somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মানবসম্পদ: অপার সম্ভাবনার নাম

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

কাজই জীবন, কাজের মধ্যেই মানুষ বেঁচে থাকে যুগ যুগ। যে ব্যক্তি জীবনে যত বেশি কাজ করতে পারে, তার সফলতা ও সুখ তত বেশি। এই কাজই দেশের সার্বিক উন্নয়নে বিরাট ভূমিকা রাখতে পারে। কিন্তু প্রয়োজনীয় দক্ষতার অভাব ও সীমাবদ্ধ সম্পদের সঠিক ব্যবহারে ব্যর্থতা, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি এবং যথাযথ পরিকল্পনার অভাবে উপযুক্ত কর্মটি বর্তমানে খুঁজে পাওয়া আর সোনার হরিণ হাতের কাছে পাওয়া যেন সমান কথা। যদিও এ কথাটি সত্য, মানুষের কর্মহীন জীবন তা যেন এক কথায় অভিশাপের শামিল। যে অভিশাপ মানুষের জীবনকে অক্টোপাসের মতো ঘিরে রাখে। সমাজে ও পরিবারে বাড়ে হতাশা ও শত লাঞ্ছনা-গঞ্জনা। জাগতিক পরিধিতে এমনকি সাংসারিক জীবনে বিভিন্ন অভাব, অনটন, প্রভৃতি লেগেই থাকে। ফলে বাড়ে সমাজিকবিরোধী অপকর্ম, সন্ত্রাস, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, পতিতাবৃত্তি, ভিক্ষাবৃত্তিসহ সামাজিক নানা অবক্ষয়। কিন্তু পক্ষান্তরে আমরা যখন দেখতে পাই যথাযথ মানবসম্পদকে কাজে লাগিয়ে চীন, জাপান, আমেরিকা, ব্রিটেন মতো দেশগুলো আজ উন্নতির শিখরে আরোহণ এবং বিশ্বের মানচিত্রে খ্যাতনামা, শক্তিশালী ও প্রতিষ্ঠিত দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। সেখানে আমরা কর্মহীন বেকারত্ব ও দারিদ্র্যকে আলিঙ্গন করছি। দেশে অপার সম্ভাবনাময় শিক্ষিত যুবসমাজ এবং এত বিশাল মানবসম্পদ থাকার সত্ত্বেও আমরা এখনো এ দেশকে মধ্য আয়ের দেশে পরিণত করতে পারিনি। দেশের নীতি-নির্ধারকদের ওই বিষয়গুলো একটু ভেবে দেখা দরকার, কোথায় আমাদের গলদ। যেখানে আজ বিশ্বের নেতারা তাদের বিপুল অব্যহৃত মানবসম্পদকে সঠিক বিনির্দেশনা ও যোগ্য বিনিয়োগের মাধ্যমে আগামীর টেকসই উন্নয়নের পথ খুঁজছেন, সেখানে আমাদের মোট জনসংখ্যার ২৮ শতাংশ সম্ভাবনাময় তরুণ জনগোষ্ঠী ও বিশাল মানবসম্পদ নিয়ে বারবার বেকারত্বও দারিদ্র্যকে আলিঙ্গন করছি। কিন্তু দেশের এসব সম্ভাবনাময় বিপুল তারুণ্য ও বিশাল মানবসম্পদের বিনিয়োগ হতে পারে দেশের জন্য এক বিশাল সম্ভাবনাময় ক্ষেত্র। এ বিষয়গুলোর প্রতি দেশের নীতি-নির্ধারকদের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সরকারের উচিত হবে দেশের সার্বিক অগ্রগতির স্বার্থে দেশের উদীয়মান যুবসমাজকে যথাযথ কাজে লাগিয়ে দেশে আগামীর টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ ও তা দ্রুত বাস্তবায়ন করা। যেসব সেক্টরে এখন দক্ষ মানবসম্পদের ঘাটতি রয়েছে, সেসব সেক্টরের দিকে অধিক নজর দেয়া। প্রয়োজনে তাদের বিনা অর্থে উৎপাদনমুখী ও যুগোপযোগী শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ, সুদবিহীন আর্থিক সুযোগ-সুবিধা এবং ভূমিহীনদের মধ্যে ভূমির সুষম বণ্টন নিশ্চিত করে তাদের জন্য দ্রুত কর্মসংস্থানের পথ সুগম করা। যদি তা আমরা করতে পারি তবে সত্যিই আমাদের দেশও একদিন বিশ্বের মানচিত্রে খ্যাতিনামা, প্রসিদ্ধ ও উন্নত দেশ হিসেবে পরিচিতি পাবে। যেহেতু বিশাল মানবসম্পদই আমাদের বড় শক্তি। তাই দেশের সার্বিক অগ্রগতির স্বার্থে এ শক্তিকে যে কোনো উপায়ে হোক কাজে লাগাতে হবে। মূলত তাদের অধিক রপ্তানি ও উৎপাদনমুখী কাজে সম্পৃক্ত করতে হবে। ঘরে ঘরে উদ্যোক্তা তৈরি করতে হবে। যদি তা না করা যায়, তবে অদূর ভবিষ্যতে এ দেশে বড় ধরনের সামাজিক অস্থিরতা ও অরাজকতা শুরু হবে। এখনি যার নমুনা বিভিন্ন ঘটনায় প্রতিফলিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এ ধরনের অস্থিরতা ও জনবিক্ষুব্ধতা শুরু হয়েছে। কর্মের জন্য মানুষ পথে নেমে পড়েছে। বর্তমানে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এ দেশের অর্থনীতিতে যে নেতিবাচক প্রবণতা পড়ছে এবং দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে ব্যর্থতা ও কূটনৈতিক সম্পর্ক জোরদার না হওয়ার কারণে রেমিট্যান্স প্রভাব যেভাবে কমছে এতে এক ধরনের অসুভ বার্তাই যেন দিয়ে যাচ্ছে। সময় থাকতেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে না পারলে তা দেশের সার্বিক অর্থনীতির জন্য হবে ভয়াবহ বিপর্যয়ের কারণ। তাই যত দ্রুত সম্ভব নিজেদের দক্ষ ও যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে আমাদের সীমাবদ্ধ সম্পদের মধ্য থেকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এসব মানবসম্পদকে দেশ ও বহির্বিশ্বে চাহিদামাফিক কাজের জন্য উপযোগী ও দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে। সেই সঙ্গে নিশ্চিত করতে হবে তাদের সার্বিক অধিকারও। যদিও দক্ষতার অভাবই হচ্ছে আমাদের দেশের শিক্ষিত যুবসমাজের কাজ বা চাকরিদানের ক্ষেত্রে বড় ধরনের অন্তরায়। সে জন্য বাস্তব ও উৎপাদনমুখী যুগোপযোগী প্রযুক্তিনির্ভর কারিগরি প্রশিক্ষণ ও কৃষি শিক্ষার প্রতি সরকারকে অধিক গুরুত্বারোপ করতে হবে। মনে রাখতে হবে দক্ষ মানবসম্পদই হবে আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি ও অর্থনৈতিক মুক্তির হাতিয়ার। এ হাতিয়ার ব্যবহার করেই সম্ভব দেশে আগামীর টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা। বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন নামি-দামি সংস্থা ও বিশ্ব নেতারা বাংলাদেশকে নিয়ে এমনটিই উপলব্ধি করছেন। আমাদেরও তেমনি উপলব্ধি করতে হবে। দেশের উদীয়মান তরুণ জনগোষ্ঠীকে যে কোনো উপায়ে হোক তাদের দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে সরকারকে সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। যা দেশ ও জাতির জন্য হবে অধিক কল্যাণময়।

