somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হে মুসলমান! আসুন, নতুন খলিফাকে চিনে নিন!!!!!

১৬ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমেরিকার Arizona অঙ্গরাজ্যের সিনেটর, নিওকন ‘ John McCain’ ই হলেন আমাদের আসল খলীফা! তবে তার আগে বিস্তারিত দেখে নিন নীচে।

আপনি নিশ্চয়ই অবাক হয়েছেন আমাদের নতুন খলিফার সফলতা দেখে! আমাদের নতুন ও মহান স্বঘোষিত খলিফা তার দলবল নিয়ে বিগত কয়েক মাস ধরে উল্কার গতীতে সংঘবদ্ধ হয়েছেন, তা দেখে। তারা দামেস্ক, হোমস, আলেপ্পো থেকে শুরু করে একের পর এক সিরিয়ার ডিক্টেটর আসাদ বাহিনীর সাথে লড়ে যাচ্ছেন। এখন তিনি ইরাকের এক বিশাল এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছেন!



ইনিই আমাদের স্বঘোষিত খলিফা

আপনি আধুনিক প্রযুক্তির গৌরবজনক কল্যাণে নিশ্চয়ই দেখেছেন, আমাদের এই খলিফার ‘মুজাহিদ‘ বাহিনী ‘জিহাদ’-এ কী মরীয়া হয়ে আত্বনিয়োগ করেছেন!

এই সব জানবাজ মুজাহিদ বাহিনী সিরিয়ার সরকারী সৈন্যদের ধরে ধরে গলা কেটেছে জিহাদের নামে। লাইন করিয়ে পিছ মোড়া বেঁধে তার পর ঠান্ডা মাথায় তাদের গুলি করে মেরেছে!



বন্দী সৈন্যদের হাত পা বেঁধে মাটিতে উপুড় করে শুইয়ে তাদের পিঠ ছুরি দিয়ে চীরে সেখানে লবন মাখিয়ে দিয়েছে! সিরিয়া সরকারের কোনো কোনো মুসলিম সৈন্য, যাদেরকে তারা বন্দী করতে পেরেছে, ধরে গলা পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে তার পর ভিডিও‘র সামনে তাদের গালাগালি করেছে যাচ্ছে তাই করে!

এখানেই থেমে থাকেনি তারা, এইসব মুজাহিদরা এর পরে ক্যামেরার সামনেই উক্ত হতভাগা মুসলমান বন্দীকে জ্যান্ত পুঁতে ফেলেছে মাটি চাপা দিয়ে! আরও দেখেছেন, ইসলামের এইসব মহান জানবাজ মুজাহিদরা কী বর্বরভাবে ক্যামেরার সামনে স্টেজ শো করে বন্দী মুসলমান সৈন্যদের জবাই করেছে! এসবই নাকি জিহাদ!



কেউ অবশ্য প্রশ্ন করেন নি, ইসলাম যেখানে বন্দীর সাথে সর্বোচ্চ উত্তম মানের ব্যবহার করতে বলেছে, সেখানে এইসব বন্দীদের সাথে এই বর্বর আচরণ কেন করা হচ্ছে! কেউ অবশ্য এ প্রশ্ন করেন নি যে, এই যে ইসলামের নামে জিহাদের নামে এই বর্বর অমানবিক আচরণ করা হচ্ছে, তা তো ইসলাম বিরুদ্ধ পশ্চিমা শক্তি, তাদের গণমাধ্যমগুলো ইসলামের জিহাদ কতটা বর্বর, মুসলমানরা ধর্মের নামে কতটা বর্বরতা দেখাতে পারে, সে কথা প্রমাণেই ব্যবহৃত হবে!

ইসলামের গা‘এ আমাদের মহান খলীফার এইসব জানবাজ মুজাহিদরা কেন এই কালীমা লেপন করে দিচ্ছেন!

না, আপনি প্রশ্ন করেন নি। আপনি হয়ত বৃহত্তর কল্যাণ প্রাপ্তির আশায় (হারিয়ে যাওয়া খেলাফত পুণরুদ্ধারের মত এত বড় পাওয়া আর কী হতে পারে!) এইসব ছোটো খাটো বর্বরতা, এইসব ছোটো খাটো গুনাহ‘কে মেনেই নিয়েছেন! না নিলে কী আপনি এই সব বীর মুজাহিদদের নিয়ে, তাদের সফলতা দেখে ফেসবুকে, ব্লগে, পত্র পত্রিকায় এমন আনন্দে গদ গদ হয়ে ফেটে পড়তেন! আপনি এদের সফলতার জন্য আল্লাহর দরবারে দোওয়া করেছেন! কী জানি হয়ত তাহাজ্জুদেও বসে ছিলেন রাতের গভীরে!

