বি এন পির জন্মদাতা জিয়া ক্ষমতা দখল করে শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী করে ছিলেন; যে শাহ আজিজ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ডেলিগেশন নিয়ে জাতিসংঘে গিযেছিলেন। জিয়া যুদ্ধাপরাধী আলীম, মওলানা মান্নানদের মন্ত্রী বানিয়েছিলেন। গোলাম আযমকে দেশে এনেছিলেন; জামাতকে রাজনীতি করার অধিকার দিয়েছিলেন ইত্যাদি ইত্যাদি--- আর এটা হলো বি এন পির বহুদলীয় গণতন্ত্র।
খালেদা জিয়া যুদ্ধাপরাধী জামাত নেতা নেজামী ও মুজাহিদকে মন্ত্রী বানিয়েছিলেন। যুদ্ধাপরাদের বিচারের বিরোধীতা করেন। জামাত বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল; বুদ্ধিজীবিসহ অসংখ্য হত্যা, নারী ধর্ষণ, লুটপাট ইত্যাদি যুদ্ধাপরাদে জামাত যুক্ত ছিল। জামাতকে রাজনীতি করার অধিকার দেয়া বি এন পির গণতন্ত্র।
৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের প্রতি বেইমানী করে বি এন পির উপরোক্ত বহুদলীয় গণতন্ত্রকে বাংলাদেশের কোন নাগরিক সমর্থন করতে পারে এটা বিশ্বাসযোগ্য নয়। বি এন পি জামাতের রাজনীতিকে শুধু রাজাকাররাই সমর্থন করতে পারে।
আওয়ামিলীগের অনেক ত্রুটিবিচ্যুতি এবং অপরাধ থাকতে পারে। কিন্তু তার বিকল্প বি এন পি জামাত হতে পারে না। আওয়ামিলীগের রাজনীতির দোষত্রুটির বিরোধীতা প্রয়োজন; একই সাথে বি এন পি ও জামাতকে বর্জন প্রয়োজন।