দেশে এখনো অনেক সেক্টর রয়েছে, যেখানে দক্ষ জনবলের ঘাটতি রয়েছে প্রায় শুরু থেকেই। ফলে এসব সেক্টরে কর্মরত বিদেশি দক্ষ শ্রমিকরা প্রতি মাসে মজুরি বাবদ কোটি কোটি ডলার নিয়ে যাচ্ছে তাদের দেশে। কিন্তু যদি এসব সেক্টরে দক্ষ জনবল তৈরির জন্য সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন ও তাদের উপযুক্ত প্রশিক্ষণ প্রদান করা সম্ভব হয়, তবে বিদেশিদের মজুরি বাবদ প্রদানকৃত অর্থ দেশেই থেকে যাবে। এতে অধিক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিসহ বেকারত্ব দূরীকরণ কিছুটা হলেও লাঘব করা সম্ভব হবে। তাই সংশ্লিষ্টদের উচিত হবে এসব সেক্টরের উন্নয়নের পাশাপাশি উদীয়মান তরুণদের দ্বারা নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বিজ্ঞান শিক্ষার প্রতি তাদের আগ্রহ বাড়ানোসহ সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান, অবকাঠামোগত উন্নয়ন, কৃষির আধুনিকীকরণ, অধিক ভোকেশনাল ও পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট স্থাপন, নার্সিং ইন্সটিটিউট স্থাপন, অকৃষিবিষয়ক উন্নয়ন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি পর্যায়ের অধিক শিল্প প্রসার ও তাদের আর্থিক সহযোগিতা প্রদান, জনশক্তি রপ্তানি বাড়াতে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ ও ইংরেজি শিক্ষার প্রসারসহ বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বৈদেশিক কূটনৈতিক সম্পর্ক আরো জোরদারকরণ, স্থানীয় সরকারব্যবস্থাকে আরো অধিক শক্তিশালীকরণ, পরিবেশের দূষণরোধে যুবসমাজকে সম্পৃক্তকরণ, প্রতিটি গ্রামকে এক একটি উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণতকরণ, শিক্ষা ক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণ, উৎপাদন ও রপ্তানিমুখী অধিক ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে যুবসমাজকে উৎসাহ বাড়ানোর পাশাপাশি সুদবিহীন ব্যাংক ঋণের ব্যবস্থাকরণ, পরিকল্পিত নগরায়ণ, সহযোগিতামূলক সামাজিক নীতি প্রণয়ন, ভূমিহীনদের মধ্যে খাস জমি বিতরণ, সব কাজে সুশাসন নিশ্চিতকরণ, সুদবিহীন ক্ষুদ্র ঋণের প্রসার সাধন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে আরো অধিক কর্মমুখী ও যুগোপযোগীকরণ, সামাজিক নিরাপত্তাসহ তরুণদের অধিক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ, পরিমিত ছোট পরিবার রাখতে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয় উপকরণ বিনামূল্যে প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণের মধ্য দিয়ে দেশে বিরাজমান সামাজিক অস্থিরতা ও অবক্ষয় কিছুটা হলেও কমিয়ে আনা সম্ভব বলে মনে করি।

