর দুই নক্ষত্র গিয়ে আকাশে যোগ হয়।কে জানতো আল্লাহ দ্বিতীয় দোয়াটি কবুল করে নিবে?
[কাল্পনিক]
সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০১
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কর কাজ নাহি লাজ

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৪


রাফসান দা ছোট ভাই
ছোট সে আর নাই
গাড়ি বাড়ি কিনে সে হয়ে গেছে ধন্য
অনন্য, সে এখন অনন্য।

হিংসেয় পুড়ে কার?
পুড়েপুড়ে ছারখার
কেন পুড়ে গা জুড়ে
পুড়ে কী জন্য?

নেমে পড় সাধনায়
মিছে মর... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাঁর বোতলে আটকে আছে বিরোধী দল

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:০৭



সেই ২০০৯ সালে তিনি যে ক্ষমতার মসনদে বসলেন তারপর থেকে কেউ তাঁকে মসনদ থেকে ঠেলে ফেলতে পারেনি। যারা তাঁকে ঠেলে ফেলবে তাদের বড়টাকে তিনি বোতল বন্দ্বি করেছেন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নতুন গঙ্গা পানি চুক্তি- কখন হবে, গ্যারান্টি ক্লজহীন চুক্তি নবায়ন হবে কিংবা তিস্তার মোট ঝুলে যাবে?

লিখেছেন এক নিরুদ্দেশ পথিক, ১৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৫:২৬


১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস। ফারাক্কা বাঁধ শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশে খরা ও মরুকরণ তীব্র করে, বর্ষায় হঠাৎ বন্যা তৈরি করে কৃষক ও পরিবেশের মরণফাঁদ হয়ে উঠেছে। পানি বঞ্চনা এবং... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?

লিখেছেন জিএম হারুন -অর -রশিদ, ১৬ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:৩৪



কেউ কি আমার বন্ধু শাহেদের ঠিকানা জানেন?
আমার খুবই জরুরি তার ঠিকানাটা জানা,
আমি অনেক চেষ্টা করেও ওর ঠিকানা জোগাড় করতে পারছিনা।

আমি অনেক দিন যাবত ওকে খুঁজে বেড়াচ্ছি,
এই ধরুণ, বিশ-একুশ বছর।
আশ্চর্য্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ব্লগার ভাবনা:কথায় কথায় বয়কট এর ডাক দেয়া পিনাকীদের আইডি/পেইজ/চ্যানেল বাংলাদেশে হাইড করা উচিত কি? ব্লগাররা কি ভাবছেন?

লিখেছেন লেখার খাতা, ১৭ ই মে, ২০২৪ রাত ১২:১৩



অপূর্ব একজন চমৎকার অভিনেতা। ছোট পর্দার এই জনপ্রিয় মুখকে চেনেনা এমন কেউ নেই। সাধারণত অভিনেতা অভিনেত্রীদের রুজিরোজগার এর একটি মাধ্যম হইল বিজ্ঞাপনে মডেল হওয়া। বাংলাদেশের কোন তারকা যদি বিদেশী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×