কারণ আপনি প্রিয় রাসুল সা: এর একটি হাদিস শুনেছেন, পড়েছেন যে, হাদিসে কেয়ামতের আগে পারস্য থেকে কালো পতাকায় কালেমা খচিত এটি মুসলিম মুজাহিদ বাহিনী বের হবে, যারা আল্লাহর রাস্তায় যদ্ধ করবে, মুসলমানদের মুক্তি এনে দেবে, এরকম কিছু কথা!



যেহেতু আপনি মুক্তি চান, যেহেতু আপনি বিশ্ব মুসলমানদের কল্যাণকামী, তাই তাদের সফলতার জন্য আপনি দোওয়া না করে, তাদের সাহায্য না করে কী পারেন? তাদের জন্য আর কিছু না হোক অন্তত চোখের দু‘ফোটা পানি তো ফেলতে পেরেছেন!

আপনি টিভি ও অন্যান্য মিডিয়ার কল্যাণে দেখেছেন এই ‘ISIS (The Islamic State of Syria and Iraq) ’ এরা কালেমা খচিত কালো পতাকাধারী, বড় পূণ্যময় (!) চেহারার মুজাহিদদের পুরো বদন জুড়েই যেন জান্নাতি রৌশনাই খেলে যাচ্ছে! আর সেই রৌশানই এর কিছুটা থেকেও যেন বঞ্চিত না হতে হয়, সে কারণে মুসলিম জনপদের কোনো কানো অঞ্চল হতে ছুটে এসেছে ‘মুজাহিদ’দের সঙ্গিনীরা, যৌন জিহাদ-এ!



ধরণী দ্বিধা হও! আপনি কখনই প্রশ্ন করেন নি, ইসলামের এই তথাকথিত ‘যৌন জিহাদ’ আবার কবে যুক্ত হলো? মুসলমানদের জিহাদ বিমূখ করতে, ইসলামের অন্যতম রক্ষকবচ জিহাদকে বিতর্কিত, কলংকিত করতে এ যে আর এক ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র, ঘৃণ্য পদক্ষেপ ইবলীশের, সে কথাটা আপনি ঘুর্ণাক্ষরেও ভাবেন নি, বলেনও নি। হয়ত এ ক্ষেত্রে ‘খেলাফত’-এর মত বিরাট কিছু অর্জনের জন্য ছোটো খাটো ভুল-ত্রুটি মেনে নেয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ; হিকমত মনে করেছেন!

আপনি একটু মন দিয়ে শুনুন দয়া করে, বেশী নয়, কয়েকটা মিনিট মাত্র। আপনি ভুলের ভেতরে আছেন। আপনি আরও একবার প্রতারিত হতে যাচ্ছেন। ঠিক সেভাবে, যে ভাবে প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মুসলমানরা প্রতারিত হয়েছিলো।

আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে, স্বাধীনতা আর স্বায়ত্বশাসন দেয়া হবে বলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলো ব্রিটেন। আর এরই বিনিময়ে তথাকথিত ‘জানবাজ মুসলিম মুজাহিদ’রাও ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো চার লক্ষ প্রাণ নজরাণা দিতে ব্রিটেনের পক্ষে যুদ্ধে! কার বিরুদ্ধে? হ্যাঁ, নিজেদের খলীফার বিরুদ্ধেই! বিনিময়ে মুসলমানরা কী পেয়েছে, তা নিশ্চয়ই আর চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হবে না আপনাকে!

আপনি এটাও দেখেছেন, কী ভাবে একটুকরো ভুখন্ডে একটি ইসলামি মডেল খেলাফত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে দেখানোর বাসনায় সুদুর টেক্সাস থেকে ধরে এনেছিলো ‘শেখ বিন লাদেন‘কে! দেখেছেন কী ভাবে তাকে দিয়ে প্রথমে সুদান ও পরে আফগানিস্থানে একটি ‘ইসলামি খেলাফত’ প্রতিষ্ঠায় ত’পরতা চালানো হয়েছিল!

খেলাফত তো প্রতিষ্ঠিত হয়েই গিয়েছিলো! সেই আবেগ আর আনন্দে সুদুর মিশর, কেনিয়া, কুয়েত, ইন্দোনেশিয়া পাকিস্থান, বাংলাদেশ ও চেচনিয়াসহ বিশ্বের প্রতিটি কোণা থেকে ‘মুজাহিদ’রা পঙ্গপালের মত ছুটে এসেছে জিহাদ-এ যোগ দিতে আফগানিস্থান-এ! আজ কোথায় গেলো খেলাফত? কোথায় সেই খলিফা, কোথায় সেই মুজাহিদ বাহিনী? তারা নেই! কোথাও নেই!