এ ক্ষেত্রে আমাদের এত অধিক জনবহুল দেশে যুবকদের কর্মসংস্থান বাড়ানোর ক্ষেত্রে সরকারকে বিশেষ করে কৃষি, সমবায়, কুটিরশিল্প, মৎস্য ও পশু খামারের মতো খাতগুলোর দিকে অধিক মনোনিবেশ করতে হবে পাশাপাশি তথ্যপ্রযুক্তি, ব্যাংক, বীমা, উৎপাদনমুখী অধিক ট্রেনিং ইন্সটিটিউট স্থাপন ও সেবা খাতগুলোকে আরো বিস্তৃতিকরণে সরকার তথা সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসতে হবে। বর্তমান সরকারের গৃহীত এক বাড়ি এক খামার প্রকল্প যত দ্রুত সম্ভব বাস্তবায়ন করতে হবে। নিত্য-নতুন কল-কারখানা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান তৈরি, কৃষি খাতের মানোন্নয়ন, পরিবেশ দূষণরোধসহ পরিকল্পিত নগরায়ণ সৃষ্টির জন্য বিশাল মানবসম্পদকে যথাযথ কাজে লাগাতে হবে। এতে যেমন দেশ দারিদ্র্যবিমোচনের পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়া সম্ভব হবে, ঠিক তেমনি দেশে বিরাজমান সামাজিক অবক্ষয় অনেকটা কমিয়ে আনাও সম্ভব হবে, যা ইতিবাচক বলে মনে করি। মূলত বিজ্ঞানমুখী ও কর্মমুখী আধুনিক শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দেশের সম্ভাবনাময় উদীয়মান তরুণদের কাজের সুযোগ সৃষ্টি করে দেশ থেকে সব ধরনের অশান্তি, নৈরাজ্য, সন্ত্রাস, চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই সর্বোপরি বেকারত্ব দূর করতে হবে।

