ইয়েলোস্টোন ও টেটন ন্যাশনাল পেছনে পার্ক রেখে এগিয়ে চলেছি সামনে। মোবাইল নেটওয়ার্ক এবং ইলেকট্রিসিটি কোনটাই নেই। সঙ্গে মড়ার ওপর খাড়ার ঘায়ের মতন রাস্তায় ভাল্লুক কবলিত হওয়ার শংকা। প্রতি রাতে পার্ক রেঞ্জাররা এসে চেক করে যায় খাবার ও অন্যান্য আনুষাঙ্গিক দ্রব্যাদি পর্যাপ্ত পরিমানে এবং সঠিক যায়গায় আছে কি না, ৬৮ মাইল চালালাম আজ। টেটন ন্যাশনাল পার্ক ছাড়ার আগমূহুর্তে ভাল্লুক আসার সংকেত পেয়েছি, যা আমাকে শ্রীলংকার কথা মনে করিয়ে দিচ্ছিল। তাই আরও ১০ মাইল ঝড়ের গতিতে চালিয়ে একটি ক্যাম্প গ্রাউন্ডে আশ্রয় নিয়েছি, কিন্তু বিধিবাম! এখানে পানি নেই। আশরাফুজ্জামান উজ্জ্বল ভাই খুব ভাল চালিয়েছেন আজ। আগামীকাল একটি বড় পাস পার হবো, যার নাম তগৌতি পাস। দেখা যাক কি হয়..... আপাতত আছি তগৌতি মাউন্টেন লজে
আশরাফুজ্জামান উজ্জ্বল ভাই; তার সানগ্লাসে আমাকে দেখা যাচ্ছে।
এই সেই ট্যানডেম যাতে করে আমরা পথ চলি
ভাল্লুক সংক্রান্ত নির্দেশনা!
আমাদের ক্যম্প এরিয়া
তাঁবুর ভেতরে
আরো ছবি: Click This Link
ফেসবুক ও টুইটার পেজ: tash2maniac
ওয়েব: View this link
আগের পোষ্ট
যে কোন পাঠক আমাদের ছবি যে কোন জায়াগায় প্রকাশ করতে পারবেন শুধু মাত্র যদি দয়া করে ওয়েব এর ঠিকানাটা জুরে দেন। যাত্রা বিবরন লিখার চেষ্টা করছি। আশা করি পোষ্ট করতে পারব। তবে তার আগে মাঝে মাঝে ছবি প্রকাশ করাটা অনেক সহজ হবে
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৬