যা আছে, তা হলো নিরেট বাস্তবতা। আর বাস্তবতা হলো এই যে, মুসলিম বিশ্বের একমাত্র পারমাণবিক শক্তিধর দেশ পাকিস্থান আজ ধংসের মুখে। তার পারমাণবিক বোমাটা হাতিয়ে নিতে পারলেই এই চলমান জিহাদ‘এর পরিসমাপ্তি ঘটে আর কী!

সমস্যা হলো, আমেরিকা ও ইসরাইলের যৌথ কায়দায় প্রণীত ‘আল কায়েদা’ নামক একটা নাটকের অংশ হিসেবেই ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় দাবার ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে গেছেন বিন লাদেন, মোল্লা ওমর এর মত খলীফারা! একমাত্র আবেগ ছাড়া এইসব মহান খলীফাদের পুরো মুসলিম বিশ্বকে নেতৃত্ব দেওয়াটা তো অনেক বড় কথা, একটা ইউনিয়ন কাউন্সিল চালাবার মত জ্ঞান, রাজনৈতিক দক্ষতা আর প্রজ্ঞাটুকু ছিলো না।

ফলে কী হয়েছে? আফগানিস্থান গেছে ইসলাম বিদ্বেষী শক্তির হাতে। পাকিস্থান টলটলয়মান! মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে বড় সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশ; ইরাক আজ পথের ফকির। মুসলিম বিশ্বের সবচেয়ে বড় শত্রু ইসরাইলকে রুখে দেবার কথা তো দূরের কথা, সে বাগদাদের সীমানাও রক্ষা করতে পারছে না!

এখন আর তিনটা কাজ বাঁকি আছে। সেগুলো হলো;

এক- ভঙ্গুর ইরাকের ভৌগলিক অখন্ডতাকে শেষ করে দেয়া। তেমনটা করতে পারলে, বিশেষ করে, কূর্দীস্থানকে আলাদা করতে পারলে ইসরাইলের জন্য পোয়াবারো। এই কূর্দীস্থান রাষ্ট্রের সাথে ইসরাইলের ইতোমধ্যেই গড়ে উঠা দহরম মহরম এখন অনেকটা ওপেন সিক্রেট! আর ইসরাইলের নেতিনিয়াহু তো ইতোমধ্যেই কূর্দীদের সাথে একত্রে কাজ করার ঘোষণা দিয়েই রেখেছে। কুর্দিস্থানের তেল ও গ্যাসের সরবরাহ নিয়ে কোনো কথা না বলাই ভালো। দুটি বন্ধু রাষ্ট্রের মধ্যে এরকম লেন দেন ব্যবসা বাণিজ্য হতেই পারে! আর কূর্দীস্থানকে দিয়ে তুরস্কের সাথে বোঝা পড়া করাটা ইসরাইলের পরবর্তি পরিকল্পনা, সে কথা এখন আর নাই বা আলোচনা করলাম।

দুই- ইসলামি খেলাফত প্রতিষ্ঠার ঘোষণা দিয়ে এবং সে লক্ষ্যে জিহাদ পরিচালনা করার মাধ্যমে ইসরাইলের সীমান্ত ঘেঁষে অন্যতম মুসলিম সামরিক শক্তি সিরিয়াকে ধ্বংস করে দেয়া গেছে, এটা ইসরাইলের জন্য, নিউকনদের জন্য এক বিরাট আত্বতৃপ্তির ব্যপার বটে। সমস্য হলো; সিরিয়ার আসাদ এখনও মাটি কামড়ে টিকে আছে, এ ব্যাটাকে শেষ করে দিতে পারলেই ইসরাইল নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে স্বস্তি পেতে পারতো। সে কাজটা দ্রুত শেষ করতে হবে বৈকি!

তিন- একবার যদি ইরাকে এই খেলাফত প্রতিষ্ঠা করা যায়, একবার যদি মহান খলীফাকে বাগদাদের ক্ষমতায় বসানো যায়, তা হলে খুব শীঘ্রই নাটকের পরবর্তি পর্ব মঞ্চায়ন শুরু করা সম্ভব। সেটা কী? সেটা হলো বর্তমানে মিটি মিটি প্রজ্বলমাণ শিয়া-সুন্নী বিরোধকে উস্কে দিয়ে বাগদাদের মহান সুন্নী খলীফাকে দিয়ে শীয়া ইরানের বিরুদ্ধে জিহাদে নামিয়ে দেয়া। পারমাণবিক শক্তি অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাওয়া ইরান ইতোমধ্যেই সামরিক সক্ষমতায় সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে গেছে! তা ছাড়া তেল সরবরাহ‘সহ বৈশ্বিক বাণিজ্যের এক স্ট্র্যাটেজিক পয়েন্ট হরমুজ প্রণালীর মুখে বসে থাকা ইরানকে শক্তিধর হতে দিলে বিশ্ব বেনীয়াদের লুটপাটে বিরাট বাধার সৃষ্টি হয়, অতএব তাকে শেষ করতে হবে। এ জন্য সবচেয়ে বড় অস্ত্র হলো শিয়া-সুন্নী লড়াই!