আমাদের সীমিত সম্পদ, সরকারের সক্ষমতা, সুবিধাভোগীদের দৌরাত্ম্য, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, দলীয় ও রাজনৈতিক বিভাজন, প্রতিটি সেক্টরে দক্ষ জনবলের স্বল্পতা, অধিক দুর্নীতিসহ নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্য থেকে কোনো সরকারেরই একার পক্ষে রাতারাতি ওই অবস্থার পরিবর্তন ঘটানো সম্ভব নয়। কিন্তু যদি সরকার ও সংশ্লিষ্টদের সদিচ্ছা থাকে, তবে যত কঠিনই হোক তা অর্জন করা সম্ভব।

যেহেতু আমাদের বিপুল সম্ভাবনাময় তারুণ্য ও মানবসম্পদ দেশের সার্বিক অগ্রগতির জন্য বিরাট সম্ভাবনার ক্ষেত্র, সেহেতু দেশ ও জাতির সার্বিক কল্যাণে তাদের দক্ষ ও কাজের উপযোগী করে গড়ে তুলতে সরকারকে স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। সব ধরনের সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে এসব উদীয়মান তরুণ ও যুবসমাজকে সব ধরনের অবক্ষয় থেকে বাঁচিয়ে দেশ ও বহির্বিশ্বের চাহিদানুসারে তাদের দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে হবে। যা প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ববাজারে জনশক্তি রপ্তানি বৃদ্ধি ও দেশের সার্বিক অগ্রগতি ও সাফল্যের স্বার্থে অধিক জরুরি। এ কাজগুলো বাস্তবায়নে দেশের নীতি-নির্ধারকদের উপলব্ধি এখনি জাগ্রত করতে হবে। রাজনৈতিক বিভাজন ভুলে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে ওই কাজে আত্মনিয়োগ করতে হবে। আগামীর টেকসই উন্নয়ন এবং দেশকে মধ্য আয়ের দেশে উন্নীতকরণে সরকার, সমাজের বিত্তবান, সব রাজনৈতিক দল ও সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ ও তা যথাযথ বাস্তবায়নের দিকে অধিক দৃষ্টি দিতে হবে। কেবলমাত্র সবার সদিচ্ছায় পারে দেশের সুবিশাল মানবসম্পদকে দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলতে। পাশাপাশি তাদের দ্বারা দেশের সার্বিক কল্যাণ ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে। সময় থাকতেই এ কাজগুলো বাস্তবায়নে সরকার ও সংশ্লিষ্টরা অধিক সচেষ্ট হবেন এমনটিই দেশবাসী প্রত্যাশা করেন।
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

লালনের বাংলাদেশ থেকে শফি হুজুরের বাংলাদেশ : কোথায় যাচ্ছি আমরা?

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৪



মেটাল গান আমার নিত্যসঙ্গী। সস্তা, ভ্যাপিড পপ মিউজিক কখনোই আমার কাপ অফ টি না। ক্রিয়েটর, ক্যানিবল কর্পস, ব্লাডবাথ, ডাইং ফিটাস, ভাইটাল রিমেইনস, ইনফ্যান্ট এনাইহিলেটর এর গানে তারা মৃত্যু, রাজনীতি,... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিনেতা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:১৫



বলতে, আমি নাকি পাক্কা অভিনেতা ,
অভিনয়ে সেরা,খুব ভালো করবো অভিনয় করলে।
আমিও বলতাম, যেদিন হবো সেদিন তুমি দেখবে তো ?
এক গাল হেসে দিয়ে বলতে, সে সময় হলে দেখা যাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমেরিকার গ্র্যান্ড কেনিয়ন পৃথিবীর বুকে এক বিস্ময়

লিখেছেন কাছের-মানুষ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪১


প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে হাতে গাছের ডাল আর পরনে সাধা পোশাক পরিহিত এক মহিলার ভাটাকতে হুয়ে আতমা গ্র্যান্ড কেনিয়নের নীচে ঘুরে বেড়ায়। লোকমুখে প্রচলিত এই কেনিয়নের গভীরেই মহিলাটি তার... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি! চুরি! সুপারি চুরি। স্মৃতি থেকে(১০)

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ০৫ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:৩৪


সে অনেকদিন আগের কথা, আমি তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ি। স্কুলে যাওয়ার সময় আব্বা ৩ টাকা দিতো। আসলে দিতো ৫ টাকা, আমরা ভাই বোন দুইজনে মিলে স্কুলে যেতাম। আপা আব্বার... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×