এতে করে দুটো লাভ হবে। এক; ইরান দূর্বল হবে। আর, দুই; দূর্বল হবে তলে তলে বিরাট সামরিক শক্তির আধার হয়ে উঠা সউদি আরবও!

এক্ষেত্রে টাকা পয়সা তেমন কোনে ব্যাপার না। টাকা তো দেবে সুন্নী কাতার, সউদি আরব আর আমিরাত। মনে আছে নিশ্চয়ই, সউদি আরব কী ভাবে জর্জ বুশ সিনিয়রের এক ধমকে সুড়সুড় করে সাদ্দাম হোসেনকে ইরান আক্রমণের জন্য ২৫.৭ বিলিয়ন ডলারের এক বিশাল অংক জুগিয়েছিলো!

আজও তারা সেটা করে যাচ্ছে।

এই যে ‘ ISIS (The Islamic State of Syria and Iraq) ’ এর যোদ্ধাদের রসদ, তাদের জানবাজ মুজাহিদদের মাসিক বেতন, অস্ত্র কেনার টাকা, এমনকি ‘মহান খলিফা‘র হাতের দামী রোলেক্স ঘড়িটার জোগাণও দিয়ে চলেছে সউদি আরব, কাতার ও আমিরাত!

আজ চলমান এই যুদ্ধের খলীফাকে তো ইতোমধ্যেই চিনেছি আমরা। না চিনে কী পারি? তিনি দয়া পরবশ হয়ে আমাদের , তথা সকল মুসলমানদের হিজরত করার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন! আহা কী দয়া তার!

তবে সুধী পাঠক, আসল খলিফাকে কী চেনা গেছে? না, এখনও বোধ হয় সেটা জানেন না। যে খেলাফত প্রতিষ্ঠার জন্য এত জিহাদ চলছে, সে খেলাফতের আসল খলিফাকে চেনা দরকার বৈকি! নিবন্ধের শুরুতে দেয়া ছবিটা দয়া করে আরও একবার দেখুন;

চিনতে পারছেন তো? জ্বী হাঁ, তিনি আর কেউ নন, আপনার আমার বহু পরিচিত নিউকন ‘ John McCain ’ তিনিই হলেন আসল খলিফা।

এই খলিফা ক‘দিন আগে এসেছিলেন জর্ডানে। সম্প্রতি এর এক রিপোর্ট বলা হয়েছে জর্ডানে আমেরিকা ফ্রান্স ও ব্রিটেনের প্রশিক্ষকদের ত্বত্তবধানে ‘ISIS (The Islamic State of Syria and Iraq) ’ এর প্রায় দশ হাজার মুজাহিদ তৈরী হচ্ছে, তাদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে বিগত দুই বসর ধরে। প্রশিক্ষণ শেষে তারা অচিরেই ছুটে যাবে যুদ্ধক্ষেত্রে। তবে তার আগে তাদের আশীর্বাদ করতে, বরকতের দর্শন দিতে বড় দয়া করে মহান খলীফা এসেছিলেন জর্ডান-এ। সেখানেই কয়েকজন মুজাহিদ পরিবেষ্ঠিতাবস্থায় হাস্যোজ্জল খলীফা।!

এই মহান খলীফার নির্দেশেই বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার প্রতি মাসে দিয়ে চলেছেন আমাদের ‘খাদেমুল হারামাইন’সহ আমির ওমরহাগণ! সেদিন দুরে নয়, যেদিন এদের এই টাকায় কেনা অস্ত্রই আবার এদের দিকে ঘুরবে, এদের উপরেই এসে পড়বে ফসফরাস বোমার উত্তাপ! এটা কেবলই সময়ের ব্যপার মাত্র।

যুদ্ধটা কিন্তু ইসরাইলের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং মুসলিম বিশ্বকে তছনছ করণের! এর রশদও কিন্তু দিয়ে চলেছে মুসলমানরাই! আহা রাজনীতির কি কারিশমা!

(নিবন্ধটি লিখতে Steve Coll রচিত ‘ The Bin Ladens: The story of a Family and its Fortune ’ এবং Click This Link এর সাহায্য নেয়া হয়েছে)

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিনেতা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৫